Accounting

হিসাববিজ্ঞানে ভাল রেজাল্টে আগ্রহী
এস.এস.সি , এইচ.এস.সি ও অনার্সের হিসাববিজ্ঞান নিয়ে সমস্যা আছে...
দেরী না করে নিচের লিংকে ক্লিক কর

Honours & Masters Result

নিচের লিংকে ক্লিক করে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত অনার্স ও মাস্টার্স এর রেজাল্ট পেয়ে যাবে

রাশিফল জানতে চান?

তাহলে এখনি নিচের লিংকে ক্লিক করে আপনার রাশি সম্পর্কে জেনে নিন। ২০১২ সালটি আপনার কেমন যাবে জানতে এখনি ক্লিক করুণ.....

Thursday, March 31, 2011

The Secret to Looking Beautiful


DOUGLAS MCMANAMAN
The purpose of human life is not "feeling good", but being good, and as a leading philosopher recently wrote, "the beautiful is the way the good manifests itself to the rational creature." A person of good moral character will be experienced by others as a beautiful person, as a very attractive person. We become beautiful by choosing the good (kalon).


I couldn't begin to count how many times students have lied to me over the years, and the lying is usually motivated by the desire to save an average that is threatened, for example, by an overdue assignment that is about to be handed in. You are all familiar with this sort of thing, and so it comes as no surprise. And neither am I particularly surprised or shocked at such things. It goes with the territory. But for the first time in my

ঘুমের খোঁজে




ঘুমের খোঁজে
ঘুমাতে চাইলেও যাঁদের ঘুম আসে না, তাঁদের যন্ত্রণার শেষ নেই। নির্ঘুম রাত কেটে গেলে আসে দিন, ঘুমের রেশ থেকে যায় তখনো। তাই কাজে আসে না গতি। এ ক্ষেত্রে অনেকেই নিরুপায় হয়ে বেছে নেন ঘুমের ওষুধ। কিন্তু ঘুমের ওষুধ শরীরের জন্য মারাত্মক হুমকিস্বরূপ। অথচ সহজ কতগুলো নিয়ম মেনে চললেই কিন্তু খুব সহজে ঘুমের দেখা পেতে পারেন আপনি।
সকালের খাবারে

ওজন কমাতে চান?



অতিরিক্ত চর্বি জমে আমাদের শরীরের ওজন স্বাভাবিকের চেয়ে ১০ শতাংশ বেড়ে গেলে তাকে আমরা মুটিয়ে যাওয়া বলে থাকি। সাধারণত মাঝ বয়সে পৌঁছানোর পরপরই শরীরে অতিরিক্ত চর্বি জমা শুরু হয়। তবে কিছু কিছু কারণে যেকোনো বয়সেই একজন মানুষ মুটিয়ে যেতে পারে। প্রয়োজনের তুলনায় অধিক পরিমাণে খাদ্য গ্রহণ এবং কম শারীরিক পরিশ্রমই এর প্রধান কারণ। এ ছাড়া কিছু হরমোনজাতীয় রোগ, পারিবারিক প্রবণতা এবং কোনো কোনো ওষুধও এর জন্য দায়ী।

কিছু অভ্যাস যা মানুষকে বুড়ো করে



আমরা বলেই আসছি, ধূমপান করলে এবং কড়া রোদে বেশিক্ষণ ঘোরাঘুরি করলে শরীরে অকালবার্ধক্য আসে। তবে আরও কিছু অভ্যাস আছে, যেগুলো সময়ের ঘড়িকে জোরে এগিয়ে নিয়ে যায়।
অনেক নারী আছেন, যাঁদের ঘরে-বাইরে দুই দিকই সামলাতে হয়। অফিস সেরে ঘরে এসেও বাচ্চা সামলানো, রান্নাবান্না, ধোয়াপালা করতে হয়। ঘুমোতে হয় অনেক রাতে।

বলশক্তি শরীরে বাড়ুক সহজে



বলশক্তি শরীরে বাড়ুক সহজে
বেলা তিনটা বাজতে না বাজতেই চোখে ঘুম নামে। মনে হয় শরীরে কোনো বলশক্তি নেই।
এমন ক্লান্তি শরীর বেয়ে নামলে সমাধানের জন্য ক্যান্ডিবার, এক কাপ কফি, চা বা এনার্জি ড্রিংক ঠিক নয়। চিনি ও ক্যাফিন অবিলম্বে একটু জড়তা কাটাতে সাহায্য করবে এবং সামান্য চাঙা করবে ক্ষণকালের জন্য, কিন্তু এরপর একসময় আবার মিইয়ে যাবে শরীর, মনে হবে নিঃশক্তি।

গোড়ালি মচকানো এবং করণীয়



গোড়ালি মচকানো এবং করণীয়
গোড়ালি শরীরের একটি গুরুত্বপূর্ণ জোড়া, যা প্রতিনিয়ত দাঁড়াতে, হাঁটতে, দৌড়াতে ও ওঠানামা করতে ব্যবহূত হয়। এসব কাজের নিমিত্তেই গোড়ালি সচরাচর মচকানো ইনজুরিতে আক্রান্ত হয়। উল্লিখিত কাজ ছাড়াও গর্তে পড়ে গেলে, রিকশা বা বাস থেকে নামতে গিয়ে, সিঁড়িতে এক স্টেপ ভুল করলে, খেলাধুলার সময়, ডিফেক্টিভ জুতা পরলে, এমনকি বিছানা থেকে উঠতে গিয়েও গোড়ালি মচকাতে পারে। ইনজুরির তীব্রতার তারতম্যে গোড়ালির লিগামেন্ট বিস্তৃত হতে পারে এবং আংশিক

ঘুমপাড়ানি গান ও শিশুদের স্বাস্থ্য


‘ঘুমপাড়ানি মাসি-পিসি
মোদের বাড়ি এসো
বাটাভরা পান দেব
গালভরে খেয়ো।’
এসব গান মা-মাসির মুখে শুনে শুনে ঘুম গেছে কত শিশুর। আজ তেমন গান শুনে শুনে ঘুম যাওয়া কম শিশুদের ভাগ্যেই জোটে। এসব ঘুমপাড়ানি গানের চল ছিল পৃথিবীতে অনেক দিন থেকে। নানা দেশে এখনো আছে। এই গানগুলোর চিরায়ত আবেদনের কথা কেবল বলি কেন? এদের

