Accounting

হিসাববিজ্ঞানে ভাল রেজাল্টে আগ্রহী
এস.এস.সি , এইচ.এস.সি ও অনার্সের হিসাববিজ্ঞান নিয়ে সমস্যা আছে...
দেরী না করে নিচের লিংকে ক্লিক কর

Honours & Masters Result

নিচের লিংকে ক্লিক করে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত অনার্স ও মাস্টার্স এর রেজাল্ট পেয়ে যাবে

রাশিফল জানতে চান?

তাহলে এখনি নিচের লিংকে ক্লিক করে আপনার রাশি সম্পর্কে জেনে নিন। ২০১২ সালটি আপনার কেমন যাবে জানতে এখনি ক্লিক করুণ.....

Saturday, April 16, 2011

কার্ল সেগানের মহাজাগতিক বর্ষপঞ্জি



মহাবিশ্বের বয়সের তুলনায় মানুষের বয়স অতি নগণ্য। আমাদের জীবনের কোন ঘটনার সময় বছর দিয়ে হিসাব করা হয়, বয়স হিসাব করা হয় কয়েক যুগ দিয়ে, বংশ পরম্পরার ইতিহাস শতাব্দী দিয়ে আর সমগ্র মানব জাতির ইতিহাস পরিমাপ করা হয় কয়েক লক্ষ বছরের হিসাবে। কিন্তু, আমাদের তথা মানুষের জন্মের আগের সময়টা ছিল এর তুলনায় অনেক বেশী। সেই সময়ের হিসাব নিতে গিয়ে আমরা ক্লান্ত হয়ে যাই, কিন্তু হিসাব আর শেষ হয় না। এ সম্বন্ধে আমরা খুবই কম জানি। আর কম জানাটাই স্বাভাবিক। কারণ সে সময়ের কোন লিখিত ইতিহাস নেই এবং এ ধরণের সময়ের কল্পনা করাও আমাদের পক্ষ কষ্টকর।

তারপরও সুদূর অতীতের সময়কে ছকে ফেলতে শুরু করেছি আমরা। তেজস্ক্রিয় ডেটিং এর মাধ্যমে প্রত্নতাত্ত্বিক বয়স নির্ধারণ করা যাচ্ছে। জীবাশ্মের বয়স নির্ণয় করা যাচ্ছে। আর বিশাল স্কেলে ভূতাত্ত্বিক সময় ভাগ করার কাজও শুরু হয়ে গেছে। এর পাশাপাশি জ্যোতিঃপদার্থবিজ্ঞানের আশির্বাদে গ্রহের ভূত্বক, তারা, আকাশগঙ্গা এবং অন্যান্য ছায়াপথের বয়স নির্ণয় করা গেছে। পরিশেষে তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানের মাধ্যমে মহাবিশ্বের জন্মের সময়টিও জেনে গেছি আমরা। অংকের প্যাঁচে পড়ে জন্মের ইতিহাস ফাঁস করতে বাধ্য হচ্ছে মহাবিশ্ব। আমরা নিশ্চিত, একটি মহা বিস্ফোরণের মাধ্যমে বর্তমান মহাবিশ্বের সৃষ্টি হয়েছিল। কিন্তু এর মাধমেই মহাবিশ্বের প্রথম জন্ম হয়েছে, নাকি মহা বিস্ফোরণ এমন এক প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে আগের সব তথ্য ধ্বংস হয়ে নতুন স্থান-কালের সৃষ্টি হয় সেটা এখনও নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না।
সুদীর্ঘ জীবনে মহাবিশ্ব কি কি করেছে তা বর্ণনা করার সবচেয়ে সুন্দর উপায় হচ্ছে, এর ১৫ বিলিয়ন বছরের জীবনকে একটিমাত্র বছরের মধ্যে নিয়ে আসা (সেগানের সময় মহা বিস্ফোরণ ১৫ বিলিয়ন বছর আগে হয়েছিল বলে মনে করা হতো। এখন প্রায় ১৩.৭ বিলিয়ন বছর বলে প্রমাণিত হয়েছে)। এক্ষেত্রে ইতিহাসের প্রতি বিলিয়ন বছর মহাজাগতিক বছরের ২৪ ঘণ্টার সমান
হবে। আর মহাজাগতিক বছরের প্রতিটি সেকেন্ড ৪৭৫ বছরের সমান হবে। এভাবে মহাজাগতিক ঘটনাপঞ্জিকে আমি তিনটি স্তরে বর্ণনা করবো: ডিসেম্বরের আগে ঘটে যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাগুলোর সময়, ডিসেম্বর মাসের পঞ্জিকা এবং ৩১শে ডিসেম্বর সন্ধ্যার পর থেকে রাত বারোটা পর্যন্ত ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলোর সময়। আমাদের লিখিত ইতিহাস যে পর্যন্ত আছে তা মহাজাগতিক বর্ষে নিয়ে আসলে শেষ সেকেন্ডেরও ভগ্নাংশের বর্ণনা দিতে হবে। যদি ৩১শে ডিসেম্বরের রাত বারোটার আগে শেষ সেকেন্ডকে এভাবে ভাঙিয়ে লিখতে যাই তাহলে আগের ঘটনাগুলোকেও সেভাবে ভাঙিয়ে লিখতে হবে। যেমন, ৬ই এপ্রিল বা ১৬ই সেপ্টেম্বর সকাল ১০:০২ থেকে ১০:০৩ সময়ের মাঝে কোন এক সময়ে সম্ভবত পৃথিবীতে জীবনের উদ্ভব ঘটেছিল। কিন্তু এভাবে সব ঘটনার প্রকৃত সময় নির্ণয় অসম্ভব। কারণ আমাদের কাছে পর্যাপ্ত উপাত্ত নেই।
বর্তমানে আমাদের হাতে শ্রেষ্ঠ যে প্রমাণ রয়েছে তার ভিত্তিতেই মহাজাগতিক বর্ষের সময়গুলো নির্ণয় করা হবে। কিন্তু এই সময়ের অনেকগুলো সম্বন্ধেই আমাদের জ্ঞান ঝাপসা ঝাপসা। যেমন, এক সময় দেখা যেতে পারে পৃথিবীতে উদ্ভিদের জন্ম সিলুরিয়ান যুগে হয়নি, হয়েছে অর্ডোভিসিয়ান যুগে। কিংবা দেখা যেতে পারে, খণ্ডাকৃতির কেঁচোর জন্ম হয়েছে আসলে প্রিক্যাম্বিয়ান যুগের প্রথম দিকে। অনেক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাই এই বর্ষপঞ্জিতে আনা সম্ভব হয়নি। মানব ইতিহাসের অধিকাংশ গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ঘটেছে মহাজাগতিক বর্ষপঞ্জির শেষ সেকেন্ডটিতে।
এ ধরণের মহাজাগতিক বর্ষপঞ্জির ধারণাটা আসলেই মজাদার। অনেক আগে ঘটলেও সবকিছুকে কেমন যেন আপন আপন মনে হয় এতে। এই যেমন, মহাজাগতিক বর্ষপঞ্জিতে পৃথিবীর আদিপুরুষের জন্ম সেপ্টেম্বরের প্রথম দিকে, ডাইনোসরের জন্ম হয়েছে ক্রিসমাসের সন্ধ্যায়, ২৮শে ডিসেম্বর প্রথম ফুল ফুটেছেএবং নারী-পুরুষের জন্ম বছরের শেষ দিনের রাত ১০টা ৩০ মিনিটে। আমাদের লিখিত পুরো ইতিহাস ৩১শে ডিসেম্বরের শেষ ১০ সেকেন্ডে ঘটেছে এবং মধ্যযুগ থেকে এখন পর্যন্ত সময়টুকুর মহাজাগতিক ব্যাপ্তি এক সেকেন্ডেরও কম। আমার তৈরী এই বর্ষপঞ্জিটি প্রথম মহাজাগতিক বর্ষপঞ্জি বিধায় প্রথম মহাজাগতিক বর্ষ। এখন থেকে নতুন মহাজাগতিক বর্ষ শুরু হবে যার সূচনায় থাকবে পৃথিবীতে বিজ্ঞান প্রযুক্তির বিস্ময়কর অগ্রগতি।
auto
মহাজাগতিক বর্ষপঞ্জিতে ডিসেম্বর মাসের আগের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাসমূহ
১লা জানুয়ারি (১৫ বিলিয়ন বছর): মহা বিস্ফোরণ
১লা মে (১০.১ বিলিয়ন বছর): আকাশগঙ্গা ছায়াপথের উদ্ভব
৯ই সেপ্টেম্বর (৪.৭ বিলিয়ন বছর): সৌর জগতের উৎপত্তি
১৪ই সেপ্টেম্বর (৪.৫ বিলিয়ন বছর): পৃথিবী গঠন
২৫শে সেপ্টেম্বর (প্রায় ‍‍‌‌‌‌‌‌‌‌৪ বিলিয়ন বছর): বর্তমান তথ্যমতে পৃথিবীর প্রাচীনতম শিলার গঠন
২রা অক্টোবর (৩.৭ বিলিয়ন বছর): পৃথিবীতে জীবনের উদ্ভব
৯ই অক্টোবর (৩.৫ বিলিয়ন বছর): জানামতে প্রাচীনতম জীবাশ্ম গঠিত হয়। সেটা ব্যাক্টেরিয়া ও নীলাভ সবুজ শৈবালের।
১লা নভেম্বর (প্রায় ২.৫ বিলিয়ন বছর): মাইক্রো অর্গানিজমগুলো যৌনক্রিয়া আবিষ্কার করে
১২ই নভেম্বর (২.১ বিলিয়ন বছর): সালোকসংশ্লেষী উদ্ভিদের প্রাচীনতম জীবাশ্ম গঠন
১৫ই নভেম্বর (১.৯ বিলিয়ন বছর): সুকেন্দ্রিক কোষ গঠন। এরাই প্রথম নিউক্লিয়াসবিশিষ্ট কোষ
ডিসেম্বর মাসের ঘটনাসমূহ
১ (১.৩ বি বছর পূর্বে): পৃথিবীতে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ অক্সিজেন জমা হয়ে অক্সিজেনসমৃদ্ধ বায়ুমণ্ডল গঠন শুরু করে
৫ (১.১ বি): মঙ্গল গ্রহে বিপুল পরিমাণ অগ্ন্যুৎপাত এবং প্রণালীর উৎপত্তি
১৬ (৬৫৮ মিলিয়ন): প্রথম কেঁচো
১৭ (৬১৬ মি): প্রিক্যাম্বিয়ান যুগের সমাপ্তি। প্যালিওজোয়িক যুগ ও ক্যামব্রিয়ান পর্যায়ের সূচনা। অমেরুদণ্ডী প্রাণী বিকশিত 

