কার্ল সেগানের মহাজাগতিক বর্ষপঞ্জি

মহাবিশ্বের বয়সের তুলনায় মানুষের বয়স অতি নগণ্য। আমাদের জীবনের কোন ঘটনার সময় বছর দিয়ে হিসাব করা হয়, বয়স হিসাব করা হয় কয়েক যুগ দিয়ে, বংশ পরম্পরার ইতিহাস শতাব্দী দিয়ে আর সমগ্র মানব জাতির ইতিহাস পরিমাপ করা হয় কয়েক লক্ষ বছরের হিসাবে। কিন্তু, আমাদের তথা মানুষের জন্মের আগের সময়টা ছিল এর তুলনায় অনেক বেশী। সেই সময়ের হিসাব নিতে গিয়ে আমরা ক্লান্ত হয়ে যাই, কিন্তু হিসাব আর শেষ হয় না। এ সম্বন্ধে আমরা খুবই কম জানি। আর কম জানাটাই স্বাভাবিক। কারণ সে সময়ের কোন লিখিত ইতিহাস নেই এবং এ ধরণের সময়ের কল্পনা করাও আমাদের পক্ষ কষ্টকর।

Violin

The violin is a string instrument, usually with four strings tuned in perfect fifths. It is the smallest, highest-pitched member of the violin familyof string instruments, which includes the viola and cello.

The violin is sometimes informally called a fiddle, regardless of the type of music played on it. The word violin comes from the Middle Latinword vitula, meaning stringed instrument;^[1] this word is also believed to be the source of the Germanic "fiddle".^[2] The violin, while it has ancient origins, acquired most of its modern characteristics in 16th-century Italy, with some further modifications occurring in the 18th century. Violinists and collectors particularly prize the instruments made by the Gasparo da Salò, Giovanni Paolo Maggini, Stradivari,Guarneri and Amati families from the 16th to the 18th century in Brescia and Cremona and by Jacob Stainer in Austria. Great numbers of instruments have come from the hands of "lesser" makers, as well as still greater numbers of mass-produced commercial "trade violins" coming from cottage industries in places such as Saxony, Bohemia, and Mirecourt. Many of these trade instruments were formerly sold bySears, Roebuck and Co. and other mass merchandisers.

পহেলা বৈশাখ

পয়লা বৈশাখ বা পহেলা বৈশাখ (বাংলা পঞ্জিকার প্রথম মাস বৈশাখের ১ তারিখ) বাংলা সনের প্রথম দিন,তথা বাংলা নববর্ষ। দিনটি বাংলাদেশ এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গেনববর্ষ হিসেবে বিশেষ উৎসবের সাথে পালিতহয়। ত্রিপুরায় বসবাসরত বাঙালিরাও এই উৎসবে অংশ নেয়। সে হিসেবে এটি বাঙালিদের একটি সর্বজনীনউৎসব। বিশ্বের সকল প্রান্তের সকল বাঙালি এ দিনে নতুন বছরকে বরণ করে নেয়, ভুলে যাবার চেষ্টা করেঅতীত বছরের সকল দুঃখ-গ্লানি। সবার কামনা থাকে যেন নতুন বছরটি সমৃদ্ধ ও সুখময় হয়। বিভিন্ন পর্যায়েরব্যবসায়ীরা একে নতুনভাবে ব্যবসা শুরু করার উপলক্ষ্য হিসেবে বরণ করে নেয়। গ্রেগরীয়বর্ষপঞ্জি অনুসারে ১৪ই এপ্রিল অথবা ১৫ই এপ্রিল পহেলা বৈশাখ পালিত হয়। আধুনিক বা প্রাচীন যে কোনপঞ্জিকাতেই এই বিষয়ে মিল রয়েছে। বাংলাদেশে প্রতি বছর ১৪ই এপ্রিল এই উৎসব পালিত হয়। বাংলাএকাডেমী কর্তৃক নির্ধারিত আধুনিক পঞ্জিকা অনুসারে এই দিন নির্দিষ্ট করা হয়েছে। এদিন বাংলাদেশ ওপশ্চিমবঙ্গের সকল সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকে।

বাংলা সালের উৎপত্তি ও বিকাশ

  বাংলা ক্যালেন্ডার যা বাংলা সাল নামে পরিচিত তা ১৫৮৪ সালে ,মুঘল সম্রাট আকবরের সময় সরকারীভাবে চালু করা হয়। এটা প্রথমে তারিখ-এ-এলাহি নামে পরিচিত ছিল এবং ১৫৮৪ সালের ১১ মার্চ চালু করা হয়। যদিও এটা আকবর-এর রাজত্বের ২৯ বছর চালু করা হয় তবুও এর গননা করা হয় ৫ নভেম্বর ১৫৫৬ সাল থেকে যখন সম্রাট আকবর সিংহাসনে বসেন। 

Happy Valentine's Day. History, Myth and Culture

The history of Valentine's Day — and its patron saint — is shrouded in mystery. But we do know that February has long been a month of romance. St. Valentine's Day, as we know it today, contains vestiges of both Christian and ancient Roman tradition. So, who was Saint Valentine and how did he become associated with this ancient rite? Today, the Catholic Church recognizes at least three different saints named Valentine or Valentinus, all of whom were martyred.

One legend contends that Valentine was a priest who served during the third century in Rome. When Emperor Claudius II decided that single men made better soldiers than those with wives and families, he outlawed marriage for young men — his crop of potential soldiers. Valentine, realizing the injustice of the decree, defied Claudius and continued to perform marriages for young lovers in secret. When Valentine's actions were discovered, Claudius ordered that he be put to death.

আজ বসন্ত দিন

আজ পহেলা ফাল্গুন। ঋতুরাজ বসন্তের প্রথম দিন। আজ থেকে শুরু হলো ভালবাসার মাস- বসন্ত। বছর ঘুরে প্রকৃতির নানা পরিবর্তন পেরিয়ে আবার এসেছে বসন্ত। বসন্তের আগমনে মানুষের মন আর প্রকৃতিতে লেগেছে পরিবর্তনের ছোঁয়া। মানুষের মনে জাগছে আনন্দ-জোয়ার আর প্রকৃতি ধারণ করছে রূপলাবণ্যে ভরা মনোহর পরিবেশ।
যুগ যুগ ধরে প্রেমপাগল মানব-মানবী ও তরুণ-তরুণী বসন্তকে নিয়ে স্বপ্ন দেখছে। ভিন্ন ভিন্ন অনুভূতি আর আয়োজনে এই দিনটিকে বরণ করছে এবং বসন্তের স্তুতি গেয়েছে প্রেমিক-প্রেমিকারা। প্রেমিকার মতোই বসন্ত আলোড়ন তোলে, ঢেউ খেলে, নোঙর জাগায় কবির হৃদয়ে। তাই কবি সেই স্বপি্নল আবেগের কথা তুলে ধরেন কবিতার ছন্দে। এমনি একদিন একজন কবির কবিতার পাতায় ফুটে উঠেছে_ ফুল ফুটুক, না ফুটুক আজ বসন্ত।
বসন্ত প্রকৃতির সৌন্দর্যের মাস। বসন্ত আগমন বার্তা পাওয়ার পর পরই প্রকৃতি তার অপার সৌন্দর্য নিয়ে মেলে তার রূপকে। বসন্তে দেখা মেলে প্রকৃতির বাহারি ফুলের 

ভালবাসা

শিমমি

কথার পিঠে কথা চলে

শেষ হয় না

রাগের উপর অভিমান চলে

দোষ হয় না।

সামনে পিছনে ক্ষোভ চলে

ভিতরে ভিতরে মায়া

ভালোবাসা-০২

শিমমি

কৃষ্ণচূড়া গাছের নিচে বসে

অপেক্ষার প্রহর গুনি

ফাগু্ন এসেছে মনে

তুমি আসবে এখুনি।

ঢেউ

শিমমি

মাস্তান হওয়ার সাধ আছে বৈকি

তবে তা বেলালের মতো বেহায়পনা ভাব প্রকাশ করে

স্ব-মনে মাকড়সার জাল বুনবো

তা নয়;

তিন বছরের সারে যার প্রাপ্তি

কোলাহলে একা

শিমমি

এ ঘরে নিরবতা নেই

আছে বারো রকমের বাজনা

উথাল পাথাল নাচ জানে সবাই

ধরে নানা রকম বায়না।

এখানে আলোচনা নেই