Accounting

হিসাববিজ্ঞানে ভাল রেজাল্টে আগ্রহী
এস.এস.সি , এইচ.এস.সি ও অনার্সের হিসাববিজ্ঞান নিয়ে সমস্যা আছে...
দেরী না করে নিচের লিংকে ক্লিক কর

Honours & Masters Result

নিচের লিংকে ক্লিক করে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত অনার্স ও মাস্টার্স এর রেজাল্ট পেয়ে যাবে

রাশিফল জানতে চান?

তাহলে এখনি নিচের লিংকে ক্লিক করে আপনার রাশি সম্পর্কে জেনে নিন। ২০১২ সালটি আপনার কেমন যাবে জানতে এখনি ক্লিক করুণ.....

Friday, December 23, 2011

১০০ বছর পর মায়ের চিঠি



‘আমি একটি পুতুল, হুডওয়ালা পানি-নিরোধক পোশাক, এক জোড়া গ্লাভস, একটি টফি আপেল, একটি স্বর্ণ মুদ্রা, একটি রুপার মুদ্রা আর একটি কাঠি লাগানো টফি চাই’—১৯১১ সালে বড়দিনের আগে সান্তা ক্লজের কাছে এমন আবদার জানিয়ে চিঠি লিখেছিলেন আয়ারল্যান্ডের হান্না হাওয়ার্ড। তখন তাঁর বয়স ছিল মাত্র ১০ বছর। 

১০০ বছর পর এবার বড়দিনের আগে মায়ের ছেলেবেলায় লেখা চিঠিটির সন্ধান পেয়েছেন ছেলে ভিক্টর বার্টলেম। উচ্ছ্বসিত ভিক্টর বললেন, ‘এটি অবিশ্বাস্য। আমি বিশ্বাস করতে পারছি না। আমি কখনোই চিঠিটির অস্তিত্বের কথা জানতাম না। খুবই অদ্ভুত ব্যাপার। চিঠিটি আর দশটা সাধারণ শিশুর সান্তাকে লেখা চিঠির মতো।’
বিবিসি জানিয়েছে, চিঠিটি অনেক বড় কিছু পাওয়ার গল্প। ১৯৯২ সালে আয়ারল্যান্ডের ডাবলিনে বাড়ির হিটিং সিস্টেম (শীতকালে বাড়ির উষ্ণতা বাড়াতে ব্যবহূত পদ্ধতি) ঠিক করতে গিয়ে চিমনিতে চিঠিটি পান বর্তমান বাসিন্দা জন ব্রিন। অতীতের নিদর্শন হিসেবে তিনি চিঠিটি নিজের কাছে রেখে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।
তবে এ বছরের বড়দিনে চিঠিটি লেখার ১০০ বছর পূর্তি উপলক্ষে জন ব্রিন সংবাদপত্রে এটি প্রকাশের ব্যবস্থা করেন। এটি প্রকাশ করে আইরিশ টাইমস পত্রিকা। সংবাদপত্রে ছাপানো খবরটি ব্রিনের বাড়ি থেকে ১০০ মাইল দূরে বানগোরে বসে পড়ছিলেন ভিক্টরের স্ত্রী। এমন মজার খবরটি তিনি স্বামীকেও পড়ে শোনালেন। নাম, ঠিকানা—সব শুনে তিনি চমকে উঠলেন। বুঝলেন এটা তাঁর মায়ের লেখা চিঠি। এরপর যোগাযোগ করলেন ব্রিনের সঙ্গে। 
ভিক্টর জানান, তাঁর মা হান্না ১৯০০ সালের বড়দিনে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৩১ সালে তিনি আলফ্রেড বার্টলেমকে বিয়ে করেন। ১৯৭৮ সালে তিনি মারা যান। তিনি ও হাওয়ার্ড বার্টলেম—এই দুই সন্তানকে রেখে গেছেন হান্না। 

সূত্র: প্রথমআলো.কম, ২৩/১২/২০১১

No comments:

Post a Comment