হতে থাকে
১৮ (৫৭৫ মি): প্রথম মহাসাগরীয় প্ল্যাংকটন। ট্রাইলোবাইট বিকশিত হয়
১৯ (৫৩৪ মি): অর্ডোভিসিয়ান পর্যায়। প্রথম মাছ ও প্রথম মেরুদণ্ডীর জন্ম
২০ (৪৯৩ মি): সিলুরিয়ান পর্যায়। প্রথম ভাস্কুলার উদ্ভিদ। উদ্ভিদকূল ভূপৃষ্ঠে উপনিবেশ স্থাপন শুরু করে
২১ (৪৫২ মি): ডেভোনিয়ান পর্যায় শুরু। প্রথম পোকা। প্রাণীকূল ভূপৃষ্ঠে উপনিবেশ স্থাপন শুরু করে
২২ (৪১১ মি): প্রথম উভচর। প্রথম পাখাবিশিষ্ট পোকামাকড়
২৩ (৩৭০ মি): কার্বনিফেরাস পর্যায়। প্রথম বৃক্ষ, প্রথম সরীসৃপ
২৪ (৩২৯ মি): পার্মিয়ান পর্যায় শুরু। প্রথম ডাউনোসর
২৫ (২৮৮ মি): প্যালিওজোয়িক যুগ শেষ। মেসোজোয়িক যুগ শুরু
২৬ (২৪৭ মি): ট্রায়াসিক পর্যায়। প্রথম স্তন্যপায়ী
২৭ (২০৫ মি): জুরাসিক পর্যায়। প্রথম পাখি
২৮ (১৬৪ মি): ক্রিটাশিয়াস পর্যায়। প্রথম ফুল। ডাউনোসর বিলুপ্ত হয়ে যায়
২৯ (১২৩ মি): মেসোজোয়িক যুগের সমাপ্তি। সেনোজোয়িক যুগ ও টার্শিয়ারি পর্যায়ের সূচনা। প্রথম সিটাশিয়ান। প্রথম প্রাইমেট
৩০ (৮২ মি): প্রাইমেটের মস্তিষ্কের ফ্রন্টাল লোবে আদি বিবর্তন শুরু হয়। প্রথম হোমিনিড। দানবকার স্তন্যপায়ী বিকশিত হয়।
৩১ (৪১ মি): প্লায়োসিন পর্যায়ের সমাপ্তি। কোয়াটেনারি (প্লাইস্টোসিন ও হোলোসিন) পর্যায়। প্রথম মানুষ
৩১শে ডিসেম্বর দুপুড়ের পর থেকে ঘটে যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা
দুপুড় ১:৩০ (১৮.৯ মি): প্রোকন্সাল ও র‌্যামাপিথেকাসের জন্ম। এরা এইপ এবং মানুষের সম্ভাব্য আদিপুরুষ
রাত ১০:৩০ (২.৭ মি): প্রথম মানুষ
১১:০০ (১.৮ মি): পাথরের অস্ত্রের ব্যাপক ব্যবহার শুরু
১১:৪৬ (৪২০ হাজার বছর পূর্বে): পিকিং মানবেরা আগুনের ব্যবহার শিখে
১১:৫৬ (১২০ হা): সাম্প্রতিকতম তুষার পর্যায়ের সূচনা
১১:৫৮ (৬০ হা): সমুদ্রত্রীরা অস্ট্রেলিয়াতে বসতি স্থাপন করে
১১:৫৯ (৩০ হা): ইউরোপে বিপুল পরিমাণ গুহাচিত্র অংকিত হয়
১১:৫৯:২০ (২০ হা): কৃষিকাজ আবিষ্কার
১১:৫৯:৩৫ (১২,৫০০ বছর পূর্বে): নিওলিথিক সভ্যতা। প্রথম শহর
১১:৫৯:৫০ (৫০০০): সুমের, এবলা এবং মিশরে প্রথম রাজত্ব বিস্তার। জ্যোতির্বিজ্ঞান চর্চার সূচনা
১১:৫৯:৫১ (৪৫০০): বর্ণমালা উদ্ভাবন। আক্কাডিয়ান সম্রাজ্য
১১:৫৯:৫২ (৪০০০): ব্যাবিলনে হাম্মুরাবীয় আইনগত সংকেতের উদ্ভব। মিশরে মধ্য সম্রাজ্য
১১:৫৯:৫৩ (৩৫০০): ব্রোঞ্জ যুগে ধাতব বিদ্যার উদ্ভব। মাইসেনিয়ান সংস্কৃতি। ট্রোজান যুদ্ধ, ওলমেক সংস্কৃতি। কম্পাস

 আবিষ্কার
১১:৫৯:৫৪ (৩০০০): লৌহ ধাতব বিদ্যার সূচনা। প্রথম অ্যাসিরিয়ান সম্রাজ্য, ইসরায়েল সম্রাজ্যের পত্তন। ফিনিসীয়রা 

কার্থেজ নগরী গড়ে তোলে।
১১:৫৯:৫৫ (২৫০০): ভারতে সম্রাট অশোকের রাজত্ব। চীনে চিন রাজবংশের রাজত্ব। অ্যাথেন্সে পেরিক্লিয়ান যুগ। বুদ্ধের 

জন্ম
১১:৫৯:৫৬ (২০০০): ইউক্লিডীয় জ্যামিতি, আর্কিমিডীয় পদার্থবিজ্ঞান, টলেমীয় জ্যোতির্বিজ্ঞান, রোমান সম্রাজ্য। যীশু

 থ্রিস্টের জন্ম।
১১:৫৯:৫৭ (১৫০০): ভারতীয় বীজগণিতে শূন্য এবং দশমিক সংখ্যা উদ্ভাবন। রোমের পতন, মুসলিমদের রাজত্ব বিস্তার
১১:৫৯:৫৮ (১০০০): মায়া সভ্যতা। চীনে সুং রাজবংশের রাজত্ব, বাইজান্টাইন সম্রাজ্য, মোঙ্গল আগ্রাসন, ক্রুসেড।
১১:৫৯:৫৯ (৫০০ বছর পূর্বে): ইউরোপে রেনেসাঁ। ইউরোপ এবং চীনের মিং রাজবংশের অধীনে ভৌগলিক আবিষ্কারমূলক

 অভিযান। বিজ্ঞানে পরীক্ষামূলক পদ্ধতির উদ্ভব
নতুন বছরের প্রথম সেকেন্ড
বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তিতে ব্যাপক অগ্রগতি। বৈশ্বিক সংস্কৃতির উদ্ভব, মানব প্রজাতি নিজেদের ধ্বংস করে দেয়ার মত প্রযুক্তি 
উদ্ভাবন করে; নভোযানের মাধ্যমে গ্রহ থেকে গ্রহান্তরে মহাকাশ অভিযান এবং বহির্জাগতিক বুদ্ধিমত্তার অনুসন্ধান কার্যক্রমের
 সূচনা।
---------------------------------
কার্ল সেগানের "
দ্য ড্রাগন্‌স অফ এডেন" (১৯৭৭) বইয়ে এই মহাজাগতিক বর্ষপঞ্জি উপস্থাপিত হয়। বইটিতে মহাজাগতিক
 বর্ষপঞ্জি নামে একটি পৃথক অনুচ্ছেদ রয়েছে। এই বইটি নন-ফিকশন ক্যাটাগরিতে পুলিৎজার পুরস্কার পেয়েছিল।
১৯৮০ সালে সেগান "
কসমস:আ পার্সোনাল ভয়েজ" নামে এটি টিভি সিরিজ করেন। এই সিরিজের প্রথম পর্বেই ভিডিওচিত্রের
 মাধ্যমে মহাজাগতিক বর্ষপঞ্জি তুলে ধরেন।
এখানে বেশকিছু ভূতাত্ত্বিক সময়ের উল্লেখ করা হয়েছে। সবগুলো ভূতাত্ত্বিক সময় একবার দেখে নিলে বুঝতে সুবিধা হবে। 
এখানে দেখুন
উপরের ছবিটি অনেক ছোট হওয়ায় দেখা যাচ্ছে না। বর্ষপঞ্জিটি দেখতে হলে 
এখানে ক্লিক করুন
বর্তমানে মহাবিশ্বের ইতিহাস আরও বিস্তারিত জানা গেছে। তাই অনেক সমৃদ্ধ মহাজাগতিক বর্ষপঞ্জি নির্মাণ করা সম্ভব।

 বেশ কিছু বর্ষপঞ্জি তৈরীও করা হয়েছে। ভবিষ্যতে এমন একটি বিস্তৃত বর্ষপঞ্জি উপহার দেয়ার ইচ্ছা আছে।
সূত্র: ইন্টারনেট  অবলম্বনে


No comments:

Post a Comment