শিশুদের চিকিৎসার শুভ সংবাদ

 শিশুর অসুখবিসুখ সারিয়ে তোলা কিংবা প্রতিরোধে চিকিৎসাবিজ্ঞানীরা নিরন্তর গবেষণা কার্যক্রমে যুক্ত আছেন। পর্যবেক্ষণলব্ধ তথ্য-উপাত্ত অনেক ধাপ পেরিয়ে প্রমাণিত সত্যে পর্ষবসিত হয়। বড়দের ওপর তা যথাযথ স্বীকৃত হলে ছোটদের স্বাস্থ্য রক্ষায় চলে এর প্রয়োগ। শিশুস্বাস্থ্য পরিচর্চায় সাম্প্রতিক কিছু গবেষণাপত্রে কল্যাণমূলক নানা দিক উন্মোচিত হয়েছে:
ফুড অ্যালার্জি: কোনো শিশু খাবারের ফুড অ্যালার্জিতে ভুগলে তার একমাত্র নিদান হলো ওই খাবার শিশুকে আর খেতে না দেওয়া। ফুড ওআইটি (ওরাল ইমিউনো থেরাপি) এখন সম্ভাবনাময় থেরাপি। যদিও সঠিক ডোজ, মুখে বা জিভের নিচে কত দিন ধরে তা রাখা হবে, বয়সভেদে তার কার্যকারিতা এবং বাসায় রেখে এর প্রয়োগ কীভাবে নিরাপদ হবে, সেসব তথ্য জানার অবকাশ রয়েছে। তবে এতে অ্যালার্জিক খাবার স্বল্প পরিমাণে প্রতিদিনের খাবারে দেওয়া হবে, ফলে হঠাৎ করে ফুড অ্যালার্জিজনিত তীব্র প্রতিক্রিয়া থেকে শিশু সুরক্ষা পেতে পারে।
জিয়ারডিয়াসিস চিকিৎসায় পাঁচ দিনের অ্যালবেনডাজল: এত দিন ধরে এ চিকিৎসায় মেট্রোনিডাজল সর্বাধিক ব্যবহূত ওষুধ ছিল। সাম্প্রতিক মেটা অ্যানালাইসিস দেখাচ্ছে, প্রতিদিন ৪০০ মিলিগ্রামের এক ডোজ করে পাঁচ দিনের দেওয়া চিকিৎসায় অ্যালবেনডাজল সমান কার্যকর। দাম কম ও নিরাপদ।
ম্যালেরিয়ার জন্য নতুন গাইডলাইনস: আরডিটি ব্যবহার করে চিকিৎসা শুরুর আগে দ্রুত রোগ নির্ণয় করা হলে ওষুধের প্রতি রেসিস্ট্যান্স, প্রতিক্রিয়া ও অন্য অসুখ কি না, তা যাচাইয়ের ধারণা ও প্রবৃত্তি এবং ডাগস ফেলিওর প্রভৃতি ক্ষেত্রে কার্যকর ফলাফল আসবে, বিশেষ করে আফ্রিকা ও এশিয়ার মতো ম্যালেরিয়াপ্রবণ এলাকায়। হু বর্তমানে ফ্যালাসিপেরাম ম্যালেরিয়ার মতো মারাত্মক জীবন-সংহারক ম্যালেরিয়ায় এসিটি অর্থাৎ আর্টিমেসিন বেইজড কম্বিনেশন থেরাপি ব্যবহারের পরামর্শ দিচ্ছে। এতে রেসিস্ট্যান্সের মাত্রা বাড়বে না। এ ছাড়া প্রতি কেইস ২৮ দিন বা ততোধিক পর্যন্ত ফলোআপে দেখার কথা বলছে, আগে যা ছিল ১৪ দিন পর্যন্ত।
এইচ১এন১ এপিডেমিক ইনফ্লুয়েঞ্জা: ইনফ্লুয়েঞ্জা বা সোয়াইন ফ্লুতে শুধু স্কুল বন্ধ রাখার কার্যক্রম সুফল বয়ে আনবে না, বরং তা যদি কমপক্ষে আট সপ্তাহ বন্ধ থাকে, তবে এপিডেমিক উচ্চমাত্রা এক সপ্তাহের বেশি দেরিতে ঘটার সুযোগ আনতে পারে, তাতে ভ্যাকসিন দিলে এর কার্যকারিতা সৃষ্টির সুযোগ পাওয়া যাবে।
যেসব মা বাচ্চাকে বুকের দুধ পান করান না, তাঁরা রক্তনালির অসুখ তথা কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজে বেশি ভোগার ঝুঁকিতে আছেন।
বায়োনিক চোখ প্রতিস্থাপন: মানবটিসুতে ইলেকট্রনিক সার্কিট লাগানোর মতো। আগে কানে শোনার জন্য ককলিয়ার ইনফ্ল্যান্ট হয়েছে। এটিও সে রকম। অন্ধদের (যাদের বেশির ভাগ রেটিনাইটিস পিগমেনটোসা অন্ধত্বের কারণ হিসেবে নির্ণয় হয়েছে) চশমায় যেকোনো একটা লেন্সে ক্যামেরা আছে। এসব তথ্য ইলেকট্রনিক সিগনালের মাধ্যমে চোখের সারফেসে পড়ে, যা কেবেলর (রেটিনায় লাগানো) সাহায্যে রেটিনাকে উদ্দীপ্ত করে এবং মস্তিষ্ক এসব সংকেত পড়ে নিতে অভ্যস্ত হয়।
দীর্ঘমেয়াদি কিডনির অসুখে ভোগা শিশুর কিডনির কার্যক্ষমতা নির্ণয় করতে নতুন ফর্মুলার উদ্ভাবন: জিএফআর=০.৪৩১* (উচ্চতা সেন্টিমিটার বা সিরাম ক্রিয়াটিনিন)। কিডনি রোগে আক্রান্ত শিশুর শিরায় স্যালাইন, অ্যান্টিবায়োটিক ও কেমোথেরাপি দিতে এই ফর্মুলা সাহায্য করবে।
প্রণব কুমার চৌধুরী
শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো, মার্চ ০২, ২০১১

মন ভালো রাখার সহজ উপায়


মন ভালো রাখার সহজ উপায়

বিজ্ঞানীরা বলেন, আমাদের বেশির ভাগ মনের আবেগ আসে মাথা থেকে। ফলে কাব্যজগতে বুকের অবস্থান দুর্বল হয়ে গেছে। আগে ভাবা হতো, বুকের মাঝে হ্নদয় ওরফে হার্ট, এ হার্ট ওরফে হৃদয় হতে আসে সব আবেগ। ফলে কারো প্রেম ভেঙে গেলে আমরা বলি বুক ভেঙে খান খান। তার সঙ্গে হ্নদয়খানও। তবে বুকের ব্যথা (প্রেমঘটিত নয়) মোটেও হেলাফেলার জিনিস নয়। সেখান থেকেই হয় হার্ট অ্যাটাক। যার মধ্য দিয়ে মানুষ তার জীবন হারিয়ে ফেলে। প্রেমিকদের কাছে হ্নদয়ের ব্যথা

হাঁপানি নিয়ন্ত্রণে রাখুন



হাঁপানি নিয়ন্ত্রণে রাখুন
আপনার কি শ্বাস ছাড়তে কষ্ট হয়?
আপনি কি সামান্য বৃষ্টিতে ভিজলে বা সামান্য বাতাসে হাঁটলে আপনার শ্বাসকষ্ট শুরু হয়? আপনি কি বেগুন, পাকা কলা বা হাঁসের ডিম খেলে কাশি ও শ্বাসকষ্ট শুরু হয়?
আপনার এলার্জি ও শ্বাসকষ্ট হলে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। কারণ, বর্তমানে এর প্রতিকার ও অত্যাধুনিক চিকিৎসা-পদ্ধতি রয়েছে।

Monday, March 28, 2011

.... কিন্তু বলিনি



শিমমি

ভেবেছি অনেক কিছু
কিন্তু বলিনি
কেন বলিনি, সে প্রশ্ন তোমার
আদৌ ছিল না।
আমার ঐ নিরবতা
হঠাৎ চুপসে যাওয়া

অসময়ের ভাবনা



শিমমি
ভাবনার অন্তরালে ডুবে থাকা মানুষগুলো
ভেসে থাকে স্মৃতির পটে
জলে ফোটা পদ্মের মতো;
সময়ে-অসময়ে মনে পড়ে যায়
স্মৃতির দ্বার খুলে-
ছায়াগুলো এদিক-ওদিক তাকায়,
ভাবতে ভাবতেই নাম না জানা
ইষ্টিশন ছেড়ে চলে যাই ;
খোলা হাওয়ায় পাল ছেড়ে
ডিঙি নিয়ে-বন্দর খুঁজে বেড়াই;
বন্দর আসে বন্দর যায় -
ডিঙি তবু কখনো থামে না.
শীতল বাতাস পাশ দিয়ে বয়
জলধারার বেগ কমে না;
সময়ের স্রোতে সব হারায়
তাই-
হঠাৎ করেই ভাবনা থেমে যায়। 

রসের ভুল


শিমমি

রাস্তার ঐ মেয়েটির বাঁকা চাহনি
হঠাৎ করেই যেন গায়ে এসে পড়লো
লক্ষ্য করলাম-

কাছে আছি



wkgwg
Avgvi †h mva
mwe w`‡q QbœQvov cw_K
hy× hy× hy×
P‡jwQ w`Kwew`K ;
c_ wQj ARvbv
mgq wQj AdzišZ
nVvr S‡oB
Zzwg K¬všZ;

পাথর হৃদয়



wkgwg

wK wQj ejvi
wK wQj †kvbvi
Rvwb bv,
KvM‡R wjLv KweZv
AvR Q›` Lyu‡R cvqbv;
AvKv‡k †hgb m~h© Av‡Q
‡Zgwb Av‡Q †gN
BwÂb PvwjZ Mvwo Av‡Q
bvB Zvi †eM;
Av‡Q Agvek¨v, Av‡Q c~wY©gv
eÇ †ewk eo g‡b nq wbjxgv ;
cvnvo, b`x, mvMi
wekvj ¶gZvai
‡_‡KI bvB ü`q
wb_i cv_i |

Sunday, March 27, 2011

মহাভারতের অনুবাদ এবং রজ্মনামাহ্ প্রসঙ্গ



মহাভারতের অনুবাদ এবং রজ্মনামাহ্ প্রসঙ্গ
সুব্রত কুমার দাস
বিশালাকায় মহাভারত-এর রচয়িতা কৃষ্ণদ্বৈপায়ন বেদব্যাস কোন নির্দিষ্ট ব্যক্তি লেখক নাকি লেখকগোষ্ঠীর নাম সে বিতর্ক অনেক আগ্রহীর উৎসাহের বিষয়। এমনকি বেদব্যাসের জন্মকাল এবং মহাভারতের রচনাকালও বহু বিতর্কের উদ্রেককারী। কুরুক্ষেত্র যুদ্ধের সমাপ্তির পর যদি মহাভারত লিখিত হয়ে থাকে তাহলে সেটি কি মহাকাব্যটির বীজ অংশটি মাত্র? আট হাজার আটশ শ্লোকেরজয়নামের সে বীজ অঙ্কুরিত হয়ে চবি্বশ হাজার শ্লোকেরভারতহয়েছিল যা বর্ধিষ্ণু রূপে লক্ষ শ্লোকের মহাভারত- প্রকাশিত, যদিও সুদূর অতীতের অসামান্য প্রতিভাধর সে কবি কিন্তু তাঁর গ্রন্থে জানিয়েছিলেন যে তিনি ষাট লক্ষ শ্লোকের যে পাণ্ডুলিপি রচনা করেছেন সেটির উনষাট লক্ষ বিভিন্ন জগতে বিতরিত, মাত্র এক লক্ষ শ্লোক এসেছে মানব জগতে। তবে বিতর্ক যাই থাক না গ্রন্থটির দর্শন মানবমন, ঈশ্বর যুদ্ধবিদ্যা, সমাজ যৌনরীতি ইত্যাদি সকল বিষয়ে বিশ্বপাঠকের আগ্রহ ক্রমবর্ধিষ্ণু। নতুন ভাষায়, নতুন মাধ্যমে, নতুন আঙ্গিকে মহাভারত অথবা/এবং এর কাহিনিসমূহের অনুবাদ নবরূপায়ন চলছে সহস্র বছর ধরেই। বাংলা ভাষাতে গদ্য পদ্যে, অনুরূপ এবং সংক্ষেপে, আদিরূপ নবকল্পনায় মহাভারত অন্তত পাঁচেক গ্রন্থের আশ্রয়। ইউরোপিয় সমাজে সে আগ্রহের বৃদ্ধি দুয়েক বছরের মত হলেও মহাভারতের ফারসি অনুবাদ রজ্মনামাহ্ সম্পন্ন হয়েছিল ১৫৮৪ খ্রিস্টাব্দে মোগল সম্রাট আকবরের নির্দেশ উৎসাহে।