tag:blogger.com,1999:blog-89332871779634783112024-03-05T15:40:17.145+06:00SM Worldshimhttp://www.blogger.com/profile/09121622505601048204noreply@blogger.comBlogger498125tag:blogger.com,1999:blog-8933287177963478311.post-15561361425415750682017-04-13T00:51:00.002+06:002017-04-13T00:51:13.911+06:00দোলা-০১<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
কিছু কিছু মানুষ <br /> জীবনে আসে দোলা দিতে <br /> কিছুটা সময় <br /> মনে রেখাপাত করতে <br /> সময়ের স্রোতে - আসে পথচলায়</div>
shimhttp://www.blogger.com/profile/09121622505601048204noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-8933287177963478311.post-46305073657031107802017-04-13T00:50:00.003+06:002017-04-13T00:50:20.087+06:00স্বপ্ন-০১<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
চলো একটি স্বপ্ন দেখি <br /> যে স্বপ্নে চলবো পাশাপাশি <br /> থাকবে না পিছুটান<br />
<a name='more'></a><br /> বিশ্বাস নিয়ে হাটবো <br /> প্রানবন্ত হয়ে ছুটবো<span class="text_exposed_show"><br /> ঝিরিঝিরি বাতাসে <br /> চুল হবে এলোমেলো<br /> পাশ দিয়ে বইবে নদী <br /> কাঁশবনের মাঝ দিয়ে <br /> হারাবো সীমাহীন পথে <br /> মন উড়বে আকাশে -দু'হাত মেলে <br /> আড়চোখে তাকাবে মিষ্টি হেসে<br /> শুকনো পাতার মর্মর শব্দে <br /> বুনবো কবিতা <br /> হারাবো প্রকৃতির সীমাহীন সৌন্দর্যে</span><br />
<span class="text_exposed_show">৩০.০৩.২০১৭ </span></div>
shimhttp://www.blogger.com/profile/09121622505601048204noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-8933287177963478311.post-83811195140102940342017-04-13T00:49:00.001+06:002017-04-13T00:49:10.223+06:00ভালোবাসা-০৩<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
ভালোবাসি ভালোবাসি <br /> তোমাকে আমি অনেক ভালোবাসি <br /> এ ভালোবাসায় নেই চাওয়া <br /> নেই কিছু পাওয়ার প্রত্যাশা <br /> এ ভালোবাসা নয় আবেগের <span class="text_exposed_show"></span><br />
<a name='more'></a><br /> এ ভালোবাসা নয় ছলনার <br /> হৃদয়ের গভীরে ডানা মেলে ভাসে <br /> যতই দিন যায় ততই কাছে আসে <br /> তোমাকে আমি প্রচন্ড ভালোবাসি <br /> তুমি বুঝবে না কোনোদিন <br /> তুমি জানতেও পারবে না <br /> কতটা মায়ার বন্ধনে তোমাকে আমি <br /> আমার বুকে রেখেছি যতন করে <br /> সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে <br /> তোমার আমার ভালোবাসার গভীরতা <br /> গভীর থেকে গভীর হচ্ছে <br /> যে গভীরতা কেউ কল্পনা করতে পারে না <br /> তোমাকে আমি প্রচন্ড ভালোবাসি <br /> তোমার হাসিতে, তোমার কান্নায়,<br /> তোমার চাহনিতে, তোমার চলায় <br /> তোমার বাড়ন্ত প্রতিটি ক্ষণে <br /> তুমি থাক আমার হৃদয়ে<br /> আমার চলায়, আমার চিন্তনে <br /> তুমি আমার এমনি বাধন <br /> যা ছিড়তে চাইলেও ছিড়বে না <br /> থাকবে চির অক্ষয়<br /> ভালোবাসি ভালোবাসি <br /> তোমাকে আমি অনেক ভালোবাসি। <br /> ০২.০৪.২০১৭<br />
<br />
<span class="text_exposed_show">শিমু, তুমি মামা বাড়ি বেড়াতে গেছো। আর আমি প্রতিটি ক্ষণ তোমার চিন্তায় মগ্ন
থেকে অপেক্ষায় প্রহর গুনছি। আজ তোমার শুকনো মুখ দেখে আমি বিষন্ন হয়ে
পড়েছি। তুমি আমাকে কতটা অনুভব করছো আর আমি কতটা তা আমাদের মনই জানে। তোমাকে
নিয়ে তাই কিছু লিখতে ইচ্ছে করলো। আমার আশীর্বাদ রয়েছে তুমি সুস্থ্যতার
সাথেই আবার আমার বুকে আসবে। </span></div>
shimhttp://www.blogger.com/profile/09121622505601048204noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-8933287177963478311.post-81922380966810014912017-04-13T00:47:00.004+06:002017-04-13T00:47:39.941+06:00একজনা<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
তুমি আমার এমনি একজন<br /> স্বপ্নে এসে ভরিয়ে দিলে মন<br /> তোমাকে খুঁজে পাইনা আমি <br /> হয়ে গেছো হীরার চেয়ে দামি<br />
<a name='more'></a><br /> দিনগুলি ছিল হাসি আর আনন্দের <span class="text_exposed_show"><br /> প্রকৃতির মাঝে থেকে বলতাম কথা ছন্দের <br /> হাসি আড্ডায় ছিলাম ভরপুর <br /> আমি দিলে কথা তুমি দিতে সুর <br /> সোনার সেই দিনগুলি গেল কই <br /> ঠিকানাতে আছি তুমি নাই সই <br /> ভুলে ভরা জীবনে স্মৃতিগুলো আকড়ে <br /> তুমি আসো বন্ধু দেখবো প্রাণভরে .....<br /> ০৬.০৪.২০১৭</span></div>
shimhttp://www.blogger.com/profile/09121622505601048204noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-8933287177963478311.post-26860380741078492322016-02-21T15:06:00.002+06:002016-02-21T15:06:38.815+06:00রাশিফল তারিখ অনুযায়ী<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<br /><strong>মেষ (২১ মার্চ-২০ এপ্রিল)</strong><br /><br /><strong>বৃষ (২১ এপ্রিল-২১ মে)</strong><br /><br /><strong>মিথুন (২২ মে-২১ জুন)</strong><br /><br /><strong>কর্কট (২২ জুন-২২ জুলাই)</strong> <br /><br /><strong>সিংহ (২৩ জুলাই-২৩ আগস্ট)</strong><br /><br /><strong>কন্যা (২৪ আগস্ট-২৩ সেপ্টেম্বর)</strong><br /><br /><strong>তুলা (২৪ সেপ্টেম্বর-২৩ অক্টোবর)</strong><br /><br /><strong>বৃশ্চিক (২৪ অক্টোবর-২২ নভেম্বর)</strong><br /><br /><strong>ধনু (২৩ নভেম্বর-২১ ডিসেম্বর)</strong><br /><br /><strong>মকর (২২ ডিসেম্বর-২০ জানুয়ারি)</strong><br /><br /><strong>কুম্ভ (২১ জানুয়ারি-১৮ ফেব্রুয়ারি)</strong><br /><br /><strong>মীন (১৯ ফেব্রুয়ারি-২০ মার্চ)</strong><br /></div>
shimhttp://www.blogger.com/profile/09121622505601048204noreply@blogger.com1tag:blogger.com,1999:blog-8933287177963478311.post-13014772882188004302015-02-01T13:17:00.000+06:002015-02-01T13:17:15.157+06:00বিভিন্ন পিকনিক স্পট ও রিসোর্টের ঠিকানা<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
সরকারি পিকনিক স্পটগুলোর মধ্যে অন্যতম গাজীপুরের এ ভাওয়াল উদ্যান। চত্ত্বর
গাজীপুর সদর ও শ্রীপুর থানা জুড়ে অবস্থিত ভাওয়াল জাতীয় উদ্যান। খেলাধুলার
জন্য রয়েছে বড় একটি মাঠ। তাছাড়া রয়েছে এখানে একটি চিড়িয়াখানা। পৃথিবীর
অন্যান্য জাতীয় উদ্যানের আদলে ৬,৪৭৭ হেক্টর জমিতে ১৯৭৩ সালে এ উদ্যান
সরকারিভাবে গড়ে তোলা হয়। ভাওয়াল জাতীয় উদ্যানের মূল উদ্ভিদ হলো শাল। এছাড়াও
নানারকম গাছ-গাছালিতে পরিপূর্ণ এ উদ্যান। জাতীয় উদ্যানের ভেতরে বেশকয়েকটি
বনভোজন কেন্দ্র, ১৩টি কটেজ ও ৬টি রেস্ট হাউস রয়েছে। উদ্যানে প্রবেশমূল্য
জনপ্রতি ৬ টাকা। এছাড়া পিকনিক স্পট ব্যবহার করতে হলে, বন বিভাগের মহাখালী
কার্যালয় (০২-৮৮১৪৭০০) থেকে আগাম বুকিং দিয়ে আসতে হবে।
<br /><strong>সফিপুর আনসার একাডেমি</strong> গাজীপুর
<br />জেলার কালিয়াকৈর উপজেলায় অবস্থিত আনসার-ভিডিপি একাডেমির বিশাল চত্বর
বেড়ানোর জন্য একটি উপযুক্ত যায়গা। অনুমতি সাপেক্ষে বনভোজন করারও ব্যবস্থা
আছে এখানে । (০২-৭২১৪৯৫১-৯)
<br /><strong>তামান্না ওয়ার্ল্ড ফ্যামিলি পার্ক, মীরপুর, ঢাকা</strong>
<br />Tamanna World Family Park, Picnic & Shooting Spot
<br /> Address: 10 no. Goran ChotBari, Shahali, Mirpur, Dhaka-1216 (Opposite of Botanical Garden 2nd Gate),
<br />Mobile:
<br />+88 01716 637995, +88 01817 071289, +88 019120 96909,
<br /> <a href="http://tamannaworldbd.com/" target="_blank">http://tamannaworldbd.com/</a>
<br /><strong>নুহাশপলস্নী</strong>
<br />
<a name='more'></a><br />জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক ও চলচ্চিত্র নির্মাতা হুমায়ূন আহমেদের বাগানবাড়ি ও
শুটিং স্পট। প্রায় ৯০ বিঘা জায়গা নিয়ে এই নন্দন কাননে আছে একটি ছোট আকারের
চিড়িয়াখানা, শান বাঁধানো ঘাটসহ একটি বিশাল পুকুর, দৃষ্টিনন্দন কটেজ, ট্রি
হাউস বা গাছবাড়িসহ আরো অনেক আয়োজন। নুহাশ পলস্নীর ভেতরের বিশেষ আকর্ষণ
হলো_এর ঔষধি গাছের বাগান। এত সমৃদ্ধ ঔষধি বাগান এদেশে বিরল। সবমিলিয়ে
নুহাশপলস্নী একটি ছবির মতো সাজানো-গোছানো এক প্রান্তর, যেখানে গেলে ভালো
লাগবে সবার। ডিসেম্বর, জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি এই তিনমাস বনভোজনের অনুমতি
মেলে নুহাশপলস্নীতে। যোগাযোগ :০১৭১২০৬০৯৭১
<br /><strong>রাঙ্গামাটি ওয়াটার ফ্রন্ট রিসোর্ট</strong> গাজীপুর
<br />গাজীপুরের চন্দ্রায় অবস্থিত আরেকটি রিসোর্ট ও বনভোজন কেন্দ্র
রাঙ্গামাটি। এখানে আছে বনভোজন কেন্দ্র, লেকে মাছ ধরা ও বেড়ানোর ব্যবস্থা
এবং কটেজে অবকাশ যাপনের ব্যবস্থা। (০১৮১১৪১৪০৭৪)
<br /><a href="http://www.rangamatiwaterfront.com/" target="_blank">http://www.rangamatiwaterfront.com/</a>
<br /><strong>আফরিন পার্ক রিসোর্ট</strong> গাজীপুর
<br />জয়দেবপুর চৌরাস্তা থেকে প্রায় দশ কিলোমিটার দূরে গাজীপুর-ময়মনসিংহ
সড়কের পাশেই আফরিন পার্ক রিসোর্ট। নানান গাছ-গাছালিতে ঘেরা এ পার্কে আছে
বিশাল শান বাঁধানো পুকুর, লেকে নৌকায় বেড়ানোর ব্যবস্থাসহ অবকাশ যাপনের
জন্য রিসোর্ট (০১৮১৯২৫৩৩৩৯)। 45000/-
<br /><strong>উৎসব পিকনিক স্পট</strong> গাজীপুর
<br />ঢাকা থেকে প্রায় ৫০ কিলোমিটার দূরে ঢাকা-ময়মনসিংহ সড়কের হোতাপাড়ার
কাছেই এ বনভোজন কেন্দ্রটি। উৎসব পিকনিক স্পটে আছে খোলা চত্বর, কয়েকটি কটেজ ও
ট্রি হাউজ। ঢাকার ফুলবাড়িয়া থেকে শ্রাবণ পরিবহনে এসে নামতে হবে হোতাপাড়া
বাসস্ট্যান্ডে। ভাড়া ৩৫ টাকা। সেখান থেকে রিকশায় দশ টাকা ভাড়া উৎসব পিকনিক
স্পট পর্যন্ত। যোগাযোগ :০১৭১৩০৪৪৫৯১।8626376,01718425228, 25000/-20%
<br /><strong>পুষ্পদাম পিকনিক স্পট</strong> গাজীপুর
<br />ঢাকা থেকে ৫৫ কিলোমিটার দূরে গাজীপুর জেলার বাঘের বাজারে পুষ্পদাম
অবস্থিত। এখানে বিশাল পরিসরে রয়েছে দেশি-বিদেশি বাহারি গাছের সমাহার।
প্রবেশপথেই রয়েছে বিশাল দেবদারু গাছের সারি। এ পথ পেরিয়ে একটু ভেতরে ঢুকলেই
রয়েছে ফুলে ফুলে ঘেরা কয়েকটি কটেজ। এখানে রয়েছে বিশাল খেলার মাঠ, কৃত্রিম
লেক, ঝরনা ও সুইমিংপুল। পর্যাপ্ত রান্নাঘর, টয়লেট ছাড়াও এখানে আছে একই সাথে
এক হাজার লোকের খাবারের জায়গা। যোগাযোগ
:০১৮১৯২১৬১৫৭।http://pushpadumresort.com/index1.html
<br /><strong>হ্যাপি ডে ইনন : </strong> গাজীপুর
<br />ভাওয়াল জাতীয় উদ্যানের ঠিক বিপরীত দিকে রয়েছে বেসরকারি এ পিকনিক স্পট।
উন্নতমানের হলরুম, আবাসিক রুমসহ দেশীয়, থাই, চায়নিজ খাদ্যের ব্যবস্থা রয়েছে
পিকনিকের জন্য। পিকনিকের আয়োজন করে গাজীপুরের এই সবুজ বনে হারিয়ে যেতে কে
না চায়। যোগাযোগ : ০১৯৩৯-০৪৭৫৮৬-৮।
<br /><strong>অঙ্গন</strong> : গাজীপুর
<br />গাজীপুরের সুর্য্যনারায়নপুর, কাপাসিয়া থানায় অবস্থিত। বাকী জানতে লিংকে গুতান [url=http://www.anganaresort.com/]অঙ্গনা[/url]]
<br /><strong>ফ্যান্টাসি কিংডম</strong> আশুলিয়া
<br />আশুলিয়ার জামগড়ায় গড়ে উঠেছে বিশ্বের আধুনিক সব রাইড নিয়ে বিনোদনকেন্দ্র
ফ্যান্টাসি কিংডম। পাশেই হেরিটেজ পার্কে আছে ঐতিহ্যের পরিপূর্ণ ভাণ্ডার।
বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক স্থাপনাগুলোর অনেকগুলোই চোখে পড়বে এখানে।
এগুলো মূল স্থাপনার অবিকল আদলেই তৈরি করা হয়েছে হেরিটেজ পার্কে। এ জায়গা
দুটিতে বনভোজন করার জন্য রয়েছে সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা। যোগাযোগ
:৭৭০১৯৪৪-৪৯।
<br /><strong>রিসোর্ট আটলান্টিস , আশুলিয়া</strong>
<br />ওয়াটার কিংডমের ভিতরে অবিস্থিত রিসোর্ট আটলান্টিস ,
<br /><strong>মোহাম্মদী গার্ডেন </strong>
<br />মহিশাষী, ধামরাই এ অবস্থিত
<br />ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের পাশে ধামরাইয়ের মহিষাশী। এখানেই এই গার্ডেন
অবস্থিত। নিজে না দেখলে বিশ্বাস করা যায় না এটা একটা স্বপ্নপুরী নাকি
স্বর্গভূমি। বিনোদনের জন্য গার্ডেনের ভিতরে রয়েছে পুকুর। সেই পুকুরে ভেসে
বেড়াচ্ছে নৌকা, কাঠের রাজহাঁস, মাটির শাপলা।
<br />Contact for booking:
<br />House No. 93/B, Road - $, Block – F
<br />Chairman Bari, Banani, Dhaka – 1213
<br />Contact No. Phone- 8361156
<br />Mobile – 01717 374 904, 01190 257 062
<br /><strong>গ্রীনটেক রিসোর্ট এন্ড কনভেনশন সেন্টার </strong>
<br />ভবানিপুর, গাজিপুর এ অবস্থিত <a class="eng" href="http://www.greentechresort.com/location.html" target="_blank"><span style="font-family: solaimanlipi; font-size: small;">গ্রীনটেক রিসোর্ট লিংক </span></a>
<br /><strong>নন্দন পার্ক</strong> গাজীপুর
<br />সাভারের অদূরে চন্দ্রার বাড়ই পাড়ায় রয়েছে নন্দন পার্ক। এখানকার ড্রাই
জোন ও ওয়াটার ওয়ার্ল্ডে মজাদার সব রাইড উপভোগের পাশাপাশি বনভোজন করারও
ব্যবস্থা আছে। বনভোজনের জন্য বিভিন্নরকম প্যাকেজও আছে নন্দন পার্কে।
যোগাযোগ :৯৮৯০২৮৩।
<br /><a href="http://nandanpark.com/" target="_blank">http://nandanpark.com/</a>
<br /><strong>হাসনাহেনা</strong> গাজীপুর
<br />ঢাকার পাশেই গাজীপুর জেলার পুবাইল কলেজগেটে অবস্থিত তেমনি একটি
বেসরকারি বিনোদন পর্যটন কেন্দ্র "হাসনাহেনা"। টঙ্গী থেকে এর দূরত্ব ৮
কিলোমিটার। পরিবারের সবাইকে নিয়ে কিংবা অফিস বা সংগঠনের দিনব্যাপী পিকনিক
বা বনভোজনে এখানে আসা যেতে পারে অনায়াসে। যোগাযোগ :হাসনাহেনা, হাড়িবাড়ীর
টেক, পুবাইল কলেজগেট, পুবাইল গাজীপুর। ০১১৯৯৮৭৫৫৭৬, ০১৯১১৪৯৫১২৩,
০১৭১৪০০৩১০৩, ০১৭৩৬৬৭২৪০৮।
<br /><strong>জল জঙ্গলের কাব্য । পূবাইল</strong>
<br />যোগাযোগের নাম্বার : 01919782245
<br /> পুবাইল রিসোর্ট
<br />It has another name "Bon-Jungle". Just 30mins from Uttara/Tangi to
Gorasal Road... There are 3 rail Crossing on this road. You need to go
the No. 3 rail crossing. And only about 3 Kilometer (Left Side) from
this 3rd no. rail gate. Contact Details
<br />Mr Saheb ali
<br />(incharge of this resort)
<br />01719523016
<br /><strong>অরন্যবাস , পুবাইল, গাজীপুর</strong>
<br />picnic spot located only 15 km from Hazrat Shahjalal International Airport at the village Bilashara (Vadune), Pubail, Gajipur.
<br />Contact Us:
<br />Mobile : 01711477468 , 01712799801
<br /><a href="http://aronnobashbd.com/Ab/index.php" target="_blank">http://aronnobashbd.com/Ab/index.php</a>
<br /><strong>রিসোর্ট "নক্ষত্রবাড়ি"</strong>
<br />জনপ্রিয় অভিনেতা ও নির্মাতা তৌকীর আহমেদ গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার রাজাবাড়ি এলাকা গড়ে তুলেছেন আধুনিক এক রিসোর্ট।
<br />প্রায় ১০ বিঘা জমির উপর তৌকীর আহমেদ গড়ে তুলেছেন “নক্ষত্রবাড়ি”। এখানে
নাটক ও চলচ্চিত্রের শুটিংয়ের পাশাপাশি অবকাশ যাপনের জন্য রয়েছে বিশেষ
ব্যবস্থা। রিসোর্টে আরো আছে একটি সাজানো গোছানো কনফারেন্স সেন্টার। সারা
বছর পিকনিক করার পাশাপাশি সপরিবারে রাত্রি যাপনের জন্য সবধরণের
সুযোগ-সুবিধাসহ এখানে আছে কয়েকটি কটেজ। বিশাল দীঘি, দীঘিতে শান বাঁধানো
ঘাট, কৃত্রিম ঝরনা, সুইমিং পুল. দোলনা, শালবন সবই আছে এখানে।
<br /><a href="http://nokkhottrobari.com/" target="_blank">http://nokkhottrobari.com/</a>
<br /><strong> আরশিনগর হলিডে রিসোর্ট</strong>
<br />ঢাকা থেকে মাত্র ত্রিশ কিলোমিটার দূরে গাজীপুরের ভাওয়ালে অত্যাধুনিক
সুযোগ-সুবিধা সম্বলিত হলিডে রিসোর্ট ও পিকনিক স্পট। ভাওয়ালের গ্রাম ও
শালবনের মাঝে অসাধারণ প্রাকৃতিক আবহাওয়ায় আধুনিক সব সুযোগ সুবিধা নিয়ে
সাজানো আরশিনগর।
<br />অফিষ: 21/1 ইস্কাটন গার্ডেন , ফ্্যাট 4/এ , রমনা ঢাকা, ফোন 9344889, 9336332
<br />রিসোর্ট অফিস
<br />পাজৃলিয়া, জয়দেবপুর, গাজীপুর
<br />ফোন :01732354007, 01923117056
<br /><a href="http://www.arshinagarpicnicspot.com/" target="_blank">http://www.arshinagarpicnicspot.com/</a>
<br /><strong>সোহাগ পল্লী </strong> গাজীপুর
<br />কালামপুর, চন্দ্রাতে। চন্দ্রাতে অবস্থিত রাঙ্গামাটির খুব কাছেই এই স্পট।
<br />গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কালামপুরস্থ সোহাগ পল্লী শুটিং স্পট
<br />কালামপুর, চন্দ্রাতে। চন্দ্রাতে অবস্থিত রাঙ্গামাটির খুব কাছেই এই স্পট
<br />কিভাবে যাবে : Uttara to Tongi to konabari to Chandra to Shohagpalli.
<br />
<br />Phone:+ 88 02 9354766, + 88 02 9359743,Mobile:+ 88 01712 049903,+ 88 01712 049904
<br />+ 88 01819 441260
<br /><a href="http://shohagpalli.com/" target="_blank">http://shohagpalli.com/</a>
<br /><strong>আনন্দ পার্ক এন্ড রিসোর্ট </strong> ।
<br />তালতলী, সফিপুর এ অবস্থিত রিসোর্টটা ভালো লাগছে। ডে লং পিকনিকের সাথে যে কেউ রাতেও থাকতে পারে। সুন্দর ৬ টা কটেজ আছে ঐ রিসোর্টে
<br /><a href="http://www.anandaresort.com.bd/" target="_blank">http://www.anandaresort.com.bd/</a>
<br /><strong> ড্রিম স্কয়ার রিসোর্ট , গাজীপুর</strong>
<br />Resort Office:
<br />Chalkpara, Azogirchala, Mauna, Gazipur.
<br />Mobile: 01755603310
<br /><a href="http://www.dreamsquareresort.com/" target="_blank">http://www.dreamsquareresort.com/</a>
<br /><strong>দিপালী রিসোর্ট , গাজীপুর</strong>
<br />Deepali Resort, Shooting & Picnic Spot-1
<br />Master Bari, Moiran, Gazipur
<br />Deepali Resort, Shooting & Picnic Spot-2
<br />Hotapara, Gazipur
<br />Dhaka Contact Address:
<br />House: 5/4, Block-D, Lalmatia, Dhaka-1207
<br />Mobile: 01733718287, 01726429470
<br /><a class="eng" href="http://www.deepalipicnicspot.com/" target="_blank"><span style="font-family: solaimanlipi; font-size: small;">ওয়েব লিংক ]
<br />
<br /><strong>মুন হাউজ এন্ড মুনপার্ক , গাজীপুর</strong>
<br />Land Phone :0088-02-8080940
<br />Cell Phone: +8801716097874, +8801819434583
<br /> </span></a><span style="font-family: solaimanlipi; font-size: small;"><a href="http://www.moonhousemoonpark.com/" target="_blank">http://www.moonhousemoonpark.com/</a>
<br /><strong>ঢাকা রিসোর্ট, গাজীপুর</strong>
<br /> Dhaka Resort Project Office: Bandhabari, kaliakore, Sofipur, Gazipur, Hotline :
<br />01762554444, 01762554433; 01762554422;01713034233,01681007680
<br /><a href="http://www.dhakaresort.com/" target="_blank">http://www.dhakaresort.com/</a>
<br /><strong>সীগাল পিকনিক এন্ড রিসোর্ট , গাজীপুর </strong>
<br />Project Address:
<br />Village : Sngerdighi, Post office : Mawna Bazar,
<br />Police Station : Sreepur, District : Gazipur.
<br />Cell : 01732-866866, 01711057485,
<br />01718-128951, 01927115626
<br /><a href="http://seagullpicnic.com/home.php" target="_blank">http://seagullpicnic.com/home.php</a>
<br /><strong>পি এস সি সি </strong>
<br />Sales House: 175, (2nd fl), Road: 2, New DOHS,
<br />Mohakhali, Dhaka. Tel: 8712104, 8715112,
<br />Cell: 01715492680, 01926674076,01926674072,01926674074
<br />e-mail: <a href="mailto:info@btd.com.bd">info@btd.com.bd</a> , LOCATION : Demorpara, Pubail, Gajipur.
<br /><strong>ছুটি রিসোর্ট এন্ড পিকনিক স্পট , গাজীপুর</strong>
<br />Hotline: 01777114488, 01777114499
<br /><a href="http://www.chutibd.com/" target="_blank">http://www.chutibd.com/</a>
<br /><strong>জঙ্গলবাড়ী পিকনিক স্পট</strong>
<br />13/1,Ovoydus lane, Tikatoli,Dhaka
<br />LOCATION: KISHORGONJ
<br /><strong> নাহার গার্ডেন পিকনিক স্পট</strong>
<br />26,Sonargaon Road,Dhaka
<br />LOCATION: (Aricha –saturia)
<br /><strong>আল যশোর রিসোর্ট</strong>
<br />H#368, R#28,NewDOHS
<br />Mohakhali,Dhaka1206
<br />LOCATION: Ashulia, Savar.
<br />mobile : 88 01922105049
<br />sb</span>বর্ণচ্ছটা পিকনিক স্পট, আশুলিয়া
<br />
<br />Mobile: 01711-377623, 01754-829379.
<br />Web: <a href="http://www.barnochata.com/" target="_blank">http://www.barnochata.com</a>
<br /><strong>শালবন পিকনিক স্পট</strong>
<br />Sonartori tower(14th Floor), Dhaka
<br />LOCATION: Nanduyan-Gazipur
<br /><strong>শ্যামলী পিকনিক স্পট</strong>
<br />185,Elephant road,1205
<br />LOCATION: Monipur-Gazipur
<br /><strong>বি সি ডি এম পিকনিক স্পট</strong>
<br />Brac centre,mohakhali,Dhaka
<br />LOCATION: Rajendrapur,Gazipur
<br /><strong>সাবাহ গার্ডেন </strong>
<br />Tongi Super Market(Gf flr), Gazipur
<br />LOCATION: Bagher Bazar, Gazipur
<br /><strong>তেপান্তর পিকনিক স্পট </strong> ময়মনসিংহ
<br />:ময়মনসিংহে রয়েছে তেপান্তর পিকনিক স্পট। পিকনিক স্পটের সঙ্গেই রয়েছে
একটি শুটিং স্পট। এখানে পিকনিকের আয়োজন করতে এসে দেখা হতে পারে আপনার
পছন্দের কোনো তারকার সঙ্গে। ফোন-৮৩১৩৫২১।
<br /><strong>রাসেল পার্ক</strong> নারায়ণগঞ্,রূপগঞ্জ
<br />ঢাকা থেকে প্রায় ২৫ কিলোমিটার দূরে রূপগঞ্জে রয়েছে মনোমুগ্ধকর এ পিকনিক
স্পট। প্রায় ৩০ বিঘার মতো জায়গা জুড়ে এখানে রয়েছে সবুজের সমারোহ। রাসেল
পার্কে রয়েছে তিনটি পিকনিক স্পট। এছাড়াও রাসেল পার্কের ভেতরেই রয়েছে ছোট
একটি চিড়িয়াখানা। নানারকম পশুপাখি রয়েছে এ চিড়িয়াখানায়। যোগাযোগ
:০১৭১৫৪৬০৬৪।
<br /><strong>জিন্দাপার্ক, রূপগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জঃ </strong>
<br />বেসরকারী পর্যায়ে রূপগঞ্জে গড়ে উঠেছে পর্যটন কেন্দ্র। নাম ঐক্যতান অপস
মডেল রিজোর্ট (জিন্দাপার্ক)। ঢাকা থেকে ত্রিশ কিলোমিটার দূরে এই
জিন্দাপার্কের অবস্থান। বনভোজনের স্পট রয়েছে তিনটি। বড় স্পটে ৭/৮ হাজার
মানুষ অনায়াসে অংশগ্রহণ করতে পারে। বনভোজনের স্পটে সব সময় থাকে মানুষের
সমাগম। পার্কের তিনটি লেকেই নৌবিহারের জন্য রয়েছে ৭/৮টি সুসজ্জিত নৌকা
<br /><strong>পন্ড গার্ডেন</strong> নারায়ণগঞ্জ
<br />নারায়ণগঞ্জ জেলার কাঞ্চনে বেসরকারি একটি পর্যটনকেন্দ্র পন্ড গার্ডেন।
প্রায় পঁচিশ বিঘা জায়গা জুড়ে শিশুপার্ক, অবকাশকেন্দ্র ছাড়াও এখানে আছে
নানান আেয়াজন। ০১৭২৭৩৯১১৯৮।
<br /><strong>সোনার গাঁও</strong>
<br />ঢাকার কাছেই আরেক আকর্ষণীয় পিকনিক স্পট হলো সোনার গাঁও। এখানকার লোক ও
কারুশিল্প ফাউন্ডেশনের বিশাল চত্বরে রয়েছে বেশ কয়েকটি পিকনিক স্পট। এখানে
বনভোজনের পাশাপাশি দেখে আসতে পারেন বাংলার ঐতিহাসিক নানান স্মৃতি। এখানকার
লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন যাদুঘর, ঐতিহাসিক পানাম নগর , গোয়ালদী মসজিদ,
গিয়াস উদ্দিন আযম শাহের মাজার ছাড়াও আরো অনেক ঐতিহাসিক জায়গা দেখে আসতে
পারেন।
<br /><strong>ড্রিম হলিডে পার্ক নরসিংদী</strong>
<br />নরসিংদীতে গড়ে উঠছে আর্ন্তজাতিক মানের বিনোদন কেন্দ্র ড্রিম হলিডে
পার্ক। দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় শিল্প গোষ্ঠি ফনিক্স গ্রুপ রাজধানী ঢাকা
থেকে ৪২ কিলোমিটার দূরে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের
<br />বিনোদন কেন্দ্রটিতে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের এগারটি রাইট। এদের মধ্যে
ওয়াটার পার্ক, এয়ার বাই সাইকেল, ফাইটার বোট, সোয়ান বোট, হ্যাপী ক্যাসেল,
ন্যাকেট ক্যাসেল, রর্কি হর্স, হ্যাপী স্লাইট ও গ্রাউন সীট উল্লেখযোগ্য।
<br /><a href="http://www.dreamholidayparkbd.com/index.html" target="_blank">http://www.dreamholidayparkbd.com/index.html</a>
<br /> <strong>পদ্মা রিসোর্ট লৌহজং, মুন্সীগঞ্জ </strong>
<br />এখানে আছে ১৬টি ডুপ্লেঙ্ কটেজ। প্রতিটি কটেজে আছে একটি বড় বেডরুম, দুটি
সিঙ্গেল বেডরুম, একটি ড্রইংরুম। আছে দুটি ব্যালকনি এবং একটি বাথরুম। শীতে
কটেজের চারপাশ রঙ-বেরঙের ফুলে ভরে ওঠে আর বর্ষায় পানির রাজ্য। রিসোর্টের
উঠোনে ইজি চেয়ারে রাতের তারা গুনতে পারেন। দিনে পারেন দেশি নৌকায় পদ্মা
বেড়াতে। রিসোর্ট রেস্টুরেন্টে টাটকা ইলিশ পাবেন। শাকসবজি, গরু, মুরগি আর
হাঁসের মাংসও পাবেন। মৌসুমি ফলফলাদিও মিলবে। এক দিনে কটেজ ভাড়া (সকাল ১০টা
থেকে সন্ধ্যা ৬টা) দুই হাজার টাকা। ২৪ ঘণ্টার জন্য (সকাল ১০টা থেকে পরদিন
সকাল ১০টা) তিন হাজার টাকা। দুপুর বা রাতের খাবারের জন্য খরচ হবে ৩০০ টাকা।
ঢাকা থেকে রিসোর্টের দূরত্ব ৪০ কিলোমিটার। মাওয়া ফেরিঘাট থেকে রিসোর্টের
নিজস্ব স্পিডবোট আছে। যোগাযোগ : ৮৬২৮৮৭৮,০১৭১২-১৭০৩৩০। <a href="http://padmaresort.net/" target="_blank">http://padmaresort.net/</a>
<br /><strong>মেঘনা ভিলেজ রিসোর্ট </strong>
<br />নামের সঙ্গেই যেহেতু “ভিলেজ” যুক্ত অতএব এই রিসোর্ট গ্রামের মতোই সবুজ
শ্যামল হবে, এটাই স্বাভাবিক। আসলেও তাই। মেঘনা রিসোর্ট ভিলেজের অবস্থান
মুন্সীগঞ্জ জেলার গজারিয়া উপজেলায়। যা মেঘনা ব্রিজ থেকে এক কিলোমিটার দূরে।
এখানে অবকাশ যাপনকারীদের জন্য রয়েছে থাকা-খাওয়া এবং বিনোদনের সব ব্যবস্থা।
এখানে রয়েছে এসি-ননএসি উভয় প্রকার ক। আর এখানকার প্রতিটি ঘর একটু
ভিন্নভাবে তৈরি করা হয়েছে, যা দেখতে অনেকটাই নেপালি কটেজের মতো। এখানে
রয়েছে একটি বড় সবুজ মাঠ। যেখানে ইচ্ছে করলেই খেলাধুলায় মেতে ওঠা যায়। রয়েছে
ফুটবল, ক্রিকেট, ব্যাডমিন্টনসহ প্রচলিত বিভিন্ন খেলার সামগ্রী। এখানে যে
খাবার পরিবেশন করা হয় সেসব খাবারে ঘরোয়া স্বাদ পাওয়া যাবে নিঃসন্দেহে।
রাতের বেলা আরাম কেদারায় বসে চাঁদনী দেখতে চাইলে সেই ব্যবস্থাও রয়েছে।
বিশেষ করে জায়গাটি যেহেতু খোলামেলা তাই আকাশ কিংবা চাঁদ দেখা যায় সহজেই।
<br /><a href="http://megnavillage.webs.com/" target="_blank">http://megnavillage.webs.com/</a>
<br /><strong>ব্লুস্টার রিসোর্ট</strong>
<br />দিনের পর দিন ব্যস্ততার পর প্রতিটি মানুষই চায় একটু নির্মল বিনোদন।
তাই সবাই ছুটে যাই প্রকৃতির নিবিড় সান্নিধ্যে। সবুজ ঘাসের গালিচায় খালি
পা ফেলার অনুভূতি, স্বচ্ছ পানির মাঝে সাঁতার দেয়ার তৃপ্তি, নৌকা ভ্রমণের
আনন্দ অথবা ছিপ ফেলে পুকুরে মাছ ধরে কাটাতে চান একটি সুন্দর দিন, তবে ঘুরে
আসুন ঢাকার কাছে অপরূপ ব্লুস্টার রিসোর্ট।
<br />মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে উপজেলার ইছাপুরার চালতা তলায় ব্লূস্টার রিসোর্টের অবস্থান ।
<br /><strong>মাওয়া রিসোর্ট </strong>
<br /> ঢাকা থেকে মাত্র ৩৮ কিলোমিটার দক্ষিণে বিক্রমপুরের লৌহজং উপজেলার
মাওয়া ১নং ফেরিঘাট হতে সামান্য দক্ষিণে মাওয়া-ভাগ্যকুল রাস্তার কান্দিপাড়া
গ্রামে নির্মিত এ রিসোর্ট সেন্টারটি যেন প্রকৃতির নৈসর্গিক সৌন্দর্যম-িত
একটি অন্য রকম পর্যটন কেন্দ্র।। দীঘিতে রয়েছে দুটি বাঁধানো পাকা ঘাট।
দীঘিতে ঘুরে বেড়াতে রয়েছে আধুনিক বোট। দীঘির পার ধরে বাম দিকে এগিয়ে গিয়ে
আবার ডানে গেলে হাতের বামে পড়বে একটি ক্যাফেটেরিয়া। পর্যটকদের চাহিদামতো
খাবার পাওয়া যায় এ ক্যাফেটেরিয়ায়। পুকুরের পূর্ব প্রান্তে পর্যটকদের থাকার
জন্য রয়েছে সারি সারি বেশ কয়েকটি কটেজ। পর্যটকদের থাকার জন্য মোট ১১টি কটেজ
রয়েছে। ৫টি সিঙ্গেল ৪টি ডাবল ও একটি সুইট রয়েছে এখানে। তবে কটেজে যাবার
সময় সাদা আর সবুজ রঙের কাঠের পুলটি পর্যটন কেন্দ্রটির সৌন্দর্য আরও বাড়িয়ে
দিয়েছে। পিকনিক ও ছবির শূটিং করার জন্যও এটি হতে পারে একটি অনন্য স্থান।
রিসোর্টের কটেজগুলো ইটের দেয়ালে তৈরি করা হলেও এতে ছাদ না দিয়ে গ্রামের
স্বাদ দিতে গোলপাতা দিয়ে তৈরি করা হয়েছে চাল। বাঁশের চটা দিয়ে নানান আলপনা
তৈরি করা সিলিং পর্যটকদের মন কেড়ে নেবে। ভেতরে আধুনিক আসবাবপত্র, বাথরুম আর
টাইলসের মেঝে দেখে মনে হয় এ যেন কোন ফাইভ স্টার হোটেল।
<br /> <a href="http://mawaresort.com/home" target="_blank">http://mawaresort.com/home</a>
<br /><strong>ঘাসবন রিসোর্ট ,কুমিল্লা</strong>
<br />ঢাকা থেকে মাত্র ৬০ কি:মি মোটামুটি ১ ঘণ্টা এর পথ । ঢাকা থেকে মেঘনা
ব্রিজ এর পর গোমতী ব্রিজ পার হয়ে শহীদনগর নামে একটা জায়গা আছে... ওইখানে
ট্রমা সেন্টার এর পাশের রাস্তা দিয়ে চরগোয়ালী গ্রামে। এখানে যেকোন ধরণের
হানিমুন ট্যুর , ফ্যামিলি ট্যুর , মিনি পিকনিক ,শুটিং এর জন্য স্পট ভাড়া
দেয়া হয়:
<br />যেকোন ধরনের জিজ্ঞাসা ও বুকিং এর জন্য --
<br />Nafis Rahman (Ovic)
<br />০১৬৭১০২৫০০৬
<br />01671025006
<br /><strong>মেঘনা সরোবর রিসোর্ট এন্ড গলফ, চাদপুর</strong>
<br /> Meghna Shorobor Resort and Golf Course Ltd.
<br />Reservations: +880-1781634094
<br />Meghna Shorobor, Beltoli Bazar
<br />Matlab North, Chandpur
<br /><a href="http://meghnashorobor.com/" target="_blank">http://meghnashorobor.com/</a>
<br /><strong>গজনী অবকাশ কেন্দ্র</strong> শেরপুর
<br />শেরপুর জেলা শহর থেকে চবি্বশ কিলোমিটার দূরে গারো পাহাড়ের পাদদেশে
অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত গজনীতে গড়ে তোলা হয়েছে অবকাশ কেন্দ্র। এটি
ঝিনাইগাতি উপজেলার কাংশা ইউনিয়নের গজনীতে অবস্থিত। যাবার পথে রাংটিয়া ছেড়ে
কিছু দূর এগোলে দুপাশে গজারি গাছের ছাউনিতে ঢাকা কালো পিচঢালা পথটি সবার
মন কাড়বে। এ পথ গিয়ে শেষ হয়েছে একটি হ্রদের সামনে। পাহাড়ি ঝরনার জল আটকিয়ে
এখানে তৈরি করা হয়েছে কৃত্রিম হ্রদ। এর মাঝখানে আছে ছোট্ট একটি দ্বীপ।
দ্বীপে যেতে হবে দোদুল্যমান ঝুলন্ত সেতু পেরিয়ে। লেকে নৌ-ভ্রমণের জন্য আছে
পা চালিত নৌকাসহ ময়ূরপঙ্খী নাও। এখানে দূর পাহাড়ের সৌন্দর্য উপভোগ করতে
পাহাড় চূড়ায় নির্মাণ করা হয়েছে পর্যবেক্ষণ টাওয়ার। সিঁড়ি ভেঙে উপরে উঠে
যেদিকেই দৃষ্টি যাবে সবুজ আর সবুজ। দূরে পাহাড় চূড়ার সঙ্গে মেঘের মিতালী।
এখানকার কৃত্রিম পাতালপথটির নাম পাতালপুরী।
<br /><strong> লাউচাপড়া </strong> জামালপুর
<br />জামালপুর জেলার বকশিগঞ্জের লাউচাপড়ায় অবস্থিত পাহাড়িকা অবকাশ কেন্দ্র।
এখানে চারদিকে গারো পাহাড়ের সবুজ বন। পাহাড়ের গা বেয়ে আঁকাবাঁকা একটি সিঁড়ি
উঠে গেছে একেবারে চূড়ায়। সেখানে আবার রয়েছে মস্তবড় এক ওয়াচটাওয়ার।
দশ-বারোটি সিঁড়ি ভেঙে উপরে উঠলে চারদিকে সবুজ ছাড়া কিছুই আর চোখে পড়ে না।
দূরে দেখা যায় ভারতের মেঘালয় রাজ্যের আকাশছোঁয়া সব পাহাড়। চারদিকটা যেন
ছবির মতো। এই পাহাড়ি জঙ্গলে আছে নানা জাতের পশু-পাখি। পুরো জায়গাটি অবসর
বিনোদন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলেছে জামালপুর জেলা পরিষদ। এ অবসর কেন্দ্রে
প্রবেশে কোনো টাকা লাগে না। তবে কোনো বাহন নিয়ে গেলে তার জন্য পার্কিং ফি
দিতে হবে। পার্কিং ফি প্রতিটি বাস কিংবা কোস্টারের জন্য ২০০ টাকা,
মাইক্রোবাস ১০০ টাকা, জিপ, টেম্পো, কার ৫০ টাকা, বেবি টেক্সি, ঘোড়ার গাড়ি
২০ টাকা, মোটর সাইকেল, ভ্যান গাড়ি ১০ টাকা, রিকশা ৫ টাকা, বাইসাইকেল ২
টাকা। এ ছাড়া লেকে নৌবিহার করতে জনপ্রতি লাগবে ১০ টাকা, ওয়াচ টাওয়ারে উঠতে
৩ টাকা এবং পিকনিক পার্টির রান্নাঘর ও প্রতি চুলা ব্যবহারের জন্য দিতে হবে
৫০ টাকা।
<br /><strong>রয়েল রিসোর্ট ধনবাড়ী, টাঙ্গাইল </strong>
<br />জমিদারবাড়িতে থাকতে চাইলে যেতে পারেন রয়েল রিসোর্টে। এটি আসলে নবাব
নওয়াব আলীর প্রাসাদ। এখানে আছে এলিফ্যান্ট গেট, ৭০০ বছরের পুরনো মসজিদ ও
রাবার বাগান। দিঘিতে ভাসতে পারবেন, ঘোড়া নিয়ে ছুট দিতে পারেন। নবাব
প্যালেস, ভিলা, কটেজ এবং বাংলো_এ চার ধরনে থাকতে পারেন। প্যালেসে থাকতে খরচ
হবে তিন হাজার ৫০০ থেকে সাত হাজার টাকা। ভিলা এবং কটেজে খরচ হবে এক হাজার
থেকে দুই হাজার ৫০০ টাকা। বাংলোর ভাড়া দুই হাজার ৫০০ থেকে তিন হাজার টাকা।
ঢাকার গাবতলী বা মহাখালী থেকে বাসে টাঙ্গাইলের এলেঙ্গায় যেতে হবে। তারপর
টাঙ্গাইল-জামালপুর সড়কে ৫০ কিলোমিটার এগোলে রয়েল রিসোর্টে। যোগাযোগ :
৯১৩০৯০০, .০১৯১১৯৫৬৩৫৭,০১৭৪৯৪১৯৯৪০। <a href="http://www.royalresortholidays.com/" target="_blank">http://www.royalresortholidays.com/</a>
<br /><strong>যমুনা রিসোর্ট</strong> টাঙ্গাইল
<br />ঢাকা থেকে ৯৫ কিলোমিটার এবং টাঙ্গাইল থেকে ১৯ কিলোমিটার দূরে বঙ্গবন্ধু
সেতুর কাছেই আধুনিক একটি অবকাশ কেন্দ্র যমুনা রিসোর্ট। রিসোর্টের পশ্চিম
পাশে যমুনার তীর ঘেঁষে এখানে আছে সাজানো গোছানো বনভোজন কেন্দ্র। যমুনা
রিসোর্টে বনভোজনে যেতে হলে আগে থেকে যোগাযোগ করতে হবে এই নম্বরে_৮১৪২৯৭১-৩,
০১৭১১৮১৬৮০৭।
<br /><a href="http://www.jamunaresortbd.com/" target="_blank">http://www.jamunaresortbd.com/</a>
<br /><strong>এলেঙ্গা রিসোর্ট : </strong> টাঙ্গাইল
<br />রাজধানী ঢাকা থেকে গাড়ি যোগে মাত্র দুই ঘণ্টার পথ। টাঙ্গাইল শহর থেকে
সাত কি.মি. উত্তরে এলেঙ্গায় গড়ে উঠেছে ১৫৬.৬৫ হেক্টর জুড়ে এই রিসোর্ট।
রিসোর্টের চারপাশজুড়ে বিভিন্ন গাছের সারি। একটা ছায়াঢাকা গ্রামীণ পরিবেশ।
সঙ্গে আছে রেস্তোরাঁসহ নানা আধুনিক সুযোগ-সুবিধা। পাঁচটি ভিআইপি এসি স্যুট
ছাড়াও আছে ১০টি এসি ডিলাক্স স্যুট, ১৬টি নানা-এসি কক্ষ, পাঁচটি পিকনিক
স্পট, সভাকক্ষ, ছোট যাদুঘর ও প্রশিক্ষণ কক্ষ ইত্যাদি। খেলাধুলার জন্য রয়েছে
টেনিস, টেবিল টেনিস, ব্যাডমিন্টন কোর্ট। বাড়তি সুযোগ হিসেবে আরও রয়েছে
ইন্টারনেট ও টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা ইত্যাদি। ছোটদের বিনোদনের জন্য গড়ে তোলা
হয়েছে কিড্স রুম। আছে ঘোড়ায় চড়ার ব্যবস্থা ও হেলথ ক্লাব। বিভিন্ন ধরনের
দেশী খাবারের পাশাপাশি রয়েছে চীনা, ভারতীয় ও কন্টিনেন্টাল খাবার।
নৌ-ভ্রমণের জন্য রয়েছে ট্রলার, দেশীনৌকা ও স্পিডবোড। কাছেই টাঙ্গাইলের
তাঁতিবাজার। ইচ্ছে করলে সেখান থেকে কেনাকাটাও করতে পারেন কোনো পর্যটক।
এছাড়া রিসোর্টের নিজস্ব গাড়িতে বেড়ানো যায় করটিয়া জমিদারবাড়ি, মধুপুরের গড়
আর ধনবাড়ীর জমিদারবাড়ি।
<br /><a href="http://www.elengaresort.com/" target="_blank">http://www.elengaresort.com/</a>
<br /><strong>পাকশী রিসোর্ট। ঈশ্বরদী, পাবনা </strong>
<br />যমুনা সেতু থেকে এক ঘণ্টার পথ পাকশী রিসোর্ট। পদ্মা নদীর পাড়ে ৩৬ বিঘা
জমির ওপর এই রিসোর্ট। আছে তিন তলাবিশিষ্ট দুটি আধুনিক ভবন। প্রতিটি কক্ষই
শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত। আসবাব অভিজাত, শয়নকক্ষে রয়েছে মখমলের বিছানা। রিসোর্টের
"ষড়ঋতু" রেস্টুরেন্টে বাংলাদেশি, ইন্ডিয়ান, চাইনিজ ও থাই ডিশ পাবেন। জুস,
বেকারি ও পেস্ট্রিশপও আছে। রিসোর্টের ভেতরে খেলতে পারেন লন টেনিস, বাস্কেট
বল, ব্যাডমিন্টন, টেবিল টেনিস, বিলিয়ার্ড ইত্যাদি। ফুলবাগানে হাঁটতে পারেন,
সুইমিং পুলে সাঁতার কাটতে পারবেন। ব্যায়ামাগারও আছে। রিসোর্টে আছে
দেশি-বিদেশি প্রায় ৪০০ প্রজাতির গাছ। রিসোর্টের একেকটি রুমের ভাড়া চার
হাজার টাকা। ঢাকার মহাখালী বা কল্যাণপুর থেকে বাসে পাকশী যাওয়া যায়। পাবনা,
কুষ্টিয়া ও নাটোর শহর থেকে রিসোর্ট আধঘণ্টার পথ। যোগাযোগ : ০১৭৩০৭০৬২৫১,
০১৭৩০৭০৬২৫২। ফোন :০৭৩২-৬৬৩৬৬০। হটলাইন :
০১৭৩০-৭০৬২৫৭।http://www.pakshiresort.net/
<br /><strong>অরুনিমা কান্ট্রিসাইড</strong> নড়াইল
<br />নড়াইল জেলার কালিয়া উপজেলার মধুমতির তীরে পানি পাড়া গ্রামে প্রায় ৫০
একর জায়গা নিয়ে অরুনিমা কান্ট্রিসাইড রিসোর্ট। আধুনিক বাংলো, চিড়িয়াখানা,
পুকুর, লেক, গোলাপ বাগান, বাটার ফ্লাই পার্ক, ছেড়াদ্বীপ, ঘোড়ার গাড়ি, গরুর
গাড়ি, গলফ খেলার মাঠসহ আরো অনেক আয়োজন আছে অরুনিমায়। নানান গাছপালার মাঝে
এখানে বনভোজন করতে ভালো লাগবে সবার। যোগাযোগ
:০১৭১১৪২২২০৩।http://shabaztourism.com/ <a href="http://arunimacountryside.com/argc/" target="_blank">http://arunimacountryside.com/argc/</a>
<br /><strong>চিত্রা রিসোর্ট</strong> নড়াইল
<br />নড়াইল শহরের চিত্রা নদীর তীরে অবস্থিত চিত্রা রিসোর্ট। প্রায় সাত বিঘা
জায়গাজুড়ে এ রিসোর্টে আছে কটেজ, শিশুপার্ক এবং চিত্রা নদীতে নৌ-ভ্রমণের
ব্যবস্থা। বনভোজন, অবকাশ যাপন কিংবা পারিবারিক ভ্রমণের জন্য চিত্রা রিসোর্ট
একটি উপযুক্ত জায়গা। যোগাযোগ :০১৭১৩০৬৩৬১০।
<br /><strong>নিরিবিলি বনভোজন কেন্দ্র</strong> নড়াইল
<br />নড়াইল জেলার লোহগড়া থানার রামপুরে অবস্থিত বনভোজন কেন্দ্র নিরিবিলি।
প্রায় ১৪ একর জায়গা নিয়ে এ কেন্দ্রটিতে আছে চিড়িয়াখানা, জাদুঘর, এস এম
সুলতানের শিল্পকর্ম নিয়ে একটি প্রদর্শনী গ্যালারি, রোপ ওয়ে, রেস্ট হাউস,
ফুল ও ফলের বাগানসহ বনভোজন ও অবকাশ যাপনের সব ব্যবস্থা। যোগাযোগ
:০১৭১১৬৯৩৭৮৮।
<br /><strong>পানিগ্রাম রিসোর্ট , যশোর</strong>
<br /><a href="http://www.panigram.com/" target="_blank">http://www.panigram.com/</a>
<br /><strong>সাতছড়ি উদ্যান</strong> হবিগঞ্জ, সিলেট
<br />সিলেট বিভাগের হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট উপজেলায় সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান
বনভোজনের জন্য একটি আদর্শ জায়গা। রাজধানী থেকে প্রায় ১৩০ কিলোমিটার
উত্তর-পূর্বে অবস্থিত জাতীয় এ উদ্যানটিতে রয়েছে কয়েকটি বনভোজন কেন্দ্র।
সঙ্গে সঙ্গে উপভোগ করা যাবে এখানকার নানান জীব বৈচিত্র্য। সাতছড়িতে রয়েছে
প্রায় ১৪৯ প্রজাতির পাখি, ২৪ প্রজাতির স্তন্যপায়ী, ১৮ প্রজাতির সরীসৃপ এবং ৬
প্রজাতির উভচর প্রাণী। মুখপোড়া হনুমান, চশমা হনুমান, উলস্নুক, লজ্জাবতী
বানর, কুলু বানরের মতো বিরল প্রাণীর দেখা মেলে এ উদ্যানে। এ ছাড়া মায়া
হরিণ, খিদির শুকর, বন্য শুকর, বেজি, গন্ধ গোকুল, বনবিড়াল, মেছো বাঘ, কটকটি
ব্যাঙ, গেছো ব্যাঙ, গিরগিটি, বিভিন্ন রকম শাপ, গুই সাপ প্রভৃতি রয়েছে এ
বনে। ফিঙ্গে, কাঠঠোকরা, মথুরা, বন মোরগ, ধনেশ, লাল ট্রগন, পেঁচা, সুই চোরা এ
বনের উলেস্নখযোগ্য পাখি। সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানের বনভোজন কেন্দ্র ব্যবহার
করতে চাইলে জনপ্রতি ১০ টাকা হিসেবে দিতে হবে। এ ছাড়া কার, জিপ ও মাইক্রোবাস
পার্কিং ২৫ টাকা।
<br /><strong>নাজিমগড় রিসোর্ট সিলেট </strong>
<br />পাঁচ একর জায়গার ওপর নির্মিত রিসোর্টটি সব বয়সীদের জন্যই উপযোগী।
পাহাড়ের ঢেউ দেখার দারুণ জায়গা এটি। ১৫টি কটেজ আছে এখানে। রেস্টুরেন্টে
অনেক পদের খাবার পাবেন। রিসোর্টে আছে বিশাল এক বাগান, পিকনিক ও ক্যাম্পিং
স্পট। ঘুরে আসতে পারবেন নুড়ি পাথরের রাজ্য জাফলংয়ে। সিলেট শহর থেকে রিসোর্ট
বাসে মাত্র ১৫ মিনিটের পথ। কটেজ ভাড়া পাঁচ থেকে ১০ হাজার টাকা। যোগাযোগ :
০১৭১২০২৭৭২২, .০১৭১২৪৯৫৭৯১।
<br /><a href="http://www.nazimgarh.com/" target="_blank">http://www.nazimgarh.com/</a>
<br /><strong>শ্রীমঙ্গল টি রিসোর্ট মৌলভীবাজার </strong>
<br />শ্রীমঙ্গল শহর থেকে তিন কিলোমিটার দূরে এ রিসোর্ট। চা বাগানের মাঝখানে
এর অবস্থান। এখানে বাংলোর সংখ্যা ১০টি। বুকিং নিতে হবে কমপক্ষে এক সপ্তাহ
আগে। যাঁরা প্রকৃতি ভালোবাসেন, তাঁদের জন্য এটি স্বর্গরাজ্য। সব ধরনের
খাবার পাবেন, সঙ্গে পাহাড়ি খাবারও। বাংলো ভাড়া তিন থেকে ছয় হাজার টাকা।
রিসোর্টের নিজস্ব গাড়ি শহর থেকে আপনাকে নিয়ে যাবে। যোগাযোগ : ০১৭১২৯১৬০০১,
০১৭১২০৭১৫০২
<br /><strong>জেসটেট হলিডে রিসোর্ট</strong>
<br />সিলেট-তামাবিল মহাসড়কের পাশে দেশের প্রথম রিসোর্ট জাকারিয়া সিটি জেসটেট
হলিডে রিসোর্ট। এখানে আছে কৃত্রিম হ্রদ, ৫০০ প্রজাতির ১ লাখেরও বেশি
গাছগাছালি, স্পোর্টস কমপ্লেক্স, টেনিস কোর্ট, লং টেনিস কোর্ট, জিমনেশিয়াম ও
অডিটরিয়াম।
<br />জাকারিয়া সিটি জেসটেট হলিডে রিসোর্টের সহকারী ব্যবস্থাপক ইকবাল করিম
মজুমদার বলেন, তাদের ৪৭টি কক্ষের ৯০ শতাংশ ১ থেকে ৪ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত
বুকিং হয়ে গেছে। এ রিসোর্টে প্রতি রাত থাকার জন্য খরচ পড়বে সাড়ে ৩ হাজার
থেকে ১০ হাজার টাকার মধ্যে।জেসটেট হলিডে রিসোর্ট (০৮২১-২৮৭০০৪০)
০৮২১-২৮৭০৭৬০ <a href="http://zastatholidayresort.com/go.html" target="_blank">http://zastatholidayresort.com/go.html</a>
<br /><strong>জৈন্তা হিল রিসোর্ট, সিলেট</strong>
<br /><a href="http://jaintiaresort.com/" target="_blank">http://jaintiaresort.com/</a>
<br /><strong>আমতলী নেচার রিসোর্ট শ্রীমঙ্গল,মৌলভীবাজার</strong>
<br />আমতলী নেচার রিসোর্ট ঠিক এমনই এক সবুজে ঘেরা জায়গা। ঢাকা থেকে মাত্র
চার ঘণ্টার দূরত্বে মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল থানার খুব কাছেই আমতলী চা
বাগান। আর এই চা বাগানেই রয়েছে একটি দারুণ রিসোর্ট। একদিকে চা বাগান,
অন্যদিকে রবারের বন_ এই দুয়ে মিলে তৈরি হয়েছে এক নৈসর্গিক পরিবেশ, যা
আপনাকে মুহূর্তে ভুলিয়ে দেবে যান্ত্রিক জীবনের ক্লান্তি। স্বল্প পরিসরে
তৈরি এই রিসোর্টটিতে রয়েছে থাকা-খাওয়ার আধুনিক সব ব্যবস্থা। দিনের বেলা
বেড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন আশপাশের চা বাগান, বন্যপ্রাণীদের সাহচর্য,
সীতেশ বাবুর চিড়িয়াখানা, বাইক্কা বিলের অপূর্ব সৌন্দর্য আর সেই সঙ্গে জিভে
জল আনা সব খাবার, এর সঙ্গে রাতে চাঁদের আলোয় বারবিকিউ পার্টি_ সব মিলিয়ে
আপনার ছুটির দিন হয়ে উঠতে পারে অনেক বেশি আনন্দময় ও উত্তেজনাপূর্ণ। বছরের
সব ঋতুতেই আপনি যেতে পারেন আমতলী। এদিক-ওদিক যাওয়ার জন্য প্রয়োজনে বাগান
কর্তৃপক্ষ আপনাকে গাড়ির ব্যবস্থা করে দেবে। নিঃসন্দেহে বলা যেতে পারে,
ভ্রমণপিপাসুদের মন জয় করে নিতে পারে আমতলী নেচার রিসোর্ট।
<br /><strong>মৌ ভ্যালি পর্যটন ও পিকনিক স্পট</strong>
<br />শ্রীমঙ্গল-মৌলভীবাজার সড়ক ধরে যে কোন যানবাহনে মৌলভীবাজার থেকে ৫
কিলোমিটার এবং শ্রীমঙ্গল শহর থেকে ১৫ কিলোমিটার অদূরে অবস্থিত মোকাম বাজার।
বাজারের ভেতর দিয়ে দেওরাছড়া-কমলগঞ্জ সড়কের প্রায় অর্ধ কিলোমিটার সামনে
এগোলেই প্রেমনগর চা বাগান। এ চা বাগান সংলগ্ন্ন এলাকায় পাহাড়ি টিলায় ২
হাজারের অধিক বৃক্ষবেষ্টিত নয়নাভিরাম বিশাল এলাকাজুড়ে পর্যটন ও পিকনিক স্পট
মৌ ভ্যালির অবস্থান। সবুজ প্রকৃতিকে নিবিড়ভাবে উপভোগ করতে এখানে গড়ে তোলা
হয়েছে পর্যটননির্ভর নানাবিদ অবকাঠামো। সাজানো রয়েছে শিশুদের মনোরঞ্জনের
জন্য বিভিন্ন খেলনার সামগ্রী দিয়ে। বিশাল টিলাঘেরা এ স্পটটির প্রতিটি গাছ
সাজানো হয়েছে রঙিন করে। গাছনির্ভর এ স্পটটিতে গাছের ওপরে, তাঁবুতে এবং
বিশেষ কাগজের তৈরি কটেজে থাকার ব্যবস্থাও রয়েছে। স্পটটিতে আছে পাকা কটেজও।
<br /><strong>শান্তি বাড়ী ইকো কটেজ </strong>
<br />রাধানগর শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার
<br /><a href="https://www.facebook.com/shantibari" target="_blank">https://www.facebook.com/shantibari</a>
<br /><strong>দুসাই হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট লিমিটেড মৌলভীবাজার</strong>
<br />একটি অত্যাধুনিক, অভিজাত, বিলাসবহুল পাঁচ-তারকা ইকো রিসোর্টের জন্য
বাংলাদেশের এখন সময়ের অপেক্ষা মাত্র। এটিই হতে যাচ্ছে দেশের প্রথম
সত্যিকারের ইকো-বুটিক রিসোর্ট। দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় বিভাগ সিলেটের
চিরহরিৎ অঞ্চলেই গড়ে উঠছে এই রিসোর্ট। কাজ শুরু হয়ে গেছে গত মার্চ থেকে।
২০১২ অক্টোবরে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হবে এমনটাই প্রত্যাশা আয়োজকদের।
<br />[img=http://dusairesorts.com/]দুসাই রিসোর্ট [/img]
<br />
<br /><strong>রেইন ফরেস্ট রিসোর্ট , শ্রীমঙ্গল</strong>
<br /><a href="http://www.srimangal-rainforestresort.com/" target="_blank">http://www.srimangal-rainforestresort.com/</a>
<br /><strong>rangautiresort </strong>
<br /><a href="http://rangautiresortbd.com/web/" target="_blank">http://rangautiresortbd.com/web/</a>
<br /><strong>অ্যামাজন ফরেস্ট রিসোর্ট</strong>
<br />অ্যামাজন ফরেস্ট রিসোর্ট নতুন এ রিসোর্ট চালু হয়েছে সিলেটের
শ্রীমঙ্গলে। যেকোনো বাংলা খাবার পাবেন এখানে। চা-বাগানে বেড়ানোর পাশাপাশি
পাহাড়ের কোলে অবকাশে আপনার আনন্দের মাত্রা বাড়িয়ে দেবে। ফোন: ০১৭১৭৫৪০৮২০
<br /><strong>গ্র্যান্ড সুলতান টি রিসোর্ট অ্যান্ড গলফ</strong>
<br />গ্র্যান্ড সুলতান টি রিসোর্ট অ্যান্ড গলফ
<br /> শ্রীমঙ্গল-ভানুগাছ সড়কের পাশে শ্রীমঙ্গল শহর থেকে প্রায় ৪ কিলোমিটার
দূরে রাধানগর এলাকায় ১৪ একর উঁচু-নিচু টিলাভূমির ওপর এ রিসোর্ট গড়ে তোলা
হচ্ছে। এক্সার্শন অ্যান্ড রিসোর্টস বাংলাদেশ লিমিটেড বিলাসবহুল এ পাঁচ
তারকা হোটেল ও রিসোর্টটি নির্মাণ করছ
<br /><a href="http://www.grandsultanresort.com/" target="_blank">http://www.grandsultanresort.com/</a>
<br /><strong>শুকতারা নেচার রিসোর্ট</strong>
<br />শুকতারা নেচার রিসোর্ট সিলেটের খাদিমনগরে গড়ে উঠেছে শুকতারা নেচার
রিসোর্ট। পাহাড় আর জঙ্গল মিলেমিশে আছে এখানে। ঘরে বসেই উপভোগ করা যাবে
পাহাড়ের মোহনীয় রূপ। ওয়েব: <a href="http://www.shuktararetreat.com/" target="_blank">http://www.shuktararetreat.com</a>
<br /><strong>নিসর্গ ইকো রিসোর্ট , শ্রীমঙ্গল</strong>
<br /><a href="http://nishorgocottage.com/" target="_blank">http://nishorgocottage.com/</a>
<br />
<br /><strong>প্রজাপতি পার্ক /রিসোর্ট , চট্টগ্রাম</strong>
<br />দেশের প্রথম প্রজাপতি পার্ক চট্টগ্রামে, নগরীর পতেঙ্গা নেভাল একাডেমি
রোডে ছয় একর জমির ওপর প্রতিষ্ঠিত পার্কটি।চট্টগ্রামের উত্তর পতেঙ্গায়
কর্ণফুলী মোহনায় নির্মিত হয়েছে এই বাটারফ্লাই পার্কটি। আজ থেকে তিন বছর আগে
এয়ারপোর্ট সংলগ্ন প্রায় ৬ একর ভূমিতে নান্দনিক পরিবেশে প্রজাপতি পার্কটির
যাত্রা শুরু করেছে।
<br /><a href="http://www.bangladeshbutterflypark.com.bd/" target="_blank">http://www.bangladeshbutterflypark.com.bd/</a>
<br /><strong>ফয় স লেক রিসোর্ট </strong> চট্টগ্রাম
<br />ভ্রমণপ্রিয় মানুষের কাছে অত্যন্ত প্রিয় একটি স্থান ফয় স লেক। একটু অবসর
পেলেই সেখানে ছুটে যান বিনোদনপ্রেমীরা। তাদের সেবায় ফয় স লেক কর্তৃপ
প্রদান করে থাকে বেশকিছু সুযোগ-সুবিধা। যেমনÑ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ক, রঙিন
ক্যাবল টেলিভিশন, রেস্টুরেন্ট, ক্রেডিট কার্ড সুবিধা, টেলিফোন, এটাচ
বাথরুম, রুম সার্ভিস, গাড়ি পার্কিংয়ের সুবিধা, কেনাকাটা সুবিধা ইত্যাদি। ফয়
স লেকে সাধারণত বিনোদনের জন্যই যাওয়া হয়। তাই বিনোদনের জন্য যা যা দরকার
তার প্রায় সবই রয়েছে সেখানে। যেমন সেখানে রয়েছে মজার মজার সব রাইড। এ রাইডে
ছোট বড় সবাই চড়তে পারে। রয়েছে বার্বিকিউ নাইটস, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের
ব্যবস্থা, লেকে নৌকা ভ্রমণ করার সুযোগ। এছাড়া প্রতিদিন স্বনামধন্য
শিল্পীদের পরিবেশনায় জমকালো সঙ্গীতানুষ্ঠান তো থাকছেই।
<br /><strong>চট্টগ্রামে ঠান্ডছড়ি রিসোর্ট</strong> , চট্টগ্রাম
<br />চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নগরীর দক্ষিণ পাহাড়তলী ওয়ার্ড এলাকায় নতুন
একটি রিসোর্ট ও পিকনিক স্পট প্রতিষ্ঠা করেছে। এর নাম দেয়া হয়েছে ঠা-াছড়ি
রিসোর্ট ও পিকনিক স্পট।
<br />দক্ষিণ পাহাড়তলীর ঠা-াছড়িতে প্রায় ১০ একর জমি নিয়ে পর্যটকদের জন্য নতুন এ স্পটটি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।
<br /><strong>কাপ্তাই নেভি ক্যাম্প রিসোর্ট</strong> , কাপ্তাই, রাঙামাটি
<br /><strong>টুক টুক রিসোর্ট রাঙামাটি </strong>
<br />পাহাড় ঘেরা টুক টুক রিসোর্ট আপনার মন কেড়ে নেবে দ্রুত। কটেজ আছে চারটি।
লোকেশনের ওপর কটেজের ভাড়া নির্ভর করে ৮০০ থেকে এক হাজার টাকা।
রেস্টুরেন্টে পাহাড়ি খাবারও পাবেন। এখান থেকে সুবলং ঝরনা ও পেদা টিং টিং
রেস্টুরেন্ট কাছে। রাঙামাটি সদরের রিজার্ভ বাজার গিয়ে ইঞ্জিনবোটে বালুখালী
ঘাটে নামতে হবে। রিসোর্ট ঘাটেও নামতে পারেন। যোগাযোগ : ০১৫৫৬৬৪৩১২৮।
<br /><strong>নীলগিরি রিসোর্ট বান্দরবান</strong>
<br />শহর থেকে ৪৭ কিলোমিটার দূরে চিম্বুক পাহাড়ের মাথায় নীলগিরি রিসোর্ট। এ
রিসোর্টে আপনি মন উজাড় করা দুটি জিনিস পেয়ে যাবেন। একটি পাহাড়, অন্যটি সবুজ
বনানী। আশপাশে বৌদ্ধমন্দির এবং ঝরনাও পাবেন। পাহাড়ি খাবারও পাবেন। কটেজ
ভাড়া পাঁচ হাজার থেকে আট হাজার টাকা। সেনাবাহিনী পরিচালিত রিসোর্টটিতে
থাকার জন্য বান্দরবান ডিসি অফিসে যোগাযোগ করতে হবে।nilgiriresort.com
<br /><strong>গিরিছায়া গার্ডেন রিসোর্ট :বান্দরবান</strong>
<br />বান্দরবানে পর্যটন শিল্পের বিকাশে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের সাথে যুক্ত
হলো শৈল্পিক ছোঁয়া। জেলা শহরের টাউনহল সংলগ্ন পুলিশ কোয়ার্টারের একখন্ড
জমিতে পুলিশ প্রশাসনের অর্থায়নে নির্মাণ করা হয়েছে গিরিছায়া গার্ডেন
রিসোর্ট।রিসোর্ট বুকিং দিতে হলে বান্দরবান পুলিশ সুপার অফিসের সাথে যোগাযোগ
করতে হবে।।http://girichayagardenresort.wordpress.com/
<br /><strong>হিল সাইড রিসোর্টঃ বান্দরবান</strong>
<br />বান্দরবান জেলা থেকে ৪.২ কিঃমিঃ দূরে চিম্বুক সড়কের মিলনছড়িতে রয়েছে
দি গাইড টু্রস লিঃ এর মনোরম হিল সাইড রিসোর্ট। এখানে থাকার জন্য রয়েছে
বেশ কয়েকটি মনোরম কটেজ ঘর ও ডরমিটরি। কটেজগুলোর একক ভাড়া ৭৫০ টাকা দুজন
১০০০ টাকা। পুরো কটেজ ভাড়া নেওয়া যায়। বোম ঘরের ভাড়া একক ৪৫০ টাকা,
দুজন ৭০০ টাকা, মারমা ঘরের ভাড়া জনপ্রতি ২০০ টাকা, দুজনের ৪০০ টাকা,
ডরমিটরির ভাড়া প্রতি বেড ১৫০ টাকা । বেশি বেড নিলে ভাড়া কম।
<br /><a href="http://www.hillsideresort.com.bd/" target="_blank">http://www.hillsideresort.com.bd/</a>
<br /><strong>লাইমি হিল সাইড রিসোর্ট, </strong>
<br />ইডেন রোড, রুমা বাজার, বান্দরবন
<br /><a href="http://laimiresort.blogspot.com/" target="_blank">http://laimiresort.blogspot.com/</a>
<br /><strong>সাকুরা রিসোর্ট,বান্দরবান</strong>
<br />3.k.m. Ruma Road, Bandarban Town, Bandarban Hill Dist.
<br />Phone:031-655625,2552458,2552459
<br />Mobile:01556510277,01190780601
<br />Fax:880-31-2552459
<br />Web:www.sakuravillage.org দেখতে পারেন
<br />
<br /><strong>মিলনছড়ি রিসোর্ট, বান্দরবান</strong>
<br /><strong>মিরিঞ্জা রিসোর্ট,বান্দরবান</strong>
<br />Miringa,Lama, Bandarban.
<br />Bangladesh.
<br />Phone : +88 01814218717 +88 01711226121
<br />E-mail : <a href="mailto:info@miringa.com">info@miringa.com</a>
<br />Website: <a href="http://www.miringa.com/" target="_blank">http://www.miringa.com</a>
<br /><strong>গ্রীনপিক রিসোর্ট , বান্দরবান </strong>
<br /> <a href="http://greenpeakresorts.com/" target="_blank">http://greenpeakresorts.com/</a>
<br /><a href="http://hotelgreenlandbd.com/" target="_blank">http://hotelgreenlandbd.com/</a>
<br /><strong>নীলিমা রিসোর্ট</strong> কক্সবাজার
<br />কক্সবাজারে অনেকগুলো ভ্রমণ এবং বিনোদন কেন্দ্র রয়েছে। সেগুলোর মধ্যে
কয়েকটি বেশ ভালো আর কয়েকটি মাঝারি মানের। ভালো কেন্দ্রগুলোর মধ্যে নীলিমা
রিসোর্টের নাম বিশেষভাবে উলেখযোগ্য। এটি কক্সবাজারের প্রাণকেন্দ্রে
অবস্থিত। আগন্তুক তথা পর্যটকদের থাকা-খাওয়া এবং বিনোদনের সুবিধার্থে যা যা
থাকা দরকার সবই রয়েছে সেখানে। নীলিমা রিসোর্টে থাকার জন্য ক রয়েছে মোট
আটটি। সবগুলো কই শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত। আর প্রতিটি কে বয়েছে দুটি করে কুইন
বেড। যে বেডে ইচ্ছা করলে পাঁচজন করেও থাকা সম্ভব। প্রতি কে রঙিন টেলিভিশন,
টেলিফোন আর ইন্টারনেট সুবিধা তো থাকছেই। রয়েছে রুম সার্ভিসের সবরকম
ব্যবস্থা। এসব রুমের পেছন দিকটায় রয়েছে চমৎকার বেলকনি। <a href="http://nilimaresorthotel.webs.com/" target="_blank">http://nilimaresorthotel.webs.com/</a>
<br /><strong>প্যারাডাইস রিসোর্ট</strong> কক্সবাজার
<br />প্যারাডাইস রিসোর্ট গড়ে উঠেছে মূলত প্যরাডাইস হোটেল কেন্দ্র করে।
প্যারাডাইস হোটেল এমনই অভিজাত এবং রাজকীয়, পর্যটকদের কাছে এটি প্রাসাদ
হিসেবেই পরিচিত। যে কারণে প্যারাডাইস হোটেলকে অনেকেই প্যারাডাইস নামে
সম্বোধন করেন। কক্সবাজারের বেশ লোভনীয় একটি স্থানে প্যারাডাইস হোটেল তথা
প্যরাডাইস রিসোর্টের অবস্থান। পুরো পরিবার নিয়ে সেখানে বেড়াতে গেলে অন্যরকম
আমেজ পাওয়া যায়। তবে নববিবাহিতরা সেখানে হানিমুনে গেলে নানারকম
সুযোগ-সুবিধা পাবেন। কারণ সেখানকার পরিবেশ বেশ নিরিবিলি। তবে কান পাতলে
সামুদ্রিক পাখিদের ডাকাডাকি শোনা যায়। প্যরাডাইস রিসোর্টে আগন্তুকদের জন্য
সব ধরনের ব্যবস্থাই রয়েছে। <a href="http://www.oceanparadisehotel.com/" target="_blank">http://www.oceanparadisehotel.com</a>
<br /><strong>মারমেইড রিসোর্ট প্যাঁচার দ্বীপ, কক্সবাজার </strong>
<br />হিমছড়ি আর ইনানী বিচের মাঝামাঝি প্যাঁচার দ্বীপে এর অবস্থান।
রোমাঞ্চপ্রিয়রা কক্সবাজার থেকে সাগর ধরে হেঁটে গেলে ঘণ্টা দুইয়ের মধ্যে
পৌঁছে যাবেন। কটেজসংখ্যা ১৯। থ্রি স্টার হোটেলের যাবতীয় সুবিধা আছে
রিসোর্টটিতে। দুপুর বা রাতে সি-ফুড, ইউরোপীয়, ক্যারিবীয় ও দেশি ডিশ পাবেন।
নাশতায় পাবেন পরোটা, সবজি, ডিম ও চা। কটেজ ভাড়া দুই হাজার ৫০০ থেকে পাঁচ
হাজার টাকা। যোগাযোগ : ০১৮৪১৪১৬৪৬৪-৯ mermaidecoresort.com
<br /><strong> বাবুই ইকো রিসোর্ট , কক্সবাজার </strong>
<br />Kutubjum, Moheshkhali, Cox's Bazar, Bangladesh,
<br />Hotline : +88 019777 BABUI (22284)
<br /><a href="http://babui.webs.com/" target="_blank">http://babui.webs.com/</a>
<br /><strong>সেন্টারাল রিসোর্ট, টেকনাফ , কক্সবাজার</strong>
<br />Contact us
<br />Teknaf Sea-Beach, Mohesh Khalia para, Teknaf, CoxsBazar
<br />01711534205, 01711728314, 01819256578,
<br />01838379372 01838379373
<br /> <a href="http://centralresortbd.com/" target="_blank">http://centralresortbd.com/</a>
<br /><strong>এলবাট্রস রিসোর্ট , কক্সবাজার</strong>
<br />Kalatali Road, Cox's Bazar, Bangladesh
<br />Tel : 0341-64684, 62889
<br />Mob : +880 1818540177, 01816033445, 01818596173
<br /><a href="http://www.albatrossresort.com/" target="_blank">http://www.albatrossresort.com/</a>
<br /><strong>নিটোল বে রিসোর্ট,কক্সবাজার</strong>
<br />Kalatoli Beach Road
<br />Cox’s Bazar, Bangladesh
<br />Tel # +88-0341-64278,63677 Fax # +88-0341-64278
<br />Mob # 01199-4-741090, 01816-055363,01715-946355
<br /><a href="http://www.nitolniloy.com.bd/NBR/Default.aspx" target="_blank">http://www.nitolniloy.com.bd/NBR/Default.aspx</a>
<br /><strong>রিসোর্ট বীচ ভিউ, কক্সবাজার </strong>
<br />Resort Beach View
<br />Plot# 10, Block-C, Saikat R/A
<br />Kolatoli Road, Cox's Bazar, Bangladesh.
<br />Phone : +88-0341-51281 to 4
<br />Fax : +88-0341-51285
<br />Hotline : +88-01814286050, 0184262679
<br /> <a href="http://www.resortbeachview.com/" target="_blank">http://www.resortbeachview.com</a>
<br /><strong> বসতি বে রিসোর্ট, কক্সবাজার </strong>
<br />Bashati Bay Resort
<br />Phone : +88 0341 52181-3
<br />Plot# 3, Block-C, Saikat R/A, Kolatoli Road, Cox's Bazar, Bangladesh.
<br />Phone : +88 0341 52181-3
<br />Hotline
<br /> 01842 862 862 | 01826 981 981
<br /><a href="http://bashatibayresort.com/" target="_blank">http://bashatibayresort.com/</a>
<br /><strong> সাম্পান রিসোর্ট,কক্সবাজার </strong>
<br />Contact: SAMPAN RESORT
<br />Allen Alam (Owner)
<br />House B184, Road 21
<br />Mohakhali DOHS
<br />Dhaka.Bangladesh
<br />+8801714307282
<br /><a href="http://sampanresort.com/" target="_blank">http://sampanresort.com/</a>
<br /><strong>সেন্টমার্টিন রিসোর্ট</strong>
<br />সেন্টমার্টিন রিসোর্ট লিমিটেড, ঢাকা অফিস-১৬ নিউ ইস্কাটন, ফোন-৯৩৫৯২৩০, ০১৫৫২৪২০৬০২।
<br />বুমেরিন রিজোর্ট, লাল ভবন, ১৬ রাজউক এভিনিউ, ঢাকা। ফোন-৯৫৫৬২৫১।
<br /><strong>কোরাল ব্লু রিসোর্ট (সেন্টমার্টিন)</strong>
<br />সেন্টমার্টিনের দক্ষিণের শেষ মাথায় বছরখানেক হলো গড়ে উঠেছে "কোরাল
ব্লু" নামে একটা রিসোর্ট। আমাদের সেন্টমার্টিন এই ভ্রমনের দাওয়াত তাদেরই।
রিসোর্টটি দ্বীপের ব্যস্ততম অংশ থেকে একেবারেই বিচ্ছিন্ন। দ্বীপের মূল অংশ
থেকে সেখানে যেতে হয় স্পিডবোটের মাধ্যমে। রিসোর্টটির অবস্থান যেখানে ছেঁড়া
দ্বীপ শুরু হয়েছে সেখানে। রিসোর্ট থেকে ছেঁড়া দ্বীপে যে কেউ হেঁটেই যেতে
পারবেন,রিসোর্টে থাকার জন্য রয়েছে দু ধরনের ব্যবস্থা। ইচ্ছা হলে আপনি
বাঁশের তৈরি কটেজে থাকতে পারেন অথবা তাঁবুতে। দুটোতেই থাকার জন্য রয়েছে
চমৎকার ব্যবস্থা।
<br />ফোন: ০২ ৮৯৫৩৬৭৯,ঠিকানা :বাড়ি-৯০, সড়ক-৬, ব্লক-এফ, বনানী,
ঢাকা-১২১৩।মোবাইল :০১৭১৩১৯০০১১,
০১৭১৫৪৯৯৩৬০।http://www.coralblueresort.com/
<br /><strong>ব্লু মেরিন রিসোর্ট </strong> (০১৮১৭০৬০০৬৫, ঢাকা অফিস ০২-৯৫৫৬২৫১,০২ ৯৫৫৬২৫),http://www.bluemarineholidays.com/content.php?Page=AboutUs&id=2
<br />পাশেই আছে হোটেল প্রাসাদ প্যারাডাইজ (০১৭৪৪৩৩৯৯৫৬)। হোটেল প্রিন্স
(০১৭১১২৭৬২৫০)। দ্বীপের পশ্চিম প্রান্তে আছে জনপ্রিয় লেখক হুমায়ূন আহমেদের <strong>ইকো রিসোর্ট সমুদ্র</strong> বিলাস (০১৭১২০৬০৯৭১), অবকাশ পর্যটনের <strong>সেন্টমার্টিন রিসোর্ট</strong> (০১৫৫২৪২০৬০২, ঢাকা অফিস ০২-৮৩৫৮৪৮৫)।
<br />দ্বীপের দক্ষিণ প্রান্তে কোনা পাড়ায় আছে সীমানা পেরিয়ে রিসোর্ট
(০১৭২০৬৯৩৯৮০), ২ রুমের এক-একটি কটেজ, একরুমে ২টি ডাবল বেড (৪-৬ জন থাকা
যাবে) , ভাড়া ১২০০/-১৪০০/-।পাশেই
<br /><strong> নীল দিগন্তে রিসোর্ট </strong> (০১৭৩০০৫১০০৪, ০২-৮৬৫২৬৭১)।
<br /><a href="http://www.neeldiganteresort.com/" target="_blank">http://www.neeldiganteresort.com/</a>
<br /><strong>ডায়মন্ড সী রিসোর্ট, সেন্ট মার্টিন </strong>
<br /> Diamond is a Eco friendly Cottage at Saint Martin's Island in Bangladesh
<br />8801753817449, +8801720689297
<br /><a href="http://diamondsearesorts.com/" target="_blank">http://diamondsearesorts.com/</a>
<br /><strong>সাগড় কন্যা রিসোর্ট , কুয়াকাটা</strong>
<br /><a href="http://sagorkonna.blogspot.com/" target="_blank">http://sagorkonna.blogspot.com/</a>
<br /><strong>নিঝুম রিসোর্ট, হাতিয়া নোয়াখালী</strong>
<br />নিঝুম রিসোর্টে নয়টি ডাবল ও ট্রিপল বেডের রুম এবং ৩টি ডরমিটরি রয়েছে
যেখানে মোট ২২টি বেড রয়েছে। পুরো নিঝুম রিসোর্টে ৬০ জনেরও বেশি সংখ্যক
মানুষ একসঙ্গে থাকার ব্যবস্থা রয়েছে। নিঝুম রিসোর্ট কর্তৃপক্ষের নিজস্ব
জেনারেটরের ব্যবস্থা রয়েছে সর্বক্ষণিক বিদ্যুতের জন্য।
<br />এই রিসোর্টের রুমের ভাড়াঃ
<br />-> দুই বেডের (১টি বাথ রুম) ডিলাক্স রুমের ভাড়া ১ হাজার টাকা।
<br />-> ছয় বেডের ফ্যামিলি রুমের (একটি চার বেডের রুম ও অন্যটি দুই
বেডের রুম এবং দুইটি বাথ রুম) ভাড়া ২ হাজার টাকা। ১২ বেডের ডরমিটরির
(তিনটি বাথ রুম) ভাড়া ২৪০০ টাকা এবং পাঁচ বেডের ডরমিটরির (দুইটি বাথ রুম)
ভাড়া ১২০০ টাকা। রুমে অতিরিক্ত কেউ থাকলে জনপ্রতি গুনতে হবে মাত্র একশ
টাকানিঝুম রিসোর্টে থাকার জন্য বুকিং করতেঃ
<br />ঢাকায় যোগাযোগ করুন: অবকাশ পর্যটন লি., আলহাজ সামসুদ্দিন ম্যানসন (নবম
তলা), ১৭ নিউ ইস্কাটন রোড, ঢাকা। ফোন : ৮৩৫৮৪৮৫, ৯৩৪২৩৫১, ৯৩৫৯২৩০,
০১৫৫২৩৭২২৬৯।
<br />নিঝুম রিসোর্টে যোগাযোগ করুন: মোঃ মনির হোসেন, ইনচার্জ, নিঝুম রিসোর্ট, হাতিয়া, নোয়াখালী। ফোনঃ ০১৭২৪-১৪৫৮৬৪।
<br /><strong>স্বপ্নপুরী দিনাজপুর</strong>
<br />উত্তরবঙ্গের অতি পরিচিত একটি পিকনিক স্পট হলো দিনাজপুরের স্বপ্নপুরী।
১০০ একরেরও বেশি জায়গা জুড়ে এখানে রয়েছে বনভোজন করার মতো বেশ কয়েকটি স্পট।
দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে প্রতিদিন শত শত লোকজন আসেন এখানে বনভোজন করতে।
স্বপ্নপুরীর প্রবেশ পথেই রয়েছে স্বপ্নময় তোরণ। বিশাল তোরণের দুপাশে রয়েছে
ডানাওয়ালা পরীমূর্তি। ভেতরে সর্বত্রই রয়েছে সবুজের রাজ্য। স্বপ্নপুরীর
পুরোটাই একেবারে সাজানো গোছানো। বেশক"টি পিকনিক স্পট ছাড়াও এখানে আছে
কয়েকটি কটেজ। ঢাকা থেকে দিনাজপুর যাওয়া যায় হানিফ, শ্যামলী, কেয়া, এস আর
প্রভৃতি বাসে। বাসগুলো ছাড়ে কল্যাণপুর ও গাবতলী থেকে। ভাড়া ২৫০-৩০০ টাকা।
দিনাজপুর থেকে বাসে ফুলবাড়ির ভাড়া ২৫-৩০ টাকা। সেখান থেকে রিকশায় কিংবা
টেম্পোতে আসতে হবে স্বপ্নপুরী। যোগাযোগ :০১৭১২-৫৮৬০৬৬।
<br /><strong>ফানসিটি অ্যামিউজমেন্ট পার্ক ঠাকুরগাঁও</strong>
<br />ঠাকুরগাঁও জেলার পীরগঞ্জ উপজেলায় বেসরকারি উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত ফানসিটি
অ্যামিউজমেন্ট পার্ক। প্রায় দশ একর জায়গা নিয়ে এ পার্কের মূল আকর্ষণ হলো
মেরি গো রাউন্ড, সুপার চেয়ার, ওয়েস্টার্ন ট্রেন, কিডি রাইডস, প্যাডেল বোটস,
ব্যাটারি কার, থ্রিডি জু ভিডিও গেমস ইত্যাদি। এ ছাড়া পার্কে স্থান পেয়েছে
বিখ্যাত ব্যক্তিদের ছবি। আর সব সুবিধাসহ একটি পিকনিক স্পটও আছে এখানে।
ফানসিটি অ্যামিউজমেন্ট পার্কে প্রবেশ মূল্য ২০ টাকা এবং প্রতিটি রাইডের
মূল্য ১০ টাকা। যোগাযোগ :০৫৬২৪-৫৬৫৮২।
<br /><strong>মোজাফফর গার্ডেন ও রিসোর্ট সাতক্ষীরা</strong>
<br />সাতক্ষীরা শহরের প্রাণকেন্দ্র হতে মাত্র ৪ কিলোমিটার দূরে খড়িবিলা নামক
স্থানে মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশে অবস্থিত সাতক্ষীরা মোজাফফর গার্ডেন এন্ড
রিসোর্ট ।বর্তমানে সুন্দরবনের পাশাপাশি পর্যটন, ভ্রমণ ও চিত্ত বিনোদনের
ক্ষেত্রে নতুন সম্ভাবনার সৃষ্টি করেছে সাতক্ষীরার মোজাফফর গার্ডেন এন্ড
রিসোর্ট। ভ্রমণ, পিকনিক ও চিত্ত বিনোদনের সকল উপাদান নিয়ে দাড়িয়ে আছে এই
দর্শনীয় ও মনোরম স্থানটি।
<br />01719-769009, 01191-812257
<br /> <a href="http://www.mozaffarresort.com/" target="_blank">http://www.mozaffarresort.com/</a>
<br /><strong>বর্ষা রিসোর্ট</strong>
<br />কলবাড়ী, শ্যামনগর, সাতক্ষীরা
<br />The 1st resort in Bangladesh near about sundarban.....
<br />If want to see natural beauty of sundarban please go to Barsa resort....
<br />for more info please contact 019121613906, 01716423499, 01612613906....
<br />Md. Masum Bellah
<br /><a href="https://www.facebook.com/BarsaResortLtd" target="_blank">https://www.facebook.com/BarsaResortLtd</a>
<br />barsaresorts.com
<br /><strong>সুন্দরবন ইকো রিসোর্ট</strong>
<br />Project Location:
<br />Koromjal, Khulna, Bangladesh
<br />Phone: +88 01617888605, 01617888606, +88 02 8958066
<br /><a href="http://sundarbanecoresort.com/" target="_blank">http://sundarbanecoresort.com/</a>
<br /><strong>বলেশ্বর ডিসিপার্ক ও পিকনিক স্পট পিরোজপুর</strong>
<br />বন বিভাগ নামাজপুরে বলেশ্বর নদের ধারে পার্কটি তৈরি করেছে। সদর থেকে
দূরত্ব আড়াই কিলোমিটার। এর চারদিক ঘন সবুজে বেষ্টিত, মাঝখানে বাহারি ফুলের
সমারোহ। কৃত্রিম ঝরনা আর পাহাড় তৈরি করা হয়েছে দর্শনার্থীদের জন্য।
পাঁচতলা সমান উঁচু একটি টাওয়ার আছে পার্কে। নদীর কোলঘেঁষে বসার ব্যবস্থাও
আছে। বলেশ্বর সেতু পার্ক থেকে বেশি দূরে নয়। সদর বাসস্ট্যান্ড থেকে পার্কে
রিকশায় যেতে ভাড়া লাগে ২০ টাকা। অটোরিকশায় জনপ্রতি ভাড়া ১০ টাকা।
<br /><a class="eng" href="http://www.parjatanbd.com/dynamic/hotel_details.php?id=53" target="_blank"><span style="font-family: solaimanlipi; font-size: small;">সাগড় কন্যা রিসোর্ট , কুয়াকাটা</span></a>
<br />পোস্ট এডিট করা যাচ্ছে না , মুল পোস্টের লিংক
<br /><a class="eng" href="http://www.muktoblog.net/details.php?un=hafij&pid=5645" target="_blank"><span style="font-family: solaimanlipi; font-size: small;">বিভিন্ন পিকনিক স্পট ও রিসোর্টের ঠিকানা </span></a> দেখতে পারেন <img alt=":)" height="22" src="http://www.somewhereinblog.net/smileys/emot-slices_03.gif" style="border: 0;" width="23" />
<br /><a class="eng" href="http://www.tourtobangladesh.com/Bangladesh-resorts.php" target="_blank"><span style="font-family: solaimanlipi; font-size: small;">এখানে প্রায় ৪৭ টা রিসোর্টের নাম ও ঠিকানা আছে, দেখতে পারেন</span></a>
<br /><a class="eng" href="http://www.btd.com.bd/index.php?option=com_content&view=article&id=110&Itemid=127" target="_blank"><span style="font-family: solaimanlipi; font-size: small;">ঢাকার আশে পাশের রিসোর্ট </span></a>
<br />[link|http://www.bdgateway.org/tourism_picnic_spot_and_resort.php?picnictype=Privateowner&picnicdivition=Dhaka&order=tourtravel_name|ক্লিক<br />
<br />
সংগ্রহ : সামহোয়ারইনব্লগ....... উপরের লেখাটি শুধুমাত্র সংগ্রহ করে দেয়া হয়েছে। ভুল-ত্রুটি মার্জনীয়। </div>
shimhttp://www.blogger.com/profile/09121622505601048204noreply@blogger.com1tag:blogger.com,1999:blog-8933287177963478311.post-79012652891398948452013-12-28T08:56:00.001+06:002013-12-28T08:57:23.600+06:00আপনার রাশি: ২০১৪ কাওসার আহমেদ চৌধুরীর চোখে<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<b>আপনি নিজেই আপনার ভাগ্য নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন শতকরা ৯০ থেকে ৯৬
ভাগ। বাকিটা আমরা ফেট বা নিয়তি বলতে পারি। ভাগ্য অনেক সময় অনির্দিষ্ট
কারণে আপনা থেকেও গতিপথ বদলাতে পারে। এখানে রাশিচক্রে ‘নিউমারোলজি’ বা
‘সংখ্যা-জ্যোতিষ’পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয়েছে।</b><br />
<span class="jw_media_holder jwMediaContent alignleft" id="media_0" style="width: 300px;"><img alt="কাওসার আহমেদ চৌধুরী" src="http://paimages.prothom-alo.com/contents/cache/images/300x0x1/uploads/media/2013/12/27/52bdb5a180dba-11.gif" width="300" /></span>মেষ Aries <br />
<a name='more'></a><br />
২১ মার্চ—২০ এপ্রিল। ভর # ৬ ><br />
রাশিচক্রের
শুরুতেই আপনার রাশি অর্থাৎ মেষ। তাই আপনার মাধ্যমেই সবাইকে জানাই নতুন
বছরের শুভেচ্ছা। কামনা করি ২০১৪ সবার জন্য শুভ হোক। ২০১৪-তে আমরা সবাই থাকব
২+০+১+৪ = ৭-এর ঘরে। ৭ হচ্ছে একটি আধ্যাত্মিক সংখ্যা। এটির তাৎপর্য খুব
গভীর, বিশেষত বাংলাদেশের ক্ষেত্রে। বাংলাদেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সংখ্যা
যে ৭, তা আমি বহুবার হিসাব করে দেখিয়েছি। ২০১৪-তে আপনিও সংখ্যা ৭-এর
প্রভাবে থাকবেন। ২০১৩ আপনার যেমনই যাক, আপনার উচিত হবে নতুন দিন থেকে
নতুনভাবে চিন্তাভাবনা করা। বছরের মাঝামাঝি থেকে আপনি বিশেষভাবে ভালো
থাকবেন। কাজেই এখন থেকে আশা ও বিশ্বাস নিয়ে এগিয়ে চলুন।<br />
বৃষ Taurus <br />
২১ এপ্রিল—২১ মে। ভর # ১ ><br />
মেষ
রাশিতেই লিখেছি যে ২০১৪ সালে বাংলাদেশ সংখ্যা ৭-এর ঘরে থাকবে। সংখ্যা ৭-এর
তাৎপর্য কী তা-ও বললাম। ২০১৩ সালে আপনার মনে অনেক দ্বিধাদ্বন্দ্ব ছিল।
কিছুটা উদাসীনতাও ছিল। আগামী বছর আর তেমন কিছু নেই। বছরটি আপনার কাটবে
আর্থিক সচ্ছলতায় ও প্রচুর আনন্দে। আগের মতোই আপনি মানুষের ভালোবাসা ও
সহযোগিতা পাবেন। দু-চারজন যদি আপনার প্রতি বিমুখ থাকে, তাহলেও উৎসাহ
হারাবেন না। যাঁরা ব্যবসা এবং সৃষ্টিশীল কাজে যুক্ত আছেন, তাঁরা বিশেষ
সাফল্য পাবেন। শিক্ষার্থীদের জন্য ২০১৪ বিশেষ শুভ হবে। চাকরিজীবীরা
আশানুরূপ উন্নতি করবেন। ২০১৪-তে যাঁরা বিয়ের পিঁড়িতে বসবেন, তাঁদের জন্য
শুভকামনা রইল। অনেকেরই বছরের শেষ দিকে বিদেশ ভ্রমণ হতে পারে।<br />
মিথুন Gemini <br />
২২ মে—২১ জুন। ভর # ৬ ><br />
প্রাথমিক
বাধায় থমকে যাবে—এই চরিত্র মিথুনের নয়। তা ছাড়া মিথুনের সামনে রয়েছে
একটি সম্ভাবনাময় বছর। মিথুন সব সময়ই পরিবর্তনের অনুরাগী। পুরোনো স্রোত
থেকে বেরিয়ে সে সব সময় নতুন দিকে চলে যেতে অভ্যস্ত। এই প্রবণতা ২০১৪-তে
তাকে নতুন দিকে নিয়ে যাবে। তবে, অতিরিক্ত আবেগটা যথারীতি একটু সামলে চলতে
হবে। জীবনের বর্তমান পরিসরে যে প্রতিকূলতা আছে, তা আগামী কয়েক মাসের মধ্যে
কেটে যাবে। ২০১৩-তে আপনার মধ্যে যেসব পরিবর্তনের পরিকল্পনা এসেছিল, আগামী
বছর আপনি তা বাস্তবায়ন করতে পারবেন। যতটা সম্ভব যুক্তির ভেতর দিয়ে চলার
চেষ্টা করুন। কারও কানকথায় মনোযোগ দেবেন না। ২০১৪ শেষ পর্যন্ত আপনাকে
শান্তি ও সাফল্য এনে দেবে।<br />
কর্কট Cancer <br />
২২ জুন—২২ জুলাই। ভর # ২ ><br />
২০১৩
আপনার মিশ্রভাবে কেটেছে। সুখ এসেছিল, তার সবটা হয়তো ধরে রাখা যায়নি।
২০১৪-তে এসে এর অনেকটাই যে পুষিয়ে যাবে তা বলা যায়। আপনার মধ্যে আছে
প্রবল কল্পনাশক্তি ও বাস্তবতাবোধ। এই দুইয়ের সংমিশ্রণ ব্যক্তি হিসেবে
আপনাকে খুব শক্তিশালী করে তুলেছে। আপনি নিজের এই শক্তির ওপর আস্থা রাখুন।
যেকোনো সংকট আপনি পার হয়ে যাবেন এবং চূড়ান্ত সাফল্য আপনার হাতে ধরা দেবে।
বিশেষত সৃজনশীল কাজে কর্কট তাঁর দক্ষতার প্রমাণ রাখবেন।<br />
সিংহ Leo <br />
২৩ জুলাই—২৩ আগস্ট। ভর # ১ ><br />
রাশিচক্রে
সিংহের শক্তি আলাদাভাবে চিহ্নিত। প্রবল বাধার মুখেও সিংহের মাথা থাকে ধীর,
শত চাঞ্চল্যের মধ্যেও তিনি স্থিরভাবে লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে যান। আগেও
বলেছি, ২০১৩ তাঁর জন্য একটি মাইলফলক হয়ে থাকবে। ২০১৪-তে সিংহ উপনীত হবেন
জীবনের এক নতুন পর্যায়ে। তাঁর ব্যক্তিগত এবং সামাজিক প্রভাব বৃদ্ধি পাবে।
টাকার জন্য তাঁকে কখনো ভাবতে হবে না। পরিশ্রম করতে হলেও উপার্জন তাঁর খুব
ভালো হবে। প্রচুর মানুষের সহযোগিতা তিনি পাবেন। ২০১৪-তে সামাজিক যোগাযোগ
বৃদ্ধির মাধ্যমে পেশাগত জীবনে তিনি বিরাট সাফল্য পাবেন।<br />
কন্যা Virgo <br />
২৪ আগস্ট—২৩ সেপ্টেম্বর। ভর # ২ ><br />
শীতের
মধ্যে বছর শুরু হয়, তাই বলে কি শীতে জমে থাকবেন? মনটাকে উষ্ণ করুন, আমি
আপনাকে ভালো ভালো কথাই শোনাব। ২০১৪ সালটি রয়েছে সংখ্যা ৭-এর ঘরে। লাকি
সেভেন। সৌভাগ্য আপনার সবদিক দিয়েই আসবে। আগামী বসন্ত থেকেই এর ইশারা
পাবেন। কন্যা জাতক-জাতিকার আত্মমর্যাদাবোধ খুব বেশি। অল্প নিন্দায় বা
প্রশংসার অভাবে তাঁরা সহজেই ভেঙে পড়েন। এর দরকার নেই। কেননা কন্যা হিসেবে
২০১৪-তে এসে আপনি আশাতীত স্বীকৃতি ও প্রশংসা পাবেন। আপনার অন্যান্য বস্তুগত
অর্জনও কম হবে না। মনের মধ্যে বিষণ্নতা জমে উঠতে দেবেন না কিছুতেই। সুযোগ
পেলেই বন্ধু ও আপনজনের সঙ্গে সময় কাটান। পরিশ্রম ও বিশ্রামের মধ্যে
ভারসাম্য বজায় রাখুন। আর যথারীতি তর্ক ও বিবাদ এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন।
২০১৪ আপনার জন্য সুন্দর একটি সময় এনে দেবে।<br />
তুলা Libra <br />
২৪ সেপ্টেম্বর—২৩ অক্টোবর। ভর # ২ ><br />
২০১৪-তে
এসে তুলা এক তাৎপর্যময় পরিমণ্ডলে প্রবেশ করেছে। এখানে রয়েছে নতুন জীবনের
চ্যালেঞ্জ। সব চ্যালেঞ্জেই তুলা শক্তিশালী এবং সৌভাগ্যের দাবিদার। ২০১৩-এর
ব্যাপারে বলা হয়েছিল, ২০১৪-তে তুলার জীবনে বড় ধরনের পরিবর্তন আসতে পারে।
এর জন্য মানসিক প্রস্তুতি নিতেও বলা হয়েছিল। ২০১৪-তে এসে এ কথার সত্যতা
প্রমাণিত হবে। তুলার রাশিগত চরিত্র তাঁকে তাঁর জীবনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায়
সাহায্য করবে। আর্থিক ও অন্যান্য জাগতিক দিক দিয়ে বছরটি তুলার জন্য শুভ
সুযোগ বয়ে আনব, তবে এ সুযোগ তাঁকে কাজে লাগাতে হবে।<br />
বৃশ্চিক Scorpio <br />
২৪ অক্টোবর—২২ নভেম্বর। ভর # ৭ ><br />
লক্ষ
করে দেখুন বৃশ্চিক রাশির ভর হচ্ছে ৭। এদিকে ২০১৪ মানে হচ্ছে ২+০+১+৪ = ওই
সেই ৭। যেকোনো মিলই হচ্ছে শুভ। ৭-এর এই সমাহার বিশেষ প্রণিধানযোগ্য।
২০১৪-তে এসে আপনার কর্মস্পৃহা বৃদ্ধি পাবে। অসম্পূর্ণ কাজগুলো আপনি
সম্পূর্ণ করতে পারবেন। যেকোনো পরিকল্পনা বাস্তবায়নে আপনার মনে আলাদা একটা
সাহস দেখা দেবে। মনের মধ্যে নানা দুশ্চিন্তা এলেও আপনি তা সরিয়ে দিতে
পারবেন। আর্থিক অবস্থা থাকবে চমৎকার। কর্ম ও সামাজিক ক্ষেত্রে সুনাম বৃদ্ধি
হবে। আপনার নেতৃত্বগুণের ওপর অনেকেই ভরসা রাখেন, তাঁদের হতাশ করবেন না।<br />
ধনু Sagittarius <br />
২৩ নভেম্বর—২১ ডিসেম্বর। ভর # ৯ > <br />
ধনু
রাশির ভর ৯। আর ২০১৪ রয়েছে সংখ্যা ৭-এর ঘরে। এখন ৭+৯ = ১৬। ১৬ মানে হচ্ছে
১+৬ = ৭। তাহলে ২০১৪-তে ঘুরেফিরে আপনি সংখ্যা ৭-এর প্রভাবে আসছেন। আগেই
বলা হয়েছে, ৭ একটি আধ্যাত্মিক সংখ্যা। কাজেই ২০১৪-তে আপনি মানসিকভাবে বেশি
ক্রিয়াশীল থাকবেন। এ অবস্থার ভারসাম্য বজায় রেখে চলা আপনার জন্য খুবই
গুরুত্বপূর্ণ। এটুকু হলেই সারা বছর কাজে-কর্মে আপনি পরিপূর্ণতা অর্জন
করবেন। জীবনের কোনো বাধাই আপনাকে আটকে রাখতে পারবে না। ধনুর দ্বৈতসত্তা
তাঁকে একটি বৈশিষ্ট্য দিয়েছে। এই বৈশিষ্ট্য ২০১৪-তে এসে দারুণভাবে কাজে
লাগবে। সবমিলে ধনু এক নতুন জীবনের দিকে এগিয়ে যেতে সক্ষম হবেন।<br />
মকর Capricorn <br />
২২ ডিসেম্বর—২০ জানুয়ারি। ভর # ৩ ><br />
রাশিগতভাবেই
মকর প্রচণ্ড সাহসী এবং কঠোর সংগ্রামে অভ্যস্ত। ২০১৪-তে এসে তাঁর অনেক
সাফল্য আছে, তবে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাজে তাঁকে একটু নমনীয় ভাব গ্রহণ
করতে হবে। ২০১৪ মকরের জন্য সার্বিকভাবে খুবই শুভ। অনেক কঠিন বাধা তিনি অল্প
চেষ্টায় পার হতে পারবেন। তবে শক্তি বা ক্ষমতার প্রয়োগে যেন অপচয় না
ঘটে। মকর যদি তুচ্ছ কাজে শক্তি প্রয়োগ করে ক্লান্ত না হয়ে পড়েন, তাহলে
তিনি বিরাট কিছু অর্জন করবেন।<br />
কুম্ভ Aquarius <br />
২১ জানুয়ারি—১৮ ফেব্রুয়ারি। ভর # ৯ ><br />
বর্তমানটাই
সবকিছু নয়। বর্তমান দাঁড়িয়ে আছে অতীতের ওপর এবং অতীত ও বর্তমান মিলে
মানুষকে নিয়ে যায় ভবিষ্যতের দিকে। গোড়াতেই এ কথাটা মনে রাখুন। কুম্ভর
রাশিগত গুণ অজস্র। তাই তাঁর জন্য আত্মবিশ্লেষণ একটি জরুরি ব্যাপার।
আত্মবিশ্লেষণের মাধ্যমে কুম্ভ হিসেবে আপনি আপনার দোষ ও গুণগুলো চিহ্নিত
করুন। আপনি যে পেশাতেই থাকুন না কেন, ২০১৪ আপনার জন্য একটি সফল বছর হয়ে
উঠবে। এ বছর আপনজনের সমর্থন ও সহযোগিতা পাওয়া আপনার জন্য অনেকটাই সহজ হবে।
তাদের দিকে খেয়াল রাখুন, তারাও আপনার ভালোমন্দের দিকে খেয়াল রাখবে।
২০১৪-তে আপনার আর্থিক অবস্থা ভালো থাকবে এবং আপনি বিদেশ ভ্রমণেরও সুযোগ
পেতে পারেন।<br />
মীন Pisces <br />
১৯ ফেব্রুয়ারি—২০ মার্চ। ভর # ৩ ><br />
মীন
একটি মহৎ রাশি। এ রাশির অধীনে অনেক বড় বড় মানুষের জন্ম। রহস্যের প্রতি
মীনের রয়েছে দুর্বার আকর্ষণ। এ আকর্ষণ তাঁদের নিয়ে যায় নতুন নতুন
জ্ঞানের দিকে। ২০১৪ আধ্যাত্মিক সংখ্যা ৭-এর ঘরে। মীনের ভর সংখ্যা যে ৩, সেই
৩-ও একটি আধ্যাত্মিক সংখ্যা। এর প্রভাবে মীন জাতক-জাতিকা সমাজে আদর্শ
মানুষ হিসেবে উজ্জ্বল হয়ে ওঠেন। ২০১৪ মীনের জন্য বয়ে আনবে এক নতুন
বার্তা। এ সময় তাঁকে মানসিক পরিচর্যায় মনোযোগী হতে হবে। এ পরিচর্যা তাঁকে
জীবনের যোগ্য করে রাখবে।<br />
শুভ হোক সবার নতুন বছর।<br />
সূত্র: প্রথম আলো, ২৮/১২/২০১৩</div>
shimhttp://www.blogger.com/profile/09121622505601048204noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-8933287177963478311.post-86016313962217420252013-10-03T18:27:00.000+06:002013-10-03T18:27:36.759+06:00ক্যামেরা মোবাইল কেনার আগে<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="oh pb1 top_comment_count_and_social">
<a class="detail_comment_count" href="http://www.prothom-alo.com/technology/article/52610/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%BE_%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B2_%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0_%E0%A6%86%E0%A6%97%E0%A7%87#comments">
<span class="media_icon_18x18 media_icon_18x18_comment"></span> </a>
<div class="fr">
<div class="bottom pb0">
<a class="mr10 social_media_icon_18x18 social_media_fb_18x18 addthis_facebook_share" href="http://www.blogger.com/null" title="Share Facebook"> </a>
<a class="mr10 social_media_icon_18x18 social_media_twitter_18x18 addthis_twitter_share" href="http://www.blogger.com/null" title="Share Twitter"> </a>
<a class="mr10 social_media_icon_18x18 social_media_google_18x18 addthis_google_share" href="http://www.blogger.com/null" title="Share Google Plus"> </a>
<a class="mr10 social_media_icon_18x18 social_media_print_18x18 addthis_print" href="http://www.blogger.com/null" title="Print"> </a>
<a class="mr10 social_media_icon_18x18 social_media_zoom_out_18x18 jw_content_zoom_out" href="http://www.blogger.com/null" rel="jw_detail_content_holder" title="Zoom Out"> </a>
<a class="social_media_icon_18x18 social_media_zoom_in_18x18 jw_content_zoom_in" href="http://www.blogger.com/null" rel="jw_detail_content_holder" title="Zoom In"> </a>
</div>
</div>
</div>
<span class="jw_media_holder jwMediaContent alignleft" id="media_0" style="width: 350px;"><img alt="noname" src="http://paimages.prothom-alo.com/contents/cache/images/350x0x1/uploads/media/2013/10/03/524d359739879-1.jpg" width="350" /></span>মোবাইল
ফোন কেনার সময় অনেক ক্রেতাই এর ক্যামেরা দেখে আকর্ষিত হন। মুঠোফোন
নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলো সেটা বুঝতে পেরেছে বলেই এখন বাজার ধরতে উন্নত
<br />
<a name='more'></a>ক্যামেরাযুক্ত ফোন তৈরি করছে। কিন্তু ভালোমানের স্মার্টফোন ক্যামেরা তৈরির এ
দৌড়ে একেকটি প্রতিষ্ঠান একেক রকম পদক্ষেপ নিচ্ছে। যার অর্থ দাঁড়াচ্ছে,
ক্রেতাদের পক্ষে বিভিন্ন ধরনের মুঠোফোনের ক্যামেরার মূল বিষয়গুলো ধরে
পার্থক্য নির্ণয় করা কঠিন হয়ে দাঁড়াচ্ছে। কোন ক্যামেরা ভালো হবে
ক্রেতারা অধিকাংশ সময়ই সেটা বুঝে উঠতে পারেন না। স্যামসাংয়ের তৈরি
গ্যালাক্সি এস৪ যে পিক্সেলে ছবি তোলে নকিয়ার লুমিয়া ১০২০ মডেলের
ক্যামেরার চেয়ে তাতে বিস্তর পার্থক্য রয়েছে। তেমনি আইফোন৫এসে যে ক্যামেরা
পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় এইচটিসি ওয়ানের চেয়ে তা আলাদা। এসব হাইএন্ড বা
বেশি দামের স্মার্টফোনে কী ধরনের ক্যামেরা ব্যবহার করা হচ্ছে বা কোন
ক্যামেরা বেছে নিলে ভালো ছবি তোলা যাবে তা নিয়ে দ্বিধা-দ্বন্দ্বে পড়ে যান
অনেক স্মার্টফোন ক্রেতা। স্মার্টফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলো ক্যামেরার
উন্নতির ক্ষেত্রে নানা পদ্ধতি গ্রহণ করেছে।<br /><br /><strong>ক্যামেরায় বেশি বেশি পিক্সেল<span class="jw_media_holder jwMediaContent alignright" id="media_1" style="width: 350px;"><img alt="গ্যলাক্সি এস ৪" src="http://paimages.prothom-alo.com/contents/cache/images/350x0x1/uploads/media/2013/10/03/524d35ab3daad-1samsung-galaxy-s4-8.jpg" width="350" /></span></strong>বেশ
কয়েক বছর ধরেই ক্যামেরা নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলো তাঁদের পণ্যে পিক্সেল
ঘনত্ব বাড়ানোর পদ্ধতি গ্রহণ করেছে। স্মার্টফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলোও
ক্যামেরা নির্মাতাদের এ নীতি গ্রহণ করেছে। উদাহরণ হিসেবে ২০১০ সালে
স্যামসাংয়ের বাজারে আনা ‘গ্যালাক্সি এস’ স্মার্টফোনটির কথা বলা যায়। এ
স্মার্টফোনটিতে সেসময় মাত্র ৫ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা ছিল। কিন্তু এ বছরের
জুন মাসে বাজারে আনা ‘গ্যালাক্সি এস৪’ স্মার্টফোনটিতে পিক্সেল বাড়িয়ে ১৩
মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা যুক্ত করেছে স্যামসাং। ক্যামেরায় পিক্সেল
বাড়ানোর এ পদ্ধতিটি নেহাত মন্দ নয় বলেই বিশেষজ্ঞরা মনে করেন। তাঁদের
যুক্তি হচ্ছে, অধিক পিক্সেলের অর্থ হচ্ছে এ স্মার্টফোন বিস্তারিত ছবি তুলতে
পারে এবং ছবি হয় ঝকঝকে। কিন্তু উন্নত পিক্সেলের সঙ্গে উন্নতমানের ছবি
পেতে গেলে ক্যামেরাকে একটি বিশেষ সফটওয়্যারের সঙ্গে যুক্ত থাকতে হয় যা
ছবির পিক্সেলকে সঠিকভাবে ব্যবহার করে সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলতে পারে।
এক্ষেত্রে সবচেয়ে উত্কৃষ্ট উদাহরণ হচ্ছে সনি। উন্নত লেন্সের পাশাপাশি বেশি
মেগাপিক্সেলের ইমেজ সেন্সর যুক্ত করে সনি। সনির এক্সপেরিয়া জেড১
স্মার্টফোনটির সঙ্গে রয়েছে ২০.৭ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা ও জি লেন্স যা
স্মার্টফোনের প্রচলিত লেন্সের চেয়ে অধিক উন্নত।<br />
অবশ্য, প্রচলিত মেগাপিক্সেল পদ্ধতি কতো উন্নতভাবে ব্যবহার করা যেতে পারে
তার উত্কৃষ্ট উদাহরণ তৈরি করেছে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিষ্ঠান স্যামসাং।
স্যামসাং যদিও তাদের স্মার্টফোনের প্রচারের সময় ক্যামেরা নিয়ে বেশি কথা
বলে তারপরও পারফরমেন্সের বিচার করলে প্রতিষ্ঠানটির বেশ কয়েকটি মডেলের
স্মার্টফোন ছবি তোলার জন্য বিশেষ উপযোগী। উন্নত পিক্সেলের ঝকঝকে ছবি ও
ভিডিওচিত্র ধারণের জন্য গ্যালাক্সি এস৩ ও এস৪ সমাদৃত। এ ছাড়াও গ্যালাক্সি
নোট ৩ ও নোট ২ উন্নত ছবি তুলতে পারে।<br />
<strong><span class="jw_media_holder jwMediaContent alignleft" id="media_2" style="width: 350px;"><img alt="আইফোন৫এস" src="http://paimages.prothom-alo.com/contents/cache/images/350x0x1/uploads/media/2013/10/03/524d35bc0ba7c-2.iphone_5_camera_hero.jpg" width="350" /></span>বড় পিক্সেল পদ্ধতি</strong>কম
আলোতে ছবি তোলার সময় প্রচলিত ক্যামেরা পদ্ধতির দুর্বলতা বোঝা যায়।
অর্থাত্ আলো কম থাকলে ছবি ভালো ওঠে না। ছোটো ইমেজ সেন্সরে অধিক পিক্সেল
কিংবা স্মার্টফোনে বড় ইমেজ সেন্সর বসানোর জায়গা না থাকায় পিক্সেলের আকার
ছোট হয়ে যায়। পিক্সেল হচ্ছে ছবির ক্ষুদ্রতম একক যার অভ্যন্তরে আর কোন
ভগ্নাংশ নেই;অর্থাত্ পিক্সেল ছবির অতি ক্ষুদ্র অংশের প্রতিনিধিত্ব করে।
ছোটো সেন্সরে স্মার্টফোন নির্মাতারা পিক্সেলের ঘনত্ব বাড়িয়ে দেওয়ার
কারণে পিক্সেল আরও ক্ষুদ্রতর হচ্ছে। যার অর্থ, কম আলোয় ছবির মান খারাপ
হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা বাড়ছে। বর্তমানে দুটি প্রতিষ্ঠান এ সমস্যা থেকে বের
হয়ে এসে বড় পিক্সেল নিয়ে কাজ করছে। প্রতিষ্ঠান দুটি হচ্ছে এইচটিসি ও
অ্যাপল। এইচটিসি ওয়ানের ক্ষেত্রে, তাইওয়ানের প্রযুক্তিপণ্য নির্মাতা
প্রতিষ্ঠানটি এমন একটি ইমেজ সেন্সর যুক্ত করেছে যা কেবল মাত্র চার
মেগাপিক্সেলে ছবি তোলে। এইচটিসির দাবি, অনলাইনে ও সামাজিক যোগাযোগের সাইটের
জন্য ছবি তোলার ক্ষেত্রে এটাই অনেক বড় মাপ। এইচটিসির সেন্সরে পিক্সেলের
ঘনত্ব কম থাকায় বড় পিক্সেল পদ্ধতি ব্যবহূত হয় যাতে অধিক আলো ধরে রাখা
যায় এবং কম আলোতে ভালো ছবি ওঠে। বড় মাপের পিক্সেল পদ্ধতি ব্যবহারের জন্য
এইচটিসির ক্যামেরাটি কম আলোতে ছবি তোলার ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো। তবে মাত্র
৪৩ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা হওয়ায় এটি ছবির বিস্তারিত অনেক কিছু ধরতে পারে
না। গ্যালাক্সি এস৪ বা আইফোন৫ এর তুলনায় এইচটিসি ওয়ানের ক্যামেরাকে তাই
গড় মানের ক্যামেরা বলা যায়।<br />
অ্যাপলের সম্প্রতি বাজারে আনা আইফোন৫এসের ক্ষেত্রে এইচটিসির মতো বড়
পিক্সেল পদ্ধতি ব্যবহূত হয়েছে। তবে, এক্ষেত্রে কিছুটা সতর্কতা অবলম্বন
করেছে অ্যাপল কর্তৃপক্ষ। আইফোন৫ এর মতো আইফোন ৫এসে পিক্সেল ঘনত্ব ঠিক রেখে
সেন্সরের আকার বড় করেছে। আইফোন৫এস আট মেগাপিক্সেলের ছবি তুলতে পারে তবে
পিক্সেলের আকার আগের তুলনায় বড় হয়েছে। এতে করে ছবির মানের ক্ষেত্রে
ভারসাম্য আসবে বলে মনে করছে অ্যাপল।<br />
<strong>ওভারস্যাম্পলিং <strong>পদ্ধতি</strong></strong><br />
<span class="jw_media_holder jwMediaContent alignright" id="media_3" style="width: 350px;"><img alt="লুমিয়া ১০২০" src="http://paimages.prothom-alo.com/contents/cache/images/350x0x1/uploads/media/2013/10/03/524d35c7e5273-3.-nokia-lumia-1020-pro-cam-app.jpg" width="350" /></span>ছবি
তোলার ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ ভিন্ন ধারার একটি পদ্ধতি ওভারস্যাম্পলিং। কেবল
ফিনল্যান্ডের মুঠোফোন নির্মাতা নকিয়া এ পদ্ধতিটি ব্যবহার করে। নকিয়া এ
পদ্ধতিটির নাম দিয়েছে ‘পিওরভিউ’। নকিয়া ৮০৮ ও লুমিয়া ১০২০ মডেলে এই
ক্যামেরা প্রযুক্তিটি ব্যবহূত হয়েছে। এই প্রযুক্তিটির বিশেষত্ব হচ্ছে
নকিয়ার তৈরি ৪১ মেগাপিক্সেলের ইমেজ সেন্সর।<strong> </strong><strong><br /></strong>নকিয়ার
লুমিয়া ১০২০ মডেলের স্মার্টফোনটির তোলা ছবিতে কেবল ৫ মেগাপিক্সেল পাওয়া
যায় বলে অনেকে ধারণা করেন। ৪১ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরায় মাত্র ৫
মেগাপিক্সেল! নকিয়া কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আদতে পাঁচ মেগাপিক্সেলের ছবি
দেখতে পেলেও পুরো ৪১ মেগাপিক্সেলের সেন্সরের সাহায্য নিয়ে তোলা ছবিকে ৫
মেগাপিক্সেলে রূপান্তর করে দেখানো হয়। ৪১ মেগাপিক্সেলের তোলা ছবিকে ৫
মেগাপিক্সেলে দেখানোর ফলে সুপার পিক্সেল তৈরি হয় যা ছবির বিস্তারিত দেখাতে
পারে। নকিয়া এই প্রক্রিয়াটিতে ওভারস্যাম্পলিং বলে।<br />যেকোনো পরিবেশে
নকিয়ার এ ক্যামেরা প্রযুক্তি উন্নত ছবি তুলতে পারে। এ ক্যামেরা
ব্যবহারকারীদের অভিমত হচ্ছে, পিওরভিউ প্রযুক্তির ক্যামেরার কথা শুনতে যতো
ভালো লাগে ছবি তুলতে তার চেয়েও বেশি মজার।<br /><strong>ক্লিয়ার পিক্সেল পদ্ধতি</strong>ক্লিয়ারপিক্সেল
পদ্ধতিটি অনুসরণ করছে গুগলের অধীনস্থ মটোরোলা। সাধারণত ক্যামেরায় তিনটি
রং লাল, নীল সবুজ (আরজিবি) সেন্সর ডিজাইন পদ্ধতি ব্যবহূত হয়। এ পদ্ধতিটির
নাম বেয়ার ফিল্টার পদ্ধতি। সহজ কথায় বলতে গেলে, ক্লিয়ারপিক্সেল
ক্যামেরায় লাল, নীল সবুজ এ তিনটি পিক্সেল ধারণ করা হয়। পরে এ পিক্সেল
প্রক্রিয়াজাত করে সর্বশেষ ছবি হাজির হয়। মটোরোলার ‘মটো এক্স’
স্মার্টফোনটিতে অবশ্য চারটি রং ব্যবহার করার কথা বলা হয়েছে। আরজিবিসি
অর্থাত্ রেড, গ্রিন, ব্লু ও ক্লিয়ার এ চারটি পিক্সেলের সহায়তার পরিষ্কার ও
ঝকঝকে ছবি তুলতে পারে মটো এক্স। এ ছাড়াও কম আলোতে ভালো ছবি তুলতে পারে।
বাস্তবে মটো এক্স গ্যালাক্সি এস৪ বা লুমিয়া ১০২০এর মতো পারফরমেন্স দেখাতে
পারেনি। সফটওয়্যার আপডেট এনে মটোএক্সের ক্যামেরার পারফরমেন্স উন্নত করছে
মটোরোলা।<br />
<br />
<strong><span class="jw_media_holder jwMediaContent alignleft" id="media_4" style="width: 350px;"><img alt="মটো এক্স" src="http://paimages.prothom-alo.com/contents/cache/images/350x0x1/uploads/media/2013/10/03/524d35d5b99b1-4.motorola-moto-x-camera-app.jpg" width="350" /></span>যে পদ্ধতিগুলো নিয়ে সবাই কাজ করছে</strong>আলাদা
আলাদা ইমেজ সেন্সর প্রযুক্তি নিয়ে স্মার্টফোন নির্মাতারা কাজ করলেও
ক্যামেরায় লেন্সের নকশার ক্ষেত্রে উন্নতি করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে
প্রতিষ্ঠানগুলো। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, নকিয়া তাদের লুমিয়া ৯২০ মডেলের
স্মার্টফোনে অপটিক্যাল ইমেজ স্ট্যাবিলাইজেশনের প্রচলন করেছিল। এখন এইচটিসি
ওয়ান, লুমিয়া ৯২৫, লুমিয়া ১০২০ ও এলজি জি২ স্মার্টফোনেও এ প্রযুক্তি
ব্যবহূত হচ্ছে।<br />অপটিক্যাল ইমেজ স্ট্যাবিলাইজেশনের কারণে ছবি ও ভিডিও
ঝকঝকে হয়। একইরকমভাবে ক্যামেরা লেন্সের ক্ষেত্রে এইচটিসি ওয়ান ও
এক্সপেরিয়া জেড ওয়ানে এফ২.০ অ্যাপারচার রয়েছে। আইফোন ৫এসে অ্যাপারচার
এফ২.২। অ্যাপারচারকে মানুষের চোখের মনির সঙ্গে তুলনা করা হয়। চোখের মনিতে
আলো পড়লে তা যেমন আপনাআপনিই ছোট হয়ে যায় আবার কম আলোতে বড় হয়ে যায়,
অ্যাপারচার বিষয়টিও কিছুটা এমন ধরনেরই। ইংরেজি এফ অক্ষর দিয়ে অ্যাপারচার
প্রকাশ করা হয়। অ্যাপারচার ভ্যালু বা এফ ডট স্টপ যত বাড়বে ক্যামেরায়
আলো তত কম প্রবেশ করবে আর অ্যাপারচার ভ্যালু যত কমবে ক্যামেরায় আলো তত
বেশি প্রবেশ করবে।<br /><strong>কোন পদ্ধতির ক্যামেরাযুক্ত স্মার্টফোন কিনবেন</strong><strong>?<span class="jw_media_holder jwMediaContent alignright" id="media_5" style="width: 350px;"><img alt="এক্সপেরিয়া জেড১" src="http://paimages.prothom-alo.com/contents/cache/images/350x0x1/uploads/media/2013/10/03/524d35e5c2119-5..jpg" width="350" /></span></strong>গবেষকেরা
বলেন, তাত্ত্বিকভাবে বিবেচনায় নিলে ক্যামেরা পদ্ধতি হিসেবে সবগুলোই ভালো।
কিন্তু বিবেচনার বিষয় হচ্ছে, এ ক্যামেরা পদ্ধতি স্মার্টফোনে কতোটা
ভালোভাবে যুক্ত করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত স্মার্টফোনের বাজারে এককভাবে
কাউকেই জয়ী বলা সম্ভব নয়। তবুও ক্যামেরা প্রযুক্তির কথা বিবেচনা করলে
পিওরভিউ প্রযুক্তিটিকে এগিয়ে রাখা যায় তবে, উন্নত ছবি ও ভিডিওর কথা
মাথায় রাখলে আইফোন৫এস, গ্যালাক্সি এস৪, এক্সপেরিয়া জেড১ নকিয়ার লুমিয়া
১০২০ স্মার্টফোনটির চেয়ে খুব বেশি পিছিয়ে রয়েছে সে কথাও বলা যায় না।<br />
সূত্র: প্রথমআলো.কম, ০৩/১০/২০১৩</div>
shimhttp://www.blogger.com/profile/09121622505601048204noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-8933287177963478311.post-61768583974420227302013-07-05T10:18:00.000+06:002013-09-13T10:14:40.926+06:00জানি তোমার প্রেমের যোগ্য আমি তো নই<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="alternativeCol justify cb oH mb10">
<div class="fL detailGallery twoCol mr20 mb10">
<div class="mb10">
<img alt="মান্না দে" class="mb10" src="http://paimages.prothom-alo.com/resize/maxDim/340x1000/img/uploads/media/2013/07/04/2013-07-04-18-08-58-51d5ba3a4e6d8-untitled-14.jpg" />
মান্না দে</div>
</div>
<div id="content" style="font-size: 18px; line-height: 24px;">
এই
তো সেদিনই না গুনগুন করে মান্না দের মতো দরদ মিশিয়ে গলা কাঁপিয়ে হূদয়ের সব
আবেগ ঢেলে ভালোবাসার মেয়েটিকে বললেন, ‘জানি তোমার প্রেমের যোগ্য আমি তো
নই/ পাছে ভালোবেসে ফেলো তাই দূরে দূরে রই’, তারপর যায় যখন কণ্ঠ থেকে ঝরে
‘আমার এ পথে শুধু/ আছে মরুভূমি ধু ধু/ আমি কীভাবে বাঁচাব তোমার মাধবী ওই’।
কার না বুক ফেটে যায়।</div>
<a name='more'></a><br />
সেদিনের এই গানের বয়স অর্ধশতকেরও বেশি। প্রতি মিনিটে ৭৮ ঘূর্ণনের রেকর্ডে
দুই পিঠে দুটি গান, পুলক বন্দ্যোপাধ্যায় গীতিকার, সুরকার মান্না দে আর
গায়ক? মান্না দে ছাড়া এমন অন্তর্ভেদী বেদনার গান আর কে গাইতে পারবেন? অপর
পিঠের গানটি: ‘আমার না যদি থাকে সুর/ তোমার আছে তুমি তা দেবে/ তোমার
গন্ধহারা ফুল/ আমার কাছে সুরভী নেবে/ এরই নাম প্রেম! এরই নাম প্রেম!’<br />
মান্না দে এই গান গেয়েছেন ১৯৬০ সালে। তারও আগে, এখন থেকে ৬০ বছর আগে ১৯৫৩
সালে গৌরীপ্রসন্ন মজুমদারের লেখাতে মান্না দে নিজে সুর দিয়ে এবং গেয়ে যে
গানকে অমর করে তুলেছেন তা-ই তো: ‘কত দূরে আর নিয়ে যাবে বল কোথায় পথের
প্রান্ত।’ তিন বছর পর গৌরীপ্রসন্নের লেখায় সুর দিয়ে এবং অননুকরণীয় কণ্ঠে
গেয়ে যে গান পৌঁছে দিয়েছেন সব প্রেমিক-প্রেমিকার অন্তরে সেই গানের শুরুটা:
‘তীর ভাঙা ঢেউ আর নীড় ভাঙা ঝড়/ তারি মাঝে প্রেম যেন গড়ে খেলাঘর।’<br />
১৯৫৬ সালে রেকর্ড করা এ গানের উল্টো পিঠের গানটি যে কত প্রেমিকের অশ্রু
ঝরিয়েছে: ‘তুমি আর ডেকো না, পিছু ডেকো না/ আমি চলে যাই, শুধু বলে যাই,
তোমার হূদয়ে মোর স্মৃতি রেখো না।’<br />
বিশ শতকের শেষ অর্ধাংশে নারী ও পুরুষ-নির্বিশেষে যাদের যৌবনের উদ্গম ঘটেছে,
তাদের যৌবনের অপর নাম মান্না দে না হয়েই পারে না। যদি না হয়, তাহলে ধরে
নিতে হবে তিনি রক্ত-মাংসের গড়া নন, তিনি পাথর-মানব। অন্তত ৫০ বছর ধরে
প্রেমেরও অপর নাম মান্না দে। <br />
১৯৫০-এর দশকের আরও কয়েকটি অন্তরছোঁয়া মান্না দের সুর করা ও গাওয়া গান:
বঙ্কিম ঘোষের লেখা ‘এই কূলে আমি আর ওই কূলে তুমি/ মাঝখানে নদী ওই বয়ে চলে
যায়’। অনিল বিশ্বাসের লেখা ‘চাঁদের আশায় নিভায়ে দিলাম যে দীপ আপন হাতে/
অন্ধ পরাণ খুঁজিছে তাহারে জীবনেরই আঙিনাতে’। শ্যামল গুপ্তের লেখা ‘আমি আজ
আকাশের মতো একেলা’, প্রণব রায়ের ‘এ জীবনে যত ব্যথা পেয়েছি’।<br />
১৯৬০-এর দশকে এসে তো প্রেমের গানের প্লাবন বইয়ে দিলেন ‘সেই তো আবার কাছে
এলে/ এত দিন দূরে থেকে/ বলো না কী সুখ তুমি পেলে’, ‘আবার হবে তো দেখা/ এ
দেখাই শেষ দেখা নয় তো’, ‘হূদয়ের গান শিখে তো গায় গো সবাই’ এবং ‘এই তো সেদিন
তুমি আমারে বোঝালে/ আমার অবুঝ বেদনা’। ১৯৭০-এর দশকে গেয়েছেন ‘ক ফোঁটা
চোখের জল ফেলেছ যে তুমি ভালোবাসবে’, ‘তুমি অনেক যত্ন করে আমায় দুঃখ দিতে
চেয়েছ’, ‘যদি কাগজে লেখো নাম’, ‘আমার একদিকে শুধু তুমি পৃথিবী অন্যদিকে’,
‘স্বপনে বাজে গো বাঁশি’, ‘আমি ফুল না হয়ে কাঁটা হয়েই বেশ ছিলাম’।<br />
মান্না দে থামলেন না। ১৯৮০-এর দশকে গাইলেন ‘তুমি নয় নাই কাছে আসলে’, ‘কত
দিন দেখিনি তোমায়’, ‘খুব জানতে ইচ্ছে করে, তুমি কি সেই আগের মতোই আছ’, ‘আমি
সারা রাত শুধু’... শেষ নেই মান্না দের গানের। আমরা কেবল কয়েকটি প্রেমের
গানের উদাহরণ দিয়েছি।<br />
১ মে ১৯১৯ প্রবোধ চন্দ্র দে, পরে শিল্পী মান্না দে নামে খ্যাত, কলকাতায়
জন্মগ্রহণ করেন। ৯৪তম জয়ন্তীর পর এক মাস কাটতেই ৮ জুন ২০১৩ তাঁকে
বেঙ্গালুরু হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা ইউনিটে আনা হয়—বহুভাষী এই শিল্পী
মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে চলেছেন।<br />
শুরুতেই বাড়িতে পেয়েছিলেন কাকা সংগীতাচার্য অন্ধ শিল্পী কৃষ্ণচন্দ্র দেকে;
হাতেখড়ি থেকে ধ্রুপদ শিক্ষা সব তাঁর হাতে। কৃষ্ণচন্দ্রের সার্বক্ষণিক সঙ্গী
মান্না দেরও প্রিয়জন সৈয়দ সাহেব। জীবনের জলসাঘর-এ আত্মজীবনীতে তিনি
লিখছেন, ‘ভাবি আজ ওই সব সৈয়দ সাহেবরা আর আমার কাকার মতো মানুষরা সব গেলেন
কোথায়? এখন তো, প্রায় কোনও মানুষই খুঁজে পাই না আমাদের চারদিকে, সবাইকে মনে
হয় অভিনেতা।’<br />
নেতাজি ইনডোর স্টেডিয়ামে ঘটা করে যখন মান্না দের সংগীতজীবনের ৬০ বছর
পূর্তির অনুষ্ঠান করা হলো, তিনি কাকারই গাওয়া বিখ্যাত সেই গান দিয়ে গাইতে
শুরু করলেন, ‘স্বপন যদি মধুর এমন হোক সে মিছে কল্পনা, জাগিয়ো না আমায়
জাগিয়ো না’।<br />
কাকার বেঁধে দেওয়া রেওয়াজ-রীতি আর নিজের নিয়মনিষ্ঠা—মান্না দে কখনো
শিল্পীদের কথিত উচ্ছৃঙ্খল, বেপরোয়া ও খামখেয়ালির জীবনের স্বাদ নেননি।
‘...রেওয়াজের অভ্যেসটা এমনভাবে আমার রক্তের মধ্যে, মস্তিষ্কের মধ্যে এবং
জীবনযাত্রার মধ্যে ছড়িয়ে গেছে যে আমি যে দেশে যে অবস্থাতেই থাকি না কেন—এ
আমায় করতেই হয়। না করে থাকতে পারি না। গানই আমার অক্সিজেন।’<br />
কিন্তু এই রেওয়াজের সময়টাতে তিনি আধুনিক গান করেন না। তিনি ধ্রুপদ নিয়ে
থাকেন, মন দিয়ে সরগম করেন, রাগ-রাগিণীর চর্চা চলে তখন। বিখ্যাত কুস্তিগীর
গোবর বাবু ছিলেন কাকার বন্ধু। সুগঠিত দেহের যুবক প্রবোধ দেকে দেখে তাঁর মনে
হলো এ দেহ কুস্তির জন্য। সুতরাং, তাঁকে নিয়ে নিলেন ১৯ গোয়াবাগান স্ট্রিটে
নিজের আখড়ায়। তাঁর অনুশীলননিষ্ঠা গোবর বাবুকে মুগ্ধ করে। নিখিল বাংলা
কুস্তি প্রতিযোগিতায় তাঁর অনুপ্রেরণায় নাম লিখিয়ে একের পর এক আর সব
কুস্তিগীরকে ধরাশায়ী করতে করতে প্রবোধ ফাইনাল রাউন্ডে উঠে এলেন। <br />
কিন্তু প্রবোধ দে ফাইনালে লড়েননি। একসময় কুস্তি ছেড়ে দেন। <br />
এর চেয়ে ভালো সিদ্ধান্ত আর হয় না। নিখিল বাংলার সেরা কুস্তিগীর প্রবোধ দে
তখন যদি মধ্যভারতীয় শ্রেষ্ঠত্বের লড়াইয়ে নেমে যেতেন, সংগীতের অসাধারণ
মেধাবী মানুষ মান্না দের আর অভ্যুদয় ঘটত না।<br />
১৯৩৭ সালে অল বেঙ্গল মিউজিক কম্পিটিশনে সব বিভাগে নাম দেন এবং সব বিভাগেই
প্রথম স্থান অধিকার করেন। তাঁর সঙ্গে একটি প্রতিযোগিতায় দ্বিতীয় স্থান
পাওয়া শিল্পী হলেন ধনঞ্জয় ভট্টাচার্য।<br />
১৯৪২ সালে মান্না দে চলে এলেন বোম্বে। লক্ষ্মী প্রোডাকশনের ব্যানারে ছবি
তৈরি হতে যাচ্ছে তমান্না, সংগীত পরিচালক কৃষ্ণচন্দ্র দে। তাঁরই সহকারীর
চাকরি পেলেন মান্না দে। এ ছবির একটি ডুয়েট গান ‘জাগো আঈ উষা’র উপযুক্ত নারী
শিল্পী মিললেও কোনো পুরুষ কণ্ঠেই সংগীত পরিচালক সন্তুষ্ট হচ্ছিলেন না।
মান্না দেকেই হতে হলো ফুটফুটে মিষ্টি গলার মেয়েটির ডুয়েট পার্টনার।
প্লেব্যাক শিল্পী হিসেবে তিনি প্রথম আত্মপ্রকাশ করলেন। আর মিষ্টি গলার সেই
ফুটফুটে মেয়েটি হয়ে উঠলেন হিন্দি চলচ্চিত্র জগতের অন্যতম শ্রেষ্ঠ নায়িকা
(এবং গায়িকাও) সুরাইয়া।<br />
কিশোর কুমার, মোহাম্মদ রফি, মুকেশ এবং মান্না দেকে করা হয়েছে ভারতীয়
চলচ্চিত্রশিল্পের সেরা পুরুষ চতুষ্টয়, কিন্তু ধ্রুপদ ঐশ্বর্যে তিনি চারজনের
মধ্যে সবচেয়ে ঐশ্বর্যশালী।</div>
আন্দালিব রাশদী | <i>তারিখ: ০৫-০৭-২০১৩</i><br />
Prthom-alo.com, 07/07/2013 </div>
shimhttp://www.blogger.com/profile/09121622505601048204noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-8933287177963478311.post-52306833328153400032013-07-05T10:09:00.000+06:002013-07-05T10:09:38.724+06:00 দেড় শ বছর আগে বাঙালির অস্ট্রেলিয়া অভিযান<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="container">
<div>
<div class="wslide-wrap" id="parent-wrap" style="height: 300px; margin: 0px; overflow: hidden; padding: 0px; position: relative; text-align: left; width: 340px;">
<ul id="parent" style="height: 300px; left: 0px; margin: 0px; padding: 0px; position: absolute; top: 0px; width: 1020px;">
<li id="parent-1" rel="0:0" style="display: block; float: left; height: 300px; overflow: hidden; width: 340px;">
<img alt="সামিয়া খাতুন ও তাঁর আবিষ্কৃত বাংলা বরফে লেখা কাসাসুল আম্বিয়াসামিয়া খাতুন ও তাঁর আবিষ্কৃত বাংলা " class="mb10" src="http://paimages.prothom-alo.com/resize/maxDim/340x340/img/uploads/media/2013/07/04/2013-07-04-17-56-45-51d5b75da6ff0-untitled-1.jpg" width="100%" />
সামিয়া খাতুন ও তাঁর আবিষ্কৃত বাংলা বরফে লেখা কাসাসুল আম্বিয়াসামিয়া খাতুন ও তাঁর আবিষ্কৃত বাংলা বরফে লেখা কাসাসুল আম্বিয়া<br />
</li>
<li id="parent-2" rel="340:0" style="display: block; float: left; height: 300px; overflow: hidden; width: 340px;">
<img alt="দক্ষিণ এশিয়া থেকে এভাবেই উট নিয়ে যাওয়া হতো অস্ট্রেলিয়ায়" class="mb10" src="http://paimages.prothom-alo.com/resize/maxDim/340x340/img/uploads/media/2013/07/04/2013-07-04-17-58-32-51d5b7c802ac6-untitled-3.jpg" width="100%" />
দক্ষিণ এশিয়া থেকে এভাবেই উট নিয়ে যাওয়া হতো অস্ট্রেলিয়ায়<br />
</li>
</ul>
</div>
<div class="wslide-menu" id="parent-menu">
</div>
</div>
</div>
<div id="content" style="font-size: 18px; line-height: 24px;">
অস্ট্রেলিয়ার
অধিবাসীরা নদীটির নাম দিয়েছিল ডার্লিং রিভার। বাংলা করলে দাঁড়ায় প্রিয়তমা
নদী। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে আরেকটি নদী, নাম তার মারি। বাঙালির অস্ট্রেলিয়া
অভিযানের সঙ্গে এই দুই নদীর সম্পর্ক খুঁজে পাওয়া গেছে। এই শতক বা তার আগের
শতক নয়। একেবারে উনিশ শতকে বাঙালি অস্ট্রেলিয়ায় পাড়ি জমিয়েছিল। নাবিক পেশার
সূত্র ধরে হকার-পাচক-সার্কাসের কৌতুক অভিনেতা থেকে শুরু করে একেবারে উটের
ব্যবসাও করেছে তারা। কিন্তু বাংলায় উট কোথায়। </div>
<a name='more'></a>কীভাবেই তারা এত বিশাল
জ্যান্ত প্রাণী ৫০০ কিলোমিটার সমুদ্রপথ পাড়ি দিয়ে অস্ট্রেলিয়ার সিডনি,
পার্থ ও ব্রোকেন হিলে যেত, সেই আখ্যান খুঁজে পেয়েছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত
ইতিহাসের গবেষক সামিয়া খাতুন।<br />
উটের গ্রিবা জীবনানন্দের কবিতার উপমায় ঠাঁই পাওয়ার আগেই ১৮৭০-এর দিকে
জাহাজে করে বাঙালিরা পৌঁছেছিল অস্ট্রেলিয়া মুলুকে। সেখানকার বড় বড় শহরে
একসময় বাঙালিরা গিজগিজ করত বলে সামিয়া খাতুন ইতিহাসের নাড়িনক্ষত্র টেনে
টেনে জেনেছেন। বাঙালির সমুদ্রপথে দুস্তর পারাপারের এই অভিযানের ইতিহাস
জানার সূত্রপাত ঘটেছিল অবশ্য একটি পুঁথিকে কেন্দ্র করে। ২০০৯ সালের জুনে
সামিয়া খবর পান ব্রোকেন হিলের এক আদিবাসী গ্রামে একটি মসজিদ রয়েছে। সেখানে
নাকি পুরোনো একখানা কোরআন শরিফও রয়েছে। স্থানীয় কাউন্সিলরের কার্যালয় থেকে
মসজিদের চাবি নিয়ে সামিয়া কোরআন শরিফটি যে বাক্সে রাখা, তার কাছে যান।
মোড়কের ওপর ইংরেজিতে ‘দ্য হলি কোরআন’ লেখা দেখে প্যাকেট খুলেই আশ্চর্য হয়ে
যান সামিয়া। এ তো দেখি বাংলা বরফে লেখা কাসাসুল আম্বিয়া।<br />
<div id="content" style="font-size: 18px; line-height: 24px;">
<img alt="দক্ষিণ এশিয়া থেকে এভাবেই উট নিয়ে যাওয়া হতো অস্ট্রেলিয়ায়" class="mb10" src="http://paimages.prothom-alo.com/resize/maxDim/340x340/img/uploads/media/2013/07/04/2013-07-04-17-58-32-51d5b7c802ac6-untitled-3.jpg" width="100%" />
</div>
দক্ষিণ এশিয়া থেকে এভাবেই উট নিয়ে যাওয়া হতো অস্ট্রেলিয়ায়<br />
<div id="content" style="font-size: 18px; line-height: 24px;">
<br />
এই অবাক দৃশ্য অনুসন্ধিৎসা করে তোলে সামিয়াকে। অস্ট্রেলিয়ায় বাঙালিদের
পদচারণ অর্ধশতকেরও কম—এমনটাই ছিল এত দিনকার ধারণা। কিন্তু বইটির প্রকাশকাল
লেখা আছে ১৮৮৭। সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সামিয়া এই বাংলা পুঁথি
অস্ট্রেলিয়ার মরু শহর ব্রোকেন হিলে আগমনের ইতিবৃত্ত জানার বিষয়টিকেই নিজের
পিএইচডি গবেষণার বিষয়বস্তুতে পরিণত করেন। এ বছরই মাত্র ৩১ বছর বয়সে সামিয়া
তাঁর পিএইচডি গবেষণাটিও শেষ করেছেন। সামিয়ার নামের আগে ডক্টর তকমা লাগার
পাশাপাশি বাঙালির অস্ট্রেলিয়া অভিযানের এক অধ্যায়ও ইতিহাসের বুকে ঠাঁই
পেয়েছে।<br />
অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় ইতিহাস মহাফেজখানা থেকে শুরু করে পুলিশ বিভাগের রেকর্ড ও
পুরোনো সংবাদপত্র ঘেঁটে সামিয়া একে একে জানতে পেরেছেন বাঙালিদের ওই
অজানা-অচেনা দেশে বিচরণের চাঞ্চল্যকর তথ্য। বাঙালির দক্ষিণ আমেরিকা ও ইউরোপ
অভিযানের মতোই অস্ট্রেলিয়া অভিযানের শুরুটাও একই রকমের ছিল। অর্থাৎ,
ব্রিটিশ জাহাজের লস্কর বা নাবিক হিসেবে অস্ট্রেলিয়ার বন্দরগুলোর কাছাকাছি
এসেই সমুদ্রে ঝাঁপ দিতেন তাঁরা। উত্তাল-ভয়াল সমুদ্র জয় করে তাঁরা ওই
ডার্লিং নদী সাঁতরে সিডনি, পার্থসহ বিভিন্ন বন্দরনগরে গিয়ে উঠতেন। অনেকে
সেখানকার আদিবাসী নারীদের বিয়ে করে স্থায়ীভাবে বসতিও গড়ে নিয়েছিলেন। অনেকে
সেখানে প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী হিসেবে পরিচিতি পান। কেউ বা সার্কাস দলের
সদস্য, আবার কেউ বা রাঁধুনি হিসেবে সুনাম কুড়ান। সামিয়ার গবেষণায় উনিশ শতকে
অস্ট্রেলিয়ায় বসত গড়া এমন অনেক বাঙালির সন্ধান পাওয়া গেছে। এ বিষয় নিয়ে
করা সামিয়ার পিএইচডি গবেষণার নাম ‘কানেকশনস বিটুইন সাউথ এশিয়া অ্যান্ড
অস্ট্রেলিয়া: ক্যামেলস, শিপস অ্যান্ড ট্রেইনস: ট্রান্সলেশন অ্যাক্রস দি
ইন্ডিয়ান আর্কেপেলাগো, ১৮৬০-১৯৩০’।<br />
কলকাতা থেকে ছেড়ে আসা ওই জাহাজগুলোতে বিপুলসংখ্যক বাঙালি নাবিক যোগ দেন।
বাঙালি নাবিকদের অনেকেই তখন অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন বন্দরনগরে নেমে থেকে যান।
অনেকে জাহাজ কর্তৃপক্ষকে ফাঁকি দিয়ে সমুদ্রে ঝাঁপ দিয়ে অস্ট্রেলিয়ার
বিভিন্ন উপকূলীয় শহরে গিয়ে ঠাঁই নেন। সেই ১৮৬০ খ্রিষ্টাব্দ থেকেই শুরু হয়
বাঙালিদের অস্ট্রেলিয়ায় অভিবাসন।<br />
১৯০৭ সালের ৩ ডিসেম্বর আজাদ উল্লাহ নামের এক বাঙালি নাবিক তাঁর সহকর্মী
আবদুল্লাহর হামলায় মারা যাওয়ার ঘটনাও ওই সময়টার অস্ট্রেলিয়ার পুলিশ বিভাগের
নথিতে পাওয়া গেছে। ১৮৮২ সালে মেলবোর্নের রাস্তায় দরবেশ নামের একজন খুদে
ব্যবসায়ী সম্পর্কেও তথ্য রয়েছে সেখানকার সিটি করপোরেশনের নথিতে। ১৮৯০ সালে
ব্রিটিশ কলোনি পোর্ট হের্টল্যান্ডে আবদুল আজিজ নামের এক বাঙালি পাচকেরও
খোঁজ পান সামিয়া। খাজা মোহাম্মদ বক্সের জীবনীতে পাওয়া যায়, ১৯০৪ থেকে ১৯০৫
সালের মধ্যে তিনি অস্ট্রেলিয়ায় অবস্থানকারী ৩০ জন বাঙালি কাপড় ব্যবসায়ীর
দেখা পেয়েছেন, যাঁরা জাহাজ থেকে লাফ দিয়ে সাঁতার কেটে অস্ট্রেলিয়ায় পাড়ি
জমিয়েছিলেন। তাঁরা পার্থ শহরের একটি ভবনকে মসজিদ হিসেবেও ব্যবহার করতেন।<br />
বক্সের জীবনীতে আরও জানা যায়, ১৮৯৩ সালে বাংলা ও ভারতের অন্যান্য অঞ্চল এবং
চীনা ব্যবসায়ীদের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় অস্ট্রেলিয়ার সরকার হকারদের জন্য
আলাদা লাইসেন্সের ব্যবস্থা করে। এর পর থেকে হকারদের সংখ্যা কমতে থাকে। তবে
এতে বাঙালি হকাররা অস্ট্রেলিয়া ছেড়ে যাননি। তাঁরা ভিন্ন এক পেশার সন্ধান
পান। উটের ব্যবসার শ্রমিক হিসেবে তাঁরা কাজ শুরু করেন।<br />
১৮৮০ সালে অস্ট্রেলিয়ার মরু এলাকা ব্রোকেন হিলে বিপুল পরিমাণে খনিজ সম্পদ
পাওয়া যায়। ওই খনিজ পরিবহনের জন্য তখন ব্রোকেন হিল থেকে পিরি বন্দর পর্যন্ত
৫০০ কিলোমিটার দীর্ঘ রেলপথ নির্মাণ করা হচ্ছিল। সড়ক বা জল কোনো পথ দিয়েই
এত বিপুল পরিমাণ নির্মাণসামগ্রী পরিবহন করা সম্ভব হচ্ছিল না। ইন্ডিয়ান
আর্কেপেলাগোর পথ দিয়ে যাতায়াতকারী ব্রিটিশ ব্যবসায়ীরা অস্ট্রেলিয়ার ওই
মরুরাজ্যে উট নিয়ে আসেন। ওই উট দিয়ে রেলপথের কাঁচামাল সরবরাহের কাজ শুরু
হয়।<br />
ব্রোকেন হিল প্রোপ্রাইটর লিমিটেড নামের একটি প্রতিষ্ঠান তখন জাহাজে করে
সিলভারসহ রেললাইন নির্মাণসামগ্রী আমদানির কাজ পায়। তারা কলকাতা
বন্দরকেন্দ্রিক ব্রিটিশ কোম্পানি পিঅ্যান্ডও এবং ওএসএনের মাধ্যমে ওই পণ্য
পরিবহনের দায়িত্ব দেয়।<br />
ব্রোকেন হিলে রেললাইন নির্মাণ করতে গিয়ে পণ্য পরিবহনের জন্য উটের ব্যবহার
শুরু হয়। তখন কলকাতা বন্দর থেকে আফগান, পাকিস্তানি ও বোম্বে থেকে আসা
ব্যবসায়ীরা উটের বহর নিয়ে হাজির হতেন। অস্ট্রেলিয়া ও ভারতীয় দ্বীপপুঞ্জের
মিলনস্থল হিসেবে চিহ্নিত ‘ইন্ডিয়ান আর্কেপেলাগো’ দ্বীপমালা অনুসরণ করে ভারত
মহাসাগর দিয়ে জাহাজগুলো যেত।<br />
করাচিতে জন্ম নেওয়া খান জাদা ও বোম্বের ব্যবসায়ী খাজা মোহাম্মদ বক্স ওই
সময়ে অস্ট্রেলিয়ার উটের বাজারে সবচেয়ে বড় ব্যবসায়ী হিসেবে আবির্ভূত হন।
তাঁরা পূর্ববাংলার এক ব্যবসায়ীর মালিকানাধীন এস এস বেঙ্গল নামের একটি জাহাজ
ভাড়া নিয়ে নিয়মিতভাবে অস্ট্রেলিয়ায় উট নিয়ে যেতেন। ওই এস এস বেঙ্গলের
নাবিকদের বড় অংশ ছিলেন পূর্ববাংলার অধিবাসী। ওই জাহাজে করে বিপুল পরিমাণে
বাঙালি নাবিক অস্ট্রেলিয়ায় পাড়ি দেয়। কথিত আছে, খান জাদা ও খাজা মোহাম্মদ
বক্স বাঙালি নাবিকদের অস্ট্রেলিয়ার সমুদ্রবন্দর থেকে শহরে পালিয়ে যেতে
সহায়তা করতেন। এভাবে অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন রাজ্যে বাঙালিরা ছড়িয়ে পড়ে।<br />
ব্রোকেন হিলের স্থানীয় ইতিহাসের মহাফেজখানা থেকে জানা যায়, ওই সময়কার
বুর্কি, মেনেনডি ও উইলকানিয়া শহরে অনেক বাঙালি খুদে ব্যবসায়ীদের দেখা মিলত।
স্থানীয় এক ঐতিহাসিক মোহামেট আনামেক (সম্ভবত নামটি বিকৃত হয়ে গেছে) নামের
এক বাঙালি সার্কাস দলের সদস্য হিসেবে বিপুল খ্যাতি পেয়েছিলেন।<br />
আজ থেকে দেড় শ বছর আগে বাঙালির ভাগ্যান্বেষণে অস্ট্রেলিয়ায় পাড়ি দেওয়ার এই
অজানা কাহিনির কথক সামিয়া খাতুনের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল তাঁর পরবর্তী
লক্ষ্য কী। ৩১ বছর বয়সে পিএইচডি ডিগ্রি পাওয়া সামিয়া অকপটে বলেন, ‘এত দিন
আমরা কোন কোন দেশের লোকেরা বাংলা অঞ্চলে এসেছিল, সেই ইতিহাস জানতাম। এখন
আমরা খবর পাচ্ছি দক্ষিণ আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়াসহ বিশ্বের অনেক দূরদূরান্তের
দেশে বাঙালিরা দেড়-দুই শ বছর আগে থেকেই নিয়মিতভাবে যাতায়াত করত। সেই ইতিহাস
এখন ধীরে ধীরে উন্মোচিত হচ্ছে। বাঙালির সেই স্বর্ণময় ইতিহাসের পুরো দিক
উন্মোচন করাই আমার আগামী দিনের কাজ হবে।’</div>
<div id="content" style="font-size: 18px; line-height: 24px;">
ইফতেখার মাহমুদ | <i>তারিখ: ০৫-০৭-২০১৩</i> </div>
<div id="content" style="font-size: 18px; line-height: 24px;">
Prothom-alo.,com, 07/07/2013 </div>
</div>
shimhttp://www.blogger.com/profile/09121622505601048204noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-8933287177963478311.post-51642465833988114742013-06-30T23:52:00.002+06:002013-06-30T23:52:49.891+06:00সুখী হওয়ার উপায় কী?<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="alternativeCol justify cb oH mb10">
<div class="fL detailGallery twoCol mr20 mb10">
<div class="mb10">
<img alt="" class="mb10" src="http://paimages.prothom-alo.com/resize/maxDim/340x1000/img/uploads/media/2013/06/30/2013-06-30-14-38-27-51d042e395a83-happy_1.jpg" />
</div>
</div>
<div id="content" style="font-size: 18px; line-height: 24px;">
সুখী
হওয়ার কি সত্যিই কোনো উপায় আছে? নেদারল্যান্ডসের ইরেসমাস বিশ্ববিদ্যালয়ের
এক গবেষণাপত্র বলছে, উপায় আছে। কিন্তু এ পথ চিরচেনা নয়, বরং একটু অচেনা,
একটু অদ্ভুত।</div>
<a name='more'></a><br />
বিবিসি বলছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক ও ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস
ডেটাবেজের (বিশ্ব সুখ উপাত্ত-ভান্ডার) পরিচালক রুট ভিনহোভারের মতে, এত দিন
সুখী মানুষ খুঁজতে সংগৃহীত উপাত্ত থেকে যে ফল নির্বাচন করা হয়েছিল, নতুন
গবেষণা অনেক ক্ষেত্রে তার বিপরীত। অধ্যাপক রুট দীর্ঘদিন থেকে মানুষের সুখী
হওয়ার সামাজিক শর্ত নিয়ে কাজ করছেন। তিনি বলেন, সুখী হওয়ার জন্য এত দিন
নির্দিষ্ট লক্ষ্য থাকার যে আবশ্যিক শর্তের কথা বলা হয়েছিল, তা নতুন গবেষণার
ফলের সঙ্গে কিছু মাত্রায় সাংঘর্ষিক।<br />
অধ্যাপক রুট বলেন, ‘সাধারণত লোকে ভাবে যে সুখী হওয়ার জন্য এক ধরনের লক্ষ্য
থাকা প্রয়োজন। তবে বাস্তবতা বলছে ভিন্ন কথা। গবেষণায় দেখা গেছে, অসুখী
মানুষেরা তাঁদের লক্ষ্য নিয়ে বেশি সচেতন। কারণ জীবনে আরও ভালো কিছু পেতে
তাঁরা উদগ্রীব।’<br />
তবে বিস্তর উপাত্ত বিশ্লেষণ করে সবচেয়ে কৌতূহলোদ্দীপক যে বিষয়টি পাওয়া গেছে
তা হলো, জীবনের অর্থ খুঁজে পাওয়া ও সুখী হওয়ার মধ্যে কোনো সম্পর্ক নেই।
অধ্যাপক রুট বলেন, ‘অবাক করার বিষয়, আমি এ দুটির মধ্যে কোনো সম্পর্ক খুঁজে
পাইনি। এ গবেষণা থেকে জানা গেছে, কর্মময় জীবনই সুখী হওয়ার সবচেয়ে মোক্ষম
উপায়।<br />
রুট বলেন, জীবনে সুখী হতে, কিছু পেতে আপনাকে কর্মময় হতেই হবে। কেন, কেন
আমরা এখানে—এ ধরনের প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেয়ে কর্মময় হওয়াই সুখী হওয়ার
মূল উপাদান।<br />
তবে ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস ডেটাবেজ সবচেয়ে বড় যে সুখবরটি এনেছে তা হলো, সুখী
হওয়ার জন্য বাহ্যিক শর্ত (যেমন: অর্থ) জরুরি নয়। অধ্যাপক রুট বলেন,
‘গবেষণায় দেখা গেছে, আমরা নিজেদের সুখী করতে পারি। কারণ সুখ সময়ের সঙ্গে
সঙ্গে বদলায়। এ জন্য ভালো পারিপার্শ্বিক অবস্থা নয়, ভালো জীবন দরকার। বয়স্ক
মানুষেরা অপেক্ষাকৃত জ্ঞানী হন, তাই তারা বেশি সুখী।’<br />
<br />
ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস ডেটাবেজ থেকে পাওয়া তথ্য বলছে, নিচের বিষয়গুলো ঘটলে আপনি সুখী:<br />
* কারও সঙ্গে দীর্ঘ সম্পর্ক ধরে রাখলে<br />
* রাজনীতিতে সক্রিয় থাকলে<br />
* কাজে ব্যস্ত থাকলে <br />
* অবসরে খেতে-ঘুরতে গেলে <br />
* ঘনিষ্ঠ বন্ধুত্ব (অবশ্য বন্ধুর সংখ্যা বাড়লে বন্ধুত্ব বাড়ে না) লালন করলে<br />
<br />
এসব তথ্য থেকে সুখী হওয়ার আরও বিস্ময়কর কিছু তথ্য মিলেছে— <br />
* যাঁরা একেবারে মদ পান করেন না, তাঁদের চেয়ে যারা অল্প পরিমাণ মদ পান করেন, তাঁরা বেশি সুখী <br />
* যে সমাজে নারীরা বেশি অধিকার ভোগ করে, সে সমাজে পুরুষেরা অপেক্ষাকৃত বেশি সুখী<br />
* নিজেকে সুন্দর ভাবা পুরুষেরা নিজেকে সুন্দর ভাবা নারীদের চেয়ে বেশি সুখী<br />
* যদি আপনি মনে করেন, আপনি দেখতে যেমন তার চেয়ে বেশি সুন্দর, তবে আপনি সুখী । <br />
* বাচ্চাকাচ্চা হলে সুখের পরিমাণ কমে যায়। কিন্তু তারা যখন বড় হয়ে বাড়ি ছাড়ে তখন আপনার সুখের পরিমাণ বেড়ে যায়। <br />
<br />
অধ্যাপক রুট বলেন, তাঁরা প্রায় ২০ হাজার মানুষের ব্যক্তিগত তথ্য বিশ্লেষণ করে এ গবেষণাপত্র তৈরি করেছেন।<br />
<div id="content" style="font-size: 18px; line-height: 24px;">
Prothom-alo.com, 30/06/2013 </div>
</div>
</div>
shimhttp://www.blogger.com/profile/09121622505601048204noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-8933287177963478311.post-88992811658922804982013-06-25T16:21:00.011+06:002013-06-25T16:21:42.003+06:00গান্ধীর নারী সহচরের গোপন ডাইরি<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="detail_news_title">
<br /></div>
<div class="detail_news_date">
<br /></div>
<div id="detail_news_image1">
<img alt="" src="http://www.mzamin.com/news_image/59892_mo.jpg" title="" /></div>
<div style="text-align: justify;">
ভারতের ইতিহাসে তাকে
সবাই ভালভাবে চেনেন। জীবনের শেষ দু’বছর তিনি মহাত্মা গান্ধীর সঙ্গে তার
লাঠির মতো লেগে ছিলেন। তার হাঁটা, তার চলার সঙ্গে তিনি ছিলেন অবলম্বন।
তারপরও তিনি রহস্যময়ী। তাকে নিয়ে এখনও রয়েছে নানা প্রশ্ন, নানা জিজ্ঞাসা।
</div>
<a name='more'></a>১৯৪৬ সালে মাত্র ১৭ বছর বয়সে তিনি মহাত্মা গান্ধীর ব্যক্তিগত সহকারী হিসেবে
যোগ দিয়েছিলেন। গান্ধীকে হত্যা করার পূর্ব পর্যন্ত তিনিই ছিলেন তার সবচেয়ে
ঘনিষ্ঠ সহচরী, সঙ্গী। হ্যাঁ, তার নাম মৃদুলা গান্ধী। তাকে মনুবেন নামেও
অনেকে চেনেন। এই মনুবেন দিল্লিতে ৪০ বছর বয়সে অবিবাহিত অবস্থায় নিঃসঙ্গ হয়ে
জীবনের ইতি টানেন। রিচার্ড অ্যানেবরোর নির্মাণ করা ‘গান্ধী’ ছবিতে তার
ভূমিকায় অভিনয় করেছেন সুপ্রিয়া পাঠক। এই মনুবেনের মৃত্যুর চার দশকেরও বেশি
সময় পরে মনুবেনের লেখা ১০টি ডাইরির সন্ধান মিলেছে। এগুলো গুজরাটি ভাষায়
লেখা। এর কলেবর ২০০০ পৃষ্ঠা। এসব ডাইরি নিয়ে গবেষণা করেছেন গুজরাটের
শিক্ষাবিদ রিওয়ান কাদরি। ১৯৪৩ সালের ১১ই এপ্রিল থেকে মনুবেন ওই ডাইরি লেখা
শুরু করেন। এতে প্রকাশ পেয়েছে মনুবেনের ওপর গান্ধীর যৌন পরীক্ষার
মনোস্তাত্ত্বিক প্রভাব কি পড়েছিল। তখন গান্ধীকে ঘিরে তার আরও যেসব তরুণী
ছিল তাদের মধ্যে এ জন্য ঈর্ষা ফুটে উঠেছিল। দেখা দিয়েছিল ক্ষোভ। মনুবেনের
লেখা ডাইরির বিভিন্ন সময়ের চুম্বক অংশও তুলে ধরা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে,
মনুবেন যখন গান্ধীর স্ত্রী কস্তুরব কে দেখাশোনা করার জন্য পুনেতে আগা খান
প্যালেসে যান তখন থেকেই এ ডাইরি লেখা শুরু। কস্তুরবাকে জীবনের শেষ কয়েক
মাস নার্সিং করতেন মনুবেন। ১৯৪৩ সালে লেখা শুরু হলেও ১৯৪৮ সালের ৩০শে
জানুয়ারির ২২ দিন পরে তা শেষ হয়। ওইদিন নাথুরাম গডসে মনুবেনের পাশ থেকে ৯
এমএম বেরেটা থেকে গান্ধীকে তিনটি গুলি করে। মনুবেনের এই ডাইরিতে মাঝেমধ্যে
স্বাক্ষর করেছেন গান্ধী। ১৯৪৬ সালের ২৮শে ডিসেম্বর ডাইরিতে বিহারের
শ্রীরামপুর থেকে মনুবেন লিখেছেন, ‘বাপু আমার কাছে মায়ের মতো।
ব্রহ্মাচার্য্যরে পরীক্ষার মাধ্যমে তিনি আমার মানবিক শিক্ষাকে উন্নীত
করেছেন। ব্রহ্মাচার্য্য হলো চরিত্র গঠনের এক মহাযজ্ঞ। এই পরীক্ষা নিয়ে কেউ
যদি বাজে কথা বলেন তাহলে তা ভীষণ নিন্দনীয়।’ গান্ধীর সেক্রেটারি পিয়ারি লাল
এই দৃষ্টিভঙ্গি ফুটিয়ে তুলেছেন ‘মহাত্মা গান্ধী: দ্য লাস্ট ফেজ’-এ। তিনি
এতে লিখেছেন, তিনি (গান্ধী) তার (মনুবেন) জন্য সবকিছুই করেছেন, যা সাধারণত
কোন মা তার মেয়ের জন্য করে থাকেন। তিনি তার শিক্ষা, খাদ্য, পোশাক, বিশ্রাম ও
ঘুমের বিষয়ে তদারক করতেন। ঘনিষ্ঠভাবে তার দেখাশোনা ও গাইড দেয়ার জন্য তিনি
তাকে নিয়ে একই বিছানায় ঘুমাতেন। কোন একজন মেয়ে, যদি তার মন নিষ্পাপ হয়,
তাহলে তার মায়ের সঙ্গে এক বিছানায় ঘুমানোতে সে কখনও বিব্রত হবে না। মনুবেন
ছিলেন তার প্রাথমিক ব্যক্তিগত সহযোগী। তিনি তাকে ম্যাসাজ করে দিতেন, গোসল
করিয়ে দিতেন। এমনকি তার খাবার রান্না করে দিতেন। <br />মনুবেনের ডাইরিতে
বেরিয়ে এসেছে গান্ধীর সঙ্গে অন্য নারীদের যে সম্পর্ক ছিল সে বিষয়ও। এর
মধ্যে রয়েছেন ডা. সুশিলা নায়ার। তিনি ছিলেন গান্ধীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও
পিয়ারি লালের বোন। তিনি পরে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন। মহাত্মার
অযৌন অথচ যৌন পরীক্ষায় কে হবে তার পরীক্ষার অংশ তা নিয়ে তাদের মধ্যে ছিল
তীব্র ঈর্ষা। ১৯৪৭ সালের ২৪শে ফেব্রুয়ারি মনুবেন বিহারের হাইমচর থেকে
লিখেছেন, ‘আজ বাপু আমতুস্সালামবেনকে কড়া একটি চিঠি লিখেছেন। তাতে তিনি
বলেছেন, তার সঙ্গে কৌমার্য্যরে পরীক্ষা করা হয় নি- বলে একটি চিঠি লিখেছেন
তাকে। <br />এসব ডাইরি ২০১০ সালে দিল্লিতে জাতীয় আরকাইভে চলে গেছে। এতে আরও
দেখা যায় ৪৭ বছর বয়স হওয়া সত্ত্বেও পিয়ারি লাল সুশিলা নায়ারকে নিয়ে
মনুবেনের কাছে নানা কথা বলতেন। ১৯৪৭ সালের ২রা ফেব্রুয়ারি মনুবেন বিহারের
দাস্তধারিয়া থেকে লিখেছেন, ‘ আমি পিয়ারি লালকে আমার বড় ভাইয়ের মতো দেখি। এর
বাইরে কিছুই নয়। যেদিন আমি আমার গুরুকে, আমার বড় ভাইকে অথবা আমার
গ্রান্ডফাদারকে বিয়ের করার সিদ্ধান্ত নেব সেদিন আমি তাকে বিয়ে করব। এ নিয়ে
আমার সঙ্গে কোন বাড়াবাড়ি করো না।’ কৌমার্য্যরে পরীক্ষা নিয়ে গান্ধীর
অনুসারীদের মধ্যে এক ধরনের নীরবতা লক্ষ্য করা যায়। ১৯৪৭ সালের ৩১শে
জানুয়ারি। সেদিন বিহারের নবগ্রাম থেকে ডাইরি লিখেছেন মনুবেন। এতে তিনি
গান্ধীর ঘনিষ্ঠ এক অনুসারী কিশোরী লাল মাশরুওয়ালার প্রসঙ্গ তুলে ধরেন।
গান্ধী তাকে মায়া নামে ডাকতেন। তিনি মহাত্মাকে লঠি থেকে নিজেকে মুক্ত করার
আহ্বান জানিয়েছিলেন। এর জবাবে গান্ধী বলেছেন, তোমার যা খুশি তা-ই কর।
কিন্তু এই পরীক্ষার মাধ্যমে আমি ভাল আছি।<br />মনুবেন এবং গান্ধী যখন
বাংলাদেশের নোয়াখালীর ভিতর দিয়ে হাঁটছিলেন তখন তার সঙ্গে দুজন সঙ্গী ছিলেন।
তাদের একজন হলেন আরপি পরশুরাম। তিনি তার সেক্রেটারি হিসেবে দায়িত্ব পালন
করেছেন। আরেকজন হলেন নির্মল কুমার বোস। তিনিও তার সেক্রেটারি ছিলেন। পরে
অ্যানথ্রোপলজিক্যাল সোসাইটি অব ইন্ডিয়ার পরিচালক হন তিনি। তারা দু’জনেই
গান্ধীর ব্যবহারে কষ্ঠ পেয়েছিলেন। গান্ধীকে ১৯৪৭ সালের ২৫শে জানুয়ারি এক
চিঠি লেখেন সরদার বল্লভভাই পাতেল। বর্তমানে পাতেল পেপারস নামে ওই চিঠিটি
রয়েছে জাতীয় আরকাইভে। তিনি ওই চিঠিতে কৌমার্য্যরে ওই পরীক্ষা বন্ধ করতে
বলেছিলেন। পাতেল এ পরীক্ষাকে ভয়াবহ এক কর্মকাণ্ড হিসেবে আখ্যায়িত করেছিলেন।
১৯৫৫ সালের আগস্টে অজ্ঞাত এক রোগে অসুস্থ হয়ে মুম্বই হাসপাতালে ভর্তি হন
মনুবেন। এ প্রসঙ্গে ওই বছরের ১৯শে আগস্ট মোরাজি দেশাই একটি চিঠি লেখেন
জওয়াহার লাল নেহরুকে। এতে দেশাই লিখেছেন- মনুর সমস্যা যতটুকু শারীরিক তার
চেয়ে বেশি মানসিক। সে জীবনের প্রতি বীতশ্রদ্ধ হয়ে উঠেছে। সব রকম ওষুধেই তার
এলার্জি হচ্ছে। <br />১৯৪৮ সালের ৩০শে জানুয়ারি বিকাল ৫টা ১৭ মিনিটে দিল্লির
বিরলা হাউজে মহাত্মাকে যখন নাথুরাম গডসে গুলি করে তখন মহাত্মার পাশে যে
দু’জন ছিলেন তাদের একজন মনুবেন। আরেকজন ছিলেন আভাবেন গান্ধী। তিনি তার
ভাতিজা কানু গান্ধীর স্ত্রী। পরের দিন মনুবেন লিখেছেন- যখন বাপুর মৃতদেহে
আগুন দেয়া হয় সেই আগুনে তাকে যখন গ্রাস করছিল তখন মনে হচ্ছিল ওই আগুনে আমি
বসে আছি এবং তা অব্যাহত থাকবে চিতায় যতক্ষণ আগুন থাকবে। সরদার পাতেল আমাকে
সান্তনা দিয়েছেন। আমাকে নিয়ে গিয়েছেন তার বাড়িতে। আমার কাছে এটা ছিল একটি
অকল্পনীয় বিষয়। এখানেই দু’দিন আগে ছিলেন বাপু। গতকালও এখানে ছিল তার দেহ।
কিন্তু আজ! আজ আমি একেবারে একা। আমি একেবারে হতাশ। এরপর ডাইরিতে সর্বশেষ
লেখা লিখেছেন ১৯৪৮ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি। এদিন তিনি ট্রেনে করে দিল্লি
থেকে মহুয়া ফেরেন। এদিন তিনি লিখেছেন- আজ আমি দিল্লি ছাড়লাম। কাকা
(গান্ধীর ছোট ছেলে দেবদাস) আমাকে সতর্ক করেছেন আমি যেন এই ডাইরি কোনদিন
কারো কাছে প্রকাশ না করি। তিনি বলেছেন, তুমি এখনও যুবতী। কিন্তু এখনও তোমার
মধ্যে রয়েছে মূল্যবান সাহিত্য।<br />
<div style="text-align: justify;">
Manobjomin,24/06/2013 </div>
</div>
shimhttp://www.blogger.com/profile/09121622505601048204noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-8933287177963478311.post-44793941361465013582013-06-21T21:26:00.001+06:002013-06-21T21:26:43.155+06:00 নারকেলের ডাল ছিল লারার প্রথম ব্যাট!<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="alternativeCol justify cb oH mb10">
<div class="fL detailGallery twoCol mr20 mb10">
<div class="mb10">
<img alt="ব্রায়ান লারা" class="mb10" src="http://paimages.prothom-alo.com/resize/maxDim/340x1000/img/uploads/media/2013/06/21/2013-06-21-12-34-36-51c4485cda61b-lara.jpg" />
ব্রায়ান লারা<br />
</div>
</div>
<div id="content" style="font-size: 18px; line-height: 24px;">
সাও
পাওলোর ধুলোমাখা পথে ছেঁড়াফাড়া বল দিয়ে খেলেই বড় হয়ে উঠেছিলেন পেলে।
ব্রায়ান লারার গল্পটাতেও খুব বেশি পার্থক্য নেই। উইলো তো দূরের কথা, সাধারণ
মানের কোনো কাঠের ব্যাটও তাঁর কপালে জোটেনি। তাঁর জীবনের প্রথম ব্যাটটি
ছিল নারকেলের ডাল কেটে বানানো। বানিয়ে দিয়েছিলেন বড় ভাই। সেই ব্যাট দিয়ে
ক্রিকেটে হাতেখড়ি হওয়া ব্রায়ান </div>
<a name='more'></a>চার্লস লারা একসময় ক্রিকেটের সর্বকালের
অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যানের আসনে প্রতিষ্ঠিত করেছেন নিজেকে। তাঁর নামের পাশে
টেস্টে ১১ হাজার ৯৫৩ রান, আছে ৩৪টি সেঞ্চুরি। সবচেয়ে বড় কথা, ক্রিকেট
ইতিহাসের একমাত্র ৪০০ রানের টেস্ট ইনিংসটির মালিক এই লারাই।<br />
‘নারকেলের ডাল কেটে আমার ভাইয়ের বানানো ব্যাটটাই ছিল আমার জীবনের প্রথম
ব্যাট। আর সেই দিন থেকেই আমি একটা জিনিসই হতে চেয়েছি—ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান
ক্রিকেটার। নিজেদের বাড়ির আঙিনায় আমি নিজে নিজে দল বানিয়ে খেলতাম, আর সেই
দলে থাকত গ্রিনিজ, গেইন্স, রিচার্ডস, লারা। শুরু থেকেই আমি নিজেকে ওয়েস্ট
ইন্ডিজের একজন ক্রিকেটার হিসেবেই দেখতে চেয়েছি, অন্যকিছু নয়’—বলেছেন লারা।<br />
একটি বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানের নেতৃত্ব-বিষয়ক এক অনুষ্ঠানে অংশ নিতে ভারতে
এসেছেন লারা। স্বাভাবিকভাবেই নেতৃত্ব নিয়েও কথা বলতে হয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে
তাদের ভীষণ দুঃসময়ে নেতৃত্ব দেওয়া এই বাঁ-হাতির। ভারতীয় অধিনায়কদের মধ্যে
লারা তাঁর সবচেয়ে প্রিয় হিসেবে বলেছেন সৌরভ গাঙ্গুলীর নাম। দুজনের মধ্যে
বেশ মিল আছে। সবচেয়ে বড় মিল তো অবশ্যই দুজনই ‘বাঁ হাতে’ই বিশ্ব শাসন
করেছেন। তবে লারা বিশেষভাবে মুগ্ধ অস্ট্রেলিয়া সফরে সৌরভের দৃঢ়চেতা
অধিনায়কত্বে, ‘সৌরভই আমার প্রিয়। অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে
তার নেতৃত্ব সত্যিই বিস্ময়কর। ওর প্রতি আমার বিশেষ সম্মান আছে।’<br />
লারা ফিরে গেছেন তাঁর অতীতে। নিজের প্রথম ব্যাটটির কথাই শুধু নয়,
‘ত্রিনিদাদের সম্রাট’ বলেছেন তাঁর ক্রিকেট জীবনের প্রথম মানুষটিরও কথা,
‘আমার বাবার কথা আমাকে বলতেই হবে। তিনি ছিলেন দারুণ। স্কুল, অনূর্ধ্ব-১৪,
অনূর্ধ্ব-১৬ থেকে শুরু করে ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে প্রথম যখন খেলতে শুরু
করলাম, তিনি আমার প্রতিটা ম্যাচেই মাঠে থাকতেন। দুর্ভাগ্যজনকভাবে আমি
ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে খেলতে শুরু করার সময়টাতেই তিনি মারা যান। ফলে আমাকে
সেভাবে (আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে) খেলতেই দেখতে পারেননি। তার পরও আমার
ক্যারিয়ারে তাঁর অনেক প্রভাব তো ছিলই।’<br />
লারা দলের চেয়ে নিজের জন্য বেশি খেলতেন—এই অপবাদও শুনতে হয়েছে। তবে লারা
আবারও উড়িয়ে দিলেন এই সমালোচনা, ‘অনেক মিডিয়া, অনেক মানুষ বলেছে, আমার অনেক
সাফল্যই নাকি ছিল ব্যক্তিগত। এর চেয়ে ভুল ধারণা আর হয় না। আমার জীবনে
সবচেয়ে বড় প্রেরণাই ছিল আমার সতীর্থরা। দলের হয়ে খেলাটাই আমাদের সবচেয়ে
বেশি প্রেরণা দিত। আমার পারফরম্যান্সের কারণে হয়তো ব্যক্তিগত প্রশংসা বেশি
পেতাম। তবে দলের হয়ে খেলাটাই আমার জীবনে সবচেয়ে বড় পাওয়া ছিল।’<br />
আসলে ক্যারিয়ারে লারার ছায়াসঙ্গী হয়ে ছিল এক ধরনের নিন্দুক। ৪০০ রানের সেই
বিশ্বরেকর্ড গড়া ইনিংস খেলেও যে সমালোচনা শুনতে হয়েছিল, সেটিও জানালেন
লারা। ব্যক্তিগত রেকর্ডটা তাঁর ঝলমলে, কিন্তু লারার একার পক্ষে ওয়েস্ট
ইন্ডিজ ক্রিকেটের পতন ঠেকানো সম্ভব হয়নি। ক্রিকেট যে ১১ জনের খেলা। লারা
জানালেন, তাঁর সবগুলো রেকর্ডের বিনিময়ে হলেও তিনি সত্তর আর আশির দশকের সেই
সোনালি দলের হয়ে খেলতেও রাজি ছিলেন। পিটিআই।<br />
<div id="content" style="font-size: 18px; line-height: 24px;">
Prothom-alo.com, 21/06/2013 </div>
</div>
</div>
shimhttp://www.blogger.com/profile/09121622505601048204noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-8933287177963478311.post-8689870996266534002013-06-21T07:52:00.000+06:002013-06-21T07:52:37.447+06:00 গ্রহের ফেরে বয়স বাড়ে!<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="container">
<div>
<div class="wslide-wrap" id="parent-wrap" style="height: 300px; margin: 0px; overflow: hidden; padding: 0px; position: relative; text-align: left; width: 340px;">
<ul id="parent" style="height: 300px; left: 0px; margin: 0px; padding: 0px; position: absolute; top: 0px; width: 1700px;">
<li id="parent-1" rel="0:0" style="display: block; float: left; height: 300px; overflow: hidden; width: 340px;">
<img alt="পৃথিবীতে তোমার বয়স ১০ বছর" class="mb10" src="http://paimages.prothom-alo.com/resize/maxDim/340x340/img/uploads/media/2013/06/20/2013-06-20-16-29-57-51c32e05030c3-untitled-16.jpg" width="100%" />
পৃথিবীতে তোমার বয়স ১০ বছর<br />
<a name='more'></a><br />
</li>
<li id="parent-2" rel="340:0" style="display: block; float: left; height: 300px; overflow: hidden; width: 340px;">
<img alt="মঙ্গলে বয়স হবে প্রায় পাঁচ বছর" class="mb10" src="http://paimages.prothom-alo.com/resize/maxDim/340x340/img/uploads/media/2013/06/20/2013-06-20-17-45-58-51c33fd6d794b-2.jpg" width="100%" />
মঙ্গলে বয়স হবে প্রায় পাঁচ বছর<br />
</li>
<li id="parent-3" rel="680:0" style="display: block; float: left; height: 300px; overflow: hidden; width: 340px;">
<img alt="বুধে বয়স হবে প্রায় ৪১ বছর" class="mb10" src="http://paimages.prothom-alo.com/resize/maxDim/340x340/img/uploads/media/2013/06/20/2013-06-20-17-46-17-51c33fe9908fd-3.jpg" width="100%" />
বুধে বয়স হবে প্রায় ৪১ বছর<br />
</li>
<li id="parent-4" rel="1020:0" style="display: block; float: left; height: 300px; overflow: hidden; width: 340px;">
<img alt="বৃহস্পতিতে বয়স হবে প্রায় ১০ মাস" class="mb10" src="http://paimages.prothom-alo.com/resize/maxDim/340x340/img/uploads/media/2013/06/20/2013-06-20-17-47-42-51c3403e0373b-4.jpg" width="100%" />
বৃহস্পতিতে বয়স হবে প্রায় ১০ মাস<br />
</li>
</ul>
</div>
<img alt="মঙ্গলে বয়স হবে প্রায় পাঁচ বছর" class="mb10" src="http://paimages.prothom-alo.com/resize/maxDim/340x340/img/uploads/media/2013/06/20/2013-06-20-17-45-58-51c33fd6d794b-2.jpg" width="100%" />
মঙ্গলে বয়স হবে প্রায় পাঁচ বছর</div>
</div>
<div id="content" style="font-size: 18px; line-height: 24px;">
জ্যোতিষীদের
নাকি অনেক ক্ষমতা! সামান্য হাতের রেখার মধ্যেই তাঁরা লাখো মাইল দূরের
গ্রহ-নক্ষত্রের ছায়া দেখতে পান। এসব গ্রহের ফেরেই মানুষের আয়ু, অর্থ, যশসহ
সবকিছু ওঠানামা করে বলে দাবি জ্যোতিষীদের। তবে সেই দাবি মিথ্যে হলেও গ্রহের
হেরফেরে বয়স বাড়া-কমার বিষয়টি একেবারে মিথ্যে নয়। কারণ, বৈজ্ঞানিক হিসাব
বলছে, কারও জন্ম পৃথিবীতে না হয়ে অন্য গ্রহে হলে বয়সেরও হেরফের হবে। </div>
<div id="content" style="font-size: 18px; line-height: 24px;">
<img alt="বুধে বয়স হবে প্রায় ৪১ বছর" class="mb10" src="http://paimages.prothom-alo.com/resize/maxDim/340x340/img/uploads/media/2013/06/20/2013-06-20-17-46-17-51c33fe9908fd-3.jpg" width="100%" />
</div>
বুধে বয়স হবে প্রায় ৪১ বছর<br />
<div id="content" style="font-size: 18px; line-height: 24px;">
ভাবছ,
কেন? আসলে ৩৬৫ দিনে এক বছর ধরে পৃথিবীতে বয়স হিসাব করা হয়। কারণ, সূর্যের
চারপাশে একবার ঘুরে আসতে পৃথিবী সময় নেয় ৩৬৫ দিন। কিন্তু সৌরজগতের অন্য
গ্রহগুলোর এ ঘুরে আসার সময় ভিন্ন ভিন্ন।</div>
<div id="content" style="font-size: 18px; line-height: 24px;">
<img alt="বৃহস্পতিতে বয়স হবে প্রায় ১০ মাস" class="mb10" src="http://paimages.prothom-alo.com/resize/maxDim/340x340/img/uploads/media/2013/06/20/2013-06-20-17-47-42-51c3403e0373b-4.jpg" width="100%" />
</div>
বৃহস্পতিতে বয়স হবে প্রায় ১০ মাস<br />
<div id="content" style="font-size: 18px; line-height: 24px;">
সূর্যের কাছের গ্রহগুলো অল্প সময়ে
সূর্যের চারপাশে ঘুরে আসে এবং দ্রুত বছর পূর্ণ করে। বিপরীতে দূরের
গ্রহগুলোর বছর পূরণে বেশি সময় লাগে। সে কারণে পৃথিবীতে তোমার বয়স ১০ বছর
হলেও গ্রহের ফেরে তা কমতে বা বাড়তে পারে। যেমন তোমার জন্ম বুধ গ্রহে হলে
তুমি হতে ৪১ বছরের বুড়ো। কারণ, পৃথিবীর হিসাবে ৮৭ দশমিক ৯৭ দিনে এক বছর
পূর্ণ করে বুধ। আর প্রায় ২৯ বছরে (পৃথিবীর হিসাবে) সূর্যের চারপাশে একবার
ঘুরে আসে শনি গ্রহ। তাই এ গ্রহে জন্মালে তুমি হতে মাত্র চার মাসের দুধখেকো
শিশু। এখন পৃথিবীতে তোমার বয়স ১০ বছর ধরে নিয়ে দেখো গ্রহের হেরফেরে তোমার
বয়স কেমন হেরফের হয়।</div>
<div id="content" style="font-size: 18px; line-height: 24px;">
Prothom-alo.com, 21/06/2013 </div>
</div>
shimhttp://www.blogger.com/profile/09121622505601048204noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-8933287177963478311.post-57023584486080039092013-06-12T22:02:00.002+06:002013-06-12T22:02:50.883+06:00পূর্ণতা অর্জনে পুরুষ ১১ বছর পিছিয়ে!<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="alternativeCol justify cb oH mb10">
<div class="fL detailGallery twoCol mr20 mb10">
<div class="mb10">
<img alt="" class="mb10" src="http://paimages.prothom-alo.com/resize/maxDim/340x1000/img/uploads/media/2013/06/11/2013-06-11-19-15-51-51b77767998e7-untitled-8.jpg" />
</div>
</div>
<div id="content" style="font-size: 18px; line-height: 24px;">
‘পরিপক্বতা’
অর্জনের ক্ষেত্রে পুরুষেরা বিপরীত লিঙ্গের তুলনায় ১১ বছর পিছিয়ে থাকে।
নতুন এক গবেষণায় দাবি করা হচ্ছে, পুরুষের পূর্ণতা আসে ৪৩ বছর বয়সে।</div>
<a name='more'></a><br />
নারী-পুরুষের ‘পরিপক্বতা’ অর্জনে ভিন্নতার তুলনা করতে যুক্তরাজ্যে
নিকেলোডিওন ইউকে নামের একটি প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে এ গবেষণা পরিচালিত হয়।
গবেষকেরা বলেন, নারীর পূর্ণতা অর্জনের গড় বয়স ৩২ বছর। নারী ও পুরুষ
যথাক্রমে গড়ে তাঁদের জীবনের ত্রিশোর্ধ্ব ও চল্লিশোর্ধ্ব অবস্থা পর্যন্ত
অপরিপক্ব থাকেন। গবেষণায় অংশগ্রহণকারী প্রতি ১০ জন নারীর আটজনই মনে করেন,
পুরুষেরা চিরকালই শিশুসুলভ আচরণের মধ্যে সীমাবদ্ধ থেকে যায়। বায়ুত্যাগ,
ঢেকুর, দিনের শুরুতেই ফাস্টফুড খাওয়া কিংবা ভিডিও গেম খেলার মতো অভ্যাসগুলো
ছাড়া তাঁদের জন্য সত্যিই কঠিন। এ ছাড়া তাঁরা ঝগড়ায় নীরব থাকেন, সাধারণ
খাবার তৈরিতেও পারদর্শী নন এবং পুরোনো কৌতুক বারবার বলতে অভ্যস্ত। <br />
মেয়েদের এ রকম ধারণায় গবেষণায় অংশগ্রহণকারী পুরুষদের বেশির ভাগই একমত হন। এ
ছাড়া তাঁরা বলেন, মেয়েদের পূর্ণতাপ্রাপ্তি সাধারণত তাঁদের ৩২ বছর বয়সের
মধ্যেই ঘটে যায়। <br />
গবেষণায় অংশগ্রহণকারী প্রতি ১০ নারীর মধ্যে তিনজন তাঁদের স্বামীর অতি
শিশুসুলভ আচরণের কারণে সম্পর্ক ছিন্ন করেছেন। এ ছাড়া ৪৬ শতাংশ নারী দাবি
করেন, তাঁদের সঙ্গী পুরুষকে অনেকটা মায়ের মতোই দায়িত্ব নিয়ে দেখাশোনা করতে
হয়।<br />
তবে পুরুষের এই শিশুসুলভ বৈশিষ্ট্য তাঁদের সন্তানের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়তে সহায়ক হয়। টেলিগ্রাফ।<br />
<div id="content" style="font-size: 18px; line-height: 24px;">
Prothom-alo.com, 12-06-2013 </div>
</div>
</div>
shimhttp://www.blogger.com/profile/09121622505601048204noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-8933287177963478311.post-20419889283809511952013-06-04T13:13:00.002+06:002013-06-04T13:13:34.266+06:00 ইচ্ছাপূরণের পুকুরে<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div id="content" style="font-size: 18px; line-height: 24px;">
হেঁটে
আমাদের গন্তব্য এবার দেবতার পুকুর। এখানে এসে আরজি জানালে নাকি পূরণ হয়
মনের ইচ্ছা। রোগমুক্তিও মেলে। ইচ্ছাপূরণের সেই পুকুরের স্থানীয় নাম মাতাই
পূখিরী। <br />
খাগড়াছড়ির টিপরা-অধ্যুষিত থুলিপাড়া থেকে আমাদের হাঁটা শুরু হলো। উদ্দেশ্য
সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় এক হাজার ৫০০ ফুট ওপরে পাহাড়ের মাঝে অবস্থিত মাতাই
পূখিরী পরিদর্শন। আধঘণ্টার মতো হাঁটার পর পৌঁছে যাই সেখানে। থুলিপাড়া থেকে
কিছুটা এগোলেই চোখে পড়ে বড় বড় পাথরের নুনছড়ি ছড়া। সেখান থেকে এক টিপরা
নারীকে পানির হাঁড়ি মাথায় নিয়ে ফিরতে দেখে আমাদের চলার গতিতে পড়ে ছেদ। ছড়ার
পানি পড়ার দৃশ্য নান্দনিক সন্দেহ নেই। তবে প্রয়োজনের কথাও ভুলিনি। সেখানে
বোতলে পানি ভরে গন্তব্যের পথে আবার চলা শুরু হয় আমাদের। </div>
<a name='more'></a><br />
আঁকাবাঁকা পাহাড়ি পথ চিনতে কোনো সমস্যা হয়নি আমাদের। কেননা, মাতাই পূখিরীতে
আসার অভিজ্ঞতা ছিল আমাদের সঙ্গী ত্রিপুরা ছেলে রিয়াজের। অন্য দুই সঙ্গী
রিপন চাকমা ও দীপঙ্করও একবার এসেছিলেন। তাই নির্বিঘ্নে পৌঁছে যাই আমরা
আমাদের গন্তব্যে। চারদিকে পাহাড় ও গাছপালাবেষ্টিত মাতাই পূখিরীর দৃশ্য দেখে
মনে পড়ে বান্দরবানের বগালেকের সৌন্দর্য। পাহাড়ের এত ওপরে নিটোল পানির এমন
আধার সত্যিই আকর্ষণীয়। পূর্ব-পশ্চিম দিকে দীর্ঘ এ পুকুরের আয়তন প্রায় পাঁচ
একর। ককবরক ভাষায় মাতাই অর্থ দেবতা এবং পূখিরী মানে পুকুর। এটি দেবতার
পুকুর নামেই খাগড়াছড়িতে বেশ পরিচিত। <br />
এই পুকুরকে ঘিরে আছে নানা বিশ্বাস ও গল্প। পুকুরের নিচে নাকি গুপ্তধনে
ভরপুর এবং সেটির রক্ষণাবেক্ষণের কাজে নিয়োজিত জলদেবতা নিজেই। দুর্গম পাহাড়ি
পথ পাড়ি দিয়ে দূর-দূরান্ত থেকে এখানে ছুটে আসেন অনেক ত্রিপুরা।
উদ্দেশ্য—রোগমুক্তি ও ইচ্ছাপূরণ। এখানকার সবচেয়ে বড় আকর্ষণ
চৈত্রসংক্রান্তি। এ উপলক্ষে পুকুরের পাড়ে বসে বিশাল মেলা। <br />
এই পুকুরের আদি ইতিহাস নিয়েও আছে নানা কথা। প্রচলিত আছে কোনো একসময় এখানে
বড় একটি পাহাড় ছিল এবং সেখানে চাষাবাদ করতেন এক জুমিয়া। একবার স্বপ্নে সে
জুমিয়া আদিষ্ট হন নরবলি দেওয়ার। কিন্তু তাঁর সে সামর্থ্য ও ইচ্ছা কোনোটাই
ছিল না। এরপর কোনো এক রাতে ভূমিকম্পে গুঁড়িয়ে যায় সে পাহাড়। স্থানীয়
অধিবাসীরা সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখতে পান পাহাড়ের জায়গায় বিশাল এক পুকুর।
সেই থেকে পুকুরটি হয়ে যায় ত্রিপুরাদের কাছে দেবতাতুল্য। নাম হয় মাতাই
পূখিরী। পুকুরটিকে ঘিরে এ রকম আরও অনেক গল্প প্রচলিত আছে স্থানীয়
বাসিন্দাদের মধ্যে। <br />
পুকুরের উত্তর-পূর্ব কোণে আছে একটি মন্দিরঘর এবং দক্ষিণে টিপরা-অধ্যুষিত
থৈদৈ পাড়া। সে পাড়ায় গিয়ে স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায় আরও অনেক
গল্প। তবে গোধূলির আলো ছড়িয়ে পড়ার আগেই আমাদের ফেরার ঘণ্টা বাজে। মুগ্ধমনে
ফিরে আসি গামারি ও সেগুন বনবেষ্টিত ছোট ছোট পাহাড়ের আঁকাবাঁকা পথ ধরে।<br />
<br />
যেভাবে যাবেন<br />
ঢাকার কলাবাগান, ফকিরাপুল কিংবা সায়েদাবাদ থেকে এস আলম, সৌদিয়া অথবা শান্তি
পরিবহনের যেকোনো বাসে সরাসরি যাওয়া যায় পার্বত্য শহর খাগড়াছড়ি। খাগড়াছড়ি
সদর থেকে দেবতা পুকুরের পাদদেশীয় এলাকা থুলিপাড়া পর্যন্ত যেতে পারেন
রিজার্ভ অটোরিকশায়। এ ক্ষেত্রে ভাড়া একটু বেশি গুনতে হবে। খরচ বাঁচাতে
চাইলে শহরের বাসস্ট্যান্ড থেকে রাঙামাটিগামী যেকোনো বাসে চেপে নামবেন
মাইসছড়িতে। সেখান থেকে থুলিপাড়া পর্যন্ত যাওয়ার কোনো বাহন নেই। অতএব, ঘণ্টা
খানেকের মতো পথ হেঁটেই যেতে হবে।<br />
<div id="content" style="font-size: 18px; line-height: 24px;">
<br /></div>
<div id="content" style="font-size: 18px; line-height: 24px;">
Prothom-alo.com, 04.06.2013 </div>
</div>
shimhttp://www.blogger.com/profile/09121622505601048204noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-8933287177963478311.post-81350184002367992182012-11-23T19:36:00.000+06:002012-11-23T19:36:06.877+06:00অদৃশ্য দ্বীপ!(ভিডিও)<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="cb oH">
<br />
</div>
<div class="fL detailGallery twoCol mr20 mb10">
<div class="mb10">
<div class="container">
<div>
<div class="wslide-wrap" id="parent-wrap" style="height: 300px; margin: 0px; overflow: hidden; padding: 0px; position: relative; text-align: left; width: 340px;">
<ul id="parent" style="height: 300px; left: 0px; margin: 0px; padding: 0px; position: absolute; top: 0px; width: 1360px;">
<li id="parent-1" rel="0:0" style="display: block; float: left; height: 300px; overflow: hidden; width: 340px;">
<img alt="এখানেই থাকার কথা স্যান্ডি আইল্যান্ডের" class="mb10" src="http://paimages.prothom-alo.com/resize/maxDim/340x340/img/uploads/media/2012/11/23/2012-11-23-11-08-53-50af594500cbd-sandy1.jpg" width="100%" />
এখানেই থাকার কথা স্যান্ডি আইল্যান্ডের<br />
</li>
<li id="parent-2" rel="340:0" style="display: block; float: left; height: 300px; overflow: hidden; width: 340px;">
<img alt="গুগল ম্যাপে দেখানো স্যান্ডি দ্বীপের অবস্থান" class="mb10" src="http://paimages.prothom-alo.com/resize/maxDim/340x340/img/uploads/media/2012/11/23/2012-11-23-11-09-20-50af59605dd7d-2.-sandy.jpg" width="100%" />
গুগল ম্যাপে দেখানো স্যান্ডি দ্বীপের অবস্থান<br />
</li>
<li id="parent-3" rel="680:0" style="display: block; float: left; height: 300px; overflow: hidden; width: 340px;">
<img alt="এরকম হতে পারে স্যান্ডি দ্বীপ" class="mb10" src="http://paimages.prothom-alo.com/resize/maxDim/340x340/img/uploads/media/2012/11/23/2012-11-23-11-09-43-50af597739185-3.-sandy.jpg" width="100%" />
এরকম হতে পারে স্যান্ডি দ্বীপ<br />
</li>
</ul>
</div>
<div class="wslide-menu" id="parent-menu">
গল্প
আর উপন্যাসে অদৃশ্য দ্বীপের কথা শোনা যায়। কখনো বিশাল এক দ্বীপ আবার কখনো
গভীর সমুদ্র! বাস্তবে কি থাকতে পারে এমন অদৃশ্য দ্বীপ? বিশ্ব মানচিত্র,
গুগল ম্যাপ এমনকি নাবিকদের ব্যবহূত মানচিত্রেও দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরের
বুকে ‘স্যান্ডি আইল্যান্ড’ নামের একটি লম্বাটে দ্বীপের খোঁজ পাওয়া যায়। আদৌ
এ দ্বীপটির কোনো অস্তিত্ব আছে? সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়ার গবেষকেরা এ দ্বীপটির
খোঁজে বের হয়ে একরাশ হতাশা নিয়ে ফিরেছেন। গুগল ম্যাপে অস্ট্রেলিয়া ও
ফ্রেঞ্চ শাসিত নিউ ক্যালেডোনিয়ার সমুদ্রসীমায় এ দ্বীপটির অবস্থান নির্দেশ
করা হলেও গবেষকেরা জানিয়েছেন, দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরে স্যান্ডি দ্বীপের
কোনো অস্তিত্বই নেই। মানচিত্রে যেখানে এ দ্বীপটির অবস্থান চিহ্নিত করা
হয়েছে, সেখানে কোরাল সাগরের নীল জলরাশি খেলা করছে।</div>
</div>
</div>
</div>
</div>
<img alt="এখানেই থাকার কথা স্যান্ডি আইল্যান্ডের" class="mb10" src="http://paimages.prothom-alo.com/resize/maxDim/340x340/img/uploads/media/2012/11/23/2012-11-23-11-08-53-50af594500cbd-sandy1.jpg" width="100%" />
<ul id="parent">
<li><br />এখানেই থাকার কথা স্যান্ডি আইল্যান্ডের<br />
</li>
<li>
<img alt="গুগল ম্যাপে দেখানো স্যান্ডি দ্বীপের অবস্থান" class="mb10" src="http://paimages.prothom-alo.com/resize/maxDim/340x340/img/uploads/media/2012/11/23/2012-11-23-11-09-20-50af59605dd7d-2.-sandy.jpg" width="100%" />
গুগল ম্যাপে দেখানো স্যান্ডি দ্বীপের অবস্থান<br />
</li>
<li>
<img alt="এরকম হতে পারে স্যান্ডি দ্বীপ" class="mb10" src="http://paimages.prothom-alo.com/resize/maxDim/340x340/img/uploads/media/2012/11/23/2012-11-23-11-09-43-50af597739185-3.-sandy.jpg" width="100%" />
<br /></li>
</ul>
<br />
বিবিসি অনলাইনের খবরে বলা হয়েছে, সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা সম্প্রতি
স্যান্ডি দ্বীপের খোঁজে বেরিয়েছিলেন। সেখানে গিয়ে তাঁরা দেখেন, যেখানে
স্যান্ডি দ্বীপটি থাকার কথা, সেখানটায় সাড়ে চার হাজার ফুটের বেশি গভীর
পানি।<br />
গবেষক মারিয়া সেটন এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘গুগল আর্থ, বিশ্ব মানচিত্রসহ অন্যান্য
মানচিত্রে এ দ্বীপটির অবস্থান দেখে সেখানে গিয়েছিলাম আমরা, অথচ সেখানে
গিয়ে দেখি দ্বীপটি অদৃশ্য!’<br />
তিনি বলেন, ‘নাবিকদের ব্যবহূত মানচিত্রে ওই এলাকায় সমুদ্রের গভীরতা চার
হাজার ৬২০ ফুট দেখানো হয়েছে। আমাদের প্রশ্ন ছিল এত গভীর সমুদ্রে কী করে
লম্বা একটা দ্বীপ থাকতে পারে। এ রহস্য জানার জন্যই সেখানে যাওয়া।’<br />
মারিয়া সেটন আরও বলেন, এ দ্বীপটি কীভাবে মানচিত্রে স্থান পেল, আমাদের কাছে
সে তথ্য জানা নেই। তাই অদৃশ্য এ দ্বীপটির বিষয়ে আরও গবেষণা চালানো হবে।’<br />
অস্ট্রেলিয়ার বেশ কয়েকটি সংবাদপত্রে বলা হয়েছে, স্যান্ডি দ্বীপটির যদি
অস্তিত্ব থাকে, তবে তা নিউ ক্যালেডোনিয়ার সমুদ্রসীমার মধ্যে থাকতে পারে।
তবে ফ্রান্সের সরকারি মানচিত্রে তার উল্লেখ নেই।<br />
স্যান্ডি দ্বীপ কোথায় হারাল? অস্ট্রেলিয়ার গবেষকেরা এ প্রসঙ্গে বলেন,
‘বৈজ্ঞানিক মানচিত্র ও গুগল আর্থে এ দ্বীপটির অস্তিত্ব ভুল করে দেখানো হতে
পারে। যার পুনরাবৃত্তি ঘটেছে বছরের পর বছর।<br />
এদিকে গুগল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, গুগল ম্যাপ তৈরির সময় বিভিন্ন সূত্রের
সঙ্গে কথা বলে ও পরামর্শ নিয়ে তবেই এ ম্যাপ তৈরি করা হয়েছে। তবে পৃথিবীতে
অনেক কিছুই দ্রুত পরিবর্তিত হচ্ছে। তাই অনেক কিছু আড়াল হয়ে যেতে পারে।<br />
বিবিসি জানিয়েছে, অদৃশ্য স্যান্ডি দ্বীপের খোঁজে এখন অনেক রোমাঞ্চপ্রত্যাশী আগ্রহ দেখাচ্ছেন।<br />
<br />
সূত্র: প্র্থমআলো.কম, ২৩/১১/২০১২<br />
<br />
</div>
shimhttp://www.blogger.com/profile/09121622505601048204noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-8933287177963478311.post-56676460438033878392012-11-05T22:14:00.000+06:002012-11-05T22:14:40.000+06:00বাড়তি ঘুম শিশুর মনোযোগ বাড়ায়<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEie3gNAcN8rHFpskNpMfHomlwJeqjX2T-jEfFzRkKIYs_ZyHO1kWVhPf0LFqaUeVThcLqYkWHn7peqT8swMSN95ozXNSiUGF2YUHN2IKTcvG2q9fZzmhX_VVMPQao3OTkOHOmM8mcjAAD0Z/s1600/00010.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEie3gNAcN8rHFpskNpMfHomlwJeqjX2T-jEfFzRkKIYs_ZyHO1kWVhPf0LFqaUeVThcLqYkWHn7peqT8swMSN95ozXNSiUGF2YUHN2IKTcvG2q9fZzmhX_VVMPQao3OTkOHOmM8mcjAAD0Z/s1600/00010.jpg" /></a></div>
<br />
আপনার শিশুকে আরও কিছুক্ষণ ঘুমাতে দিন। ঘুমের সময় কমিয়ে দিলে তাদের কান্নার
ভাব হয়। মেজাজ খিটখিটে হয়। তারা হতাশ থাকে। কানাডার একদল গবেষক এ তথ্য
দিয়েছেন।<br />
<a name='more'></a><br />
গবেষকেরা বলছেন, ঘুমের প্রভাব পড়ে শিশুর ব্যবহার ও লেখাপড়া, উভয় ক্ষেত্রে।
সাত থেকে ১১ বছর বয়স্ক ৩৩টি শিশুর ওপর দুই সপ্তাহ ধরে গবেষণাটি করা হয়।
শিশুদের ওপর পরিচালিত গবেষণা থেকে বলা হচ্ছে, বেশি ঘুমিয়েছে এমন শিশুদের
লেখাপড়ায় মনোযোগ বেড়েছে। আচার-আচরণেও ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে। পর্যবেক্ষণে
দেখা যায়, শিশুরা সাধারণত প্রায় নয় দশমিক তিন ঘণ্টা ঘুমায়। তবে
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল হেলথ ইনস্টিটিউটের তথ্যমতে, ১০ ঘণ্টা। রয়টার্স।</div>
shimhttp://www.blogger.com/profile/09121622505601048204noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-8933287177963478311.post-67811546208346902402012-11-05T22:10:00.000+06:002012-11-05T22:10:34.601+06:00এক ঘণ্টা টিভি দেখে আয়ু কমে ২২ মিনিট!<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="cb oH">
<br /><a class="red fR" href="http://www.prothom-alo.com/detail/date/2012-10-18/news/299007"></a>
</div>
<div class="alternativeCol justify cb oH mb10">
<div class="fL detailGallery twoCol mr20 mb10">
<div class="mb10">
<img alt="" class="mb10" src="http://paimages.prothom-alo.com/resize/maxDim/340x1000/img/uploads/media/2012/10/17/2012-10-17-20-38-48-507f17588a539-untitled-27.jpg" />
</div>
</div>
<div id="content" style="font-size: 18px; line-height: 24px;">
অবসরে
কিংবা প্রয়োজনে টেলিভিশন না দেখলে চলে না। পরিবারের প্রতিটি সদস্যের জন্য
এটা সত্য। দীর্ঘ সময় টেলিভিশনের সামনে বসেও থাকেন কেউ কেউ। এবার বিজ্ঞানীরা
তাঁদের নতুন করে ভাবার জন্য একটি তথ্য দিয়েছেন। তাঁরা বলছেন, প্রতি ঘণ্টা
টিভি দেখায় ২২ মিনিট পর্যন্ত আয়ু কমায়।</div>
<a name='more'></a><br />
তবে এটি সবার জন্য নয়। টেলিভিশন দেখার সঙ্গে শারীরিক অন্যান্য সমস্যা ও
নেতিবাচক অভ্যাসগুলো যুক্ত হয়ে আয়ু কমানোর পরিমাণটি নির্ধারণ করে।<br />
গবেষণাটি করেছেন অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা।
ব্রিটিশ সাময়িকী স্পোর্টস মেডিসিন-এ প্রকাশিত এক সমীক্ষায় দেখানো হয়, টিভি
দেখাও মৃত্যুর হারের ওপর প্রভাব ফেলে। অস্ট্রেলিয়ায় ১৯৯৯ থেকে ২০০০ পর্যন্ত
১১ হাজার ২৪৭ জনের ওপর পরিচালিত এ সমীক্ষা থেকে বিজ্ঞানীরা বলছেন, টিভি
দেখা ও না-দেখা দর্শকদের প্রত্যাশিত জীবনকালের মধ্যে পার্থক্য আছে। <br />
গবেষকেরা বলেছেন, কম কাজ করা, মোটা শরীর ও ধূমপান—এমন সব অভ্যাস ও শারীরিক
সমস্যার সঙ্গে বাড়তি টেলিভিশন দেখা মানুষের আয়ু কমিয়ে দেয়। যাঁরা প্রতিদিন
ছয় ঘণ্টা করে টিভি দেখেন, তাঁরা শারীরিক শ্রমের সঙ্গে যোগাযোগ আছে, এমন
অবসর কাটানো ব্যক্তিদের চেয়ে পাঁচ বছর আগেই মারা যেতে পারেন।<br />
যুক্তরাষ্ট্র ও অস্ট্রেলিয়ার নির্দেশিকাতে শিশুদের দুই ঘণ্টার বেশি টিভি
দেখতে দিতে নিষেধ করা হয়েছে। কিন্তু বড়দের ক্ষেত্রে কোনো নির্দেশনা নেই।
টেলিগ্রাফ।<br />
<div id="content" style="font-size: 18px; line-height: 24px;">
সূত্র: প্রথমআলো.কম </div>
</div>
</div>
shimhttp://www.blogger.com/profile/09121622505601048204noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-8933287177963478311.post-87352199219987031442012-11-05T21:56:00.003+06:002012-11-05T21:56:48.450+06:00প্রবেশপত্রে ক্যাটরিনার ছবি!<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="cb oH">
<br />
</div>
<div class="alternativeCol justify cb oH mb10">
<div class="fL detailGallery twoCol mr20 mb10">
<div class="mb10">
<img alt="" class="mb10" src="http://paimages.prothom-alo.com/resize/maxDim/340x1000/img/uploads/media/2012/11/05/2012-11-05-14-32-13-5097cded7c53e-ctg.jpg" />
</div>
</div>
<div id="content" style="font-size: 18px; line-height: 24px;">
চট্টগ্রাম
বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১২-২০১৩ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি-ইচ্ছুক কিছু শিক্ষার্থী
পড়েছেন বিপাকে। কারণ, প্রবেশপত্র হাতে পেয়ে দেখেন সেখানে নিজদের ছবির
স্থলে রয়েছে বলিউড নায়ক-নায়িকাসহ ক্রিকেট তারকাদের ছবি।</div>
<a name='more'></a><br />
বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ই’ ইউনিটের (আইন অনুষদ) সম্মান প্রথম বর্ষের ভর্তি
পরীক্ষায় অংশ নিতে মুঠোফোন কোম্পানি টেলিটকের মাধ্যমে আবেদন করেন মোহাম্মদ
আলী হাসান। সঠিকভাবে আবেদন করলেও ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্র ডাউনলোড করতে
গিয়ে বিপাকে পড়েন তিনি। ডাউনলোড শেষে হাতে পান প্রবেশপত্র। কিন্তু তাঁর
ছবির জায়গায় রয়েছে বলিউডের তারকা ক্যাটরিনা কাইফের ছবি।<br />
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন মডেলদের ছবিসহ ওই সব প্রবেশপত্র দিয়েই পরীক্ষা নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। ১১ নভেম্বর ভর্তি পরীক্ষা শুরু হচ্ছে।<br />
মোহাম্মদ আলী হাসানের মতো এমনই বিপদে পড়েছেন আরও আটটি ইউনিটের একাধিক
পরীক্ষার্থী। এর সঠিক পরিসংখ্যান বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে নেই। এ
পরিস্থিতিতে ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের জন্য বিকল্প ব্যবস্থা নিয়েছে
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। তবে কর্তৃপক্ষ এ জন্য শিক্ষার্থীদের দায়ী
করেছে।<br />
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র জানায়, প্রবেশপত্র সংগ্রহের ক্ষেত্রে কারিগরি
ব্যবস্থায় পর্যাপ্ত গোপনীয়তা না থাকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার
প্রবেশপত্রে ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীর বদলে ভারতীয় হিন্দি ছবির মডেল ও
ক্রিকেট তারকাদের ছবি কে বা কারা আপলোড করে দিয়েছে।<br />
উপাচার্য অধ্যাপক আনোয়ারুল আজিম আরিফ প্রথম আলো ডটকমকে বলেন,
‘ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন কোচিং সেন্টার ও মিডিয়ার মাধ্যমে
আবেদন করে থাকে। ফলে তাদের সব তথ্য ওই সব কোচিং সেন্টার ও মিডিয়ার কাছে
সংরক্ষিত ছিল।’ তারাই এ ধরনের কাণ্ড ঘটিয়েছে বলে দাবি করেন উপাচার্য। <br />
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তির নির্দেশানুযায়ী প্রবেশপত্র
ডাউনলোড করার নিয়মে বলা হয়েছে: বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট www.cu.ac.bd
থেকে উচ্চমাধ্যমিক (এইচএসসি) বোর্ড, রোল, পাসের সন ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর
দিয়ে প্রবেশ করতে হবে। সব তথ্য সঠিক হলে গোপন নম্বর দিয়ে শিক্ষার্থীরা
ছবি আপলোড করে প্রবেশপত্র ডাউনলোড করতে পারবেন।<br />
তবে ওয়েবসাইটে ভর্তি পরীক্ষার রোল নম্বর ও ইউনিট কোড দিয়েই প্রবেশপত্র
ডাউনলোড করা যায়। এতে এইচএসসি পরীক্ষার বোর্ড, রোল নম্বর, পাসের সন ও
রেজিস্ট্রেশন নম্বরের প্রয়োজন হচ্ছে না।<br />
আর এই সুযোগ নিয়ে কে বা কারা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে ঢুকে নয়টি
ইউনিটের একাধিক পরীক্ষার্থীর প্রবেশপত্রে নায়ক-নায়িকা ও ক্রিকেট
খেলোয়াড়দের ছবি আপলোড করে দেয়। আর ছবি একবার আপলোড করা হলে পরে তা
পরিবর্তনের কোনো সুযোগ নেই। এতে করে পরীক্ষার্থীরা প্রবেশপত্রে তাঁদের
নিজেদের ছবি ব্যবহার করতে পারছেন না।<br />
নিজেদের ত্রুটি ঢাকতে প্রথমে ভর্তি পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ না থাকলেও
পরীক্ষার দিন পরীক্ষার্থীদের দুই কপি ছবি ও এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষার
রেজিস্ট্রেশন কার্ড সঙ্গে রাখার জন্য গতকাল রোববার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা
হয়। <br />
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় দ্বিতীয়বারের মতো অংশগ্রহণকারী
শিক্ষার্থী বেলায়েত হোসেন বলেন, গত ভর্তি পরীক্ষায় কোনো শিক্ষার্থী
প্রবেশপত্রে ছবি আপলোড করলে তাতে যদি ভুল হতো তা সংশোধন করার একটা ব্যবস্থা
ছিল। এবার তা রাখা হয়নি। <br />
বিশ্ববিদ্যালয়ের এবারের ভর্তি পরীক্ষায় নয়টি ইউনিটের ৪১টি বিভাগের প্রায় চার হাজার আসনে দেড় লক্ষাধিক শিক্ষার্থী আবেদন করেছেন।<br />
<div id="content" style="font-size: 18px; line-height: 24px;">
সূত্র: প্র্রথমআলো.কম</div>
</div>
</div>
shimhttp://www.blogger.com/profile/09121622505601048204noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-8933287177963478311.post-84119671189791037282012-11-05T21:43:00.003+06:002012-11-05T21:43:34.562+06:00 পৃথিবী থেকে খসে চাঁদের জন্ম!<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="alternativeCol justify cb oH mb10">
<div class="fL detailGallery twoCol mr20 mb10">
<div class="mb10">
<img alt="" class="mb10" src="http://paimages.prothom-alo.com/resize/maxDim/340x1000/img/uploads/media/2012/10/18/2012-10-18-07-30-59-507fb033c195f-moon.jpg" />
</div>
</div>
<div id="content" style="font-size: 18px; line-height: 24px;">
চাঁদ
এক সময় পৃথিবীর অংশ ছিল। পরে এক সময় মহাজগতের অন্য একটি বড় বস্তুর সঙ্গে
সংঘর্ষে সেটি ছিটকে পড়ে বাইরে চলে যায়। যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড
বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক সম্প্রতি এমন দাবিই করেছেন। গতকাল বুধবার
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে তাঁদের এই দাবির কথা তুলে ধরা হয়।</div>
<a name='more'></a><br />
বিজ্ঞানবিষয়ক সাময়িকী ‘সায়েন্স’-এ গতকাল প্রকাশিত এক নিবন্ধে সারাহ
স্টুয়ার্ট ও মাটিজা দাবি করেন, পৃথিবী ও চাঁদের গাঠনিক উপাদান ও রাসায়নিক
বিষয়বস্তুর মধ্যে মিল থাকার বিষয়টি ব্যাখ্যা করবে তাঁদের এই তত্ত্ব। তাঁদের
দাবি, চাঁদের যখন সৃষ্টি হয়, পৃথিবী তখন অনেক বেশি দ্রুত গতিতে আবর্তিত
হতো। একটি দিন মাত্র দুই-তিন ঘণ্টা স্থায়ী ছিল।<br />
এ বিষয়ে হার্ভার্ডের ওয়েবসাইটে দেওয়া ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে, দ্রুত গতিতে
পৃথিবীর আবর্তনের কারণে মহাজগতের কোনো ভারী বস্তুর সঙ্গে তার সংঘর্ষ হয়। এই
বড় ধরনের সংঘর্ষ থেকে চাঁদের সৃষ্টি হয়।<br />
হার্ভার্ডের বিজ্ঞানীদের দাবি অনুযায়ী, সূর্যের চারপাশে পৃথিবীর আবর্তন এবং
পৃথিবীর চারপাশে চাঁদের আবর্তনের মধ্যে পারস্পরিক মাধ্যাকর্ষণজনিত ক্রিয়ার
মধ্য দিয়ে পৃথিবীর আবর্তন আজকের অবস্থানে পৌঁছায়।<br />
বিজ্ঞানীরা উল্লেখ করেছেন, তাঁদের প্রস্তাবিত তত্ত্বটি পৃথিবী ও চাঁদের
উত্পত্তির ব্যাপারে প্রতিষ্ঠিত তত্ত্ব থেকে ভিন্ন। প্রচলিত তত্ত্ব হচ্ছে,
পৃথিবীতে সবেগে আছড়ে পড়া বিশাল কোনো বস্তুর উপাদান থেকে চাঁদের জন্ম হয়েছে।<br />
স্টুয়ার্ট হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পৃথিবী ও মহাজগত্-বিষয়ক বিজ্ঞানের
অধ্যাপক। আর মাটিজা পৃথিবীর বাইরে জীবনের অস্তিত্ব অনুসন্ধানের কাজে সহায়তা
করে এমন প্রতিষ্ঠান এসইটিআই ইনস্টিটিউটের জ্যোতির্বিজ্ঞানী ও গবেষক।<br />
<div id="content" style="font-size: 18px; line-height: 24px;">
সূত্র: প্রথমআলো.কম </div>
</div>
</div>
shimhttp://www.blogger.com/profile/09121622505601048204noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-8933287177963478311.post-42620120958315570572012-11-03T08:49:00.000+06:002012-11-03T08:49:38.203+06:00বাংলাদেশের অগ্রগতি আশ্চর্যজনক<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="cb oH">
<br />
</div>
<div class="alternativeCol justify cb oH mb10">
<div class="fL detailGallery twoCol mr20 mb10">
<div class="mb10">
<img alt="" class="mb10" src="http://paimages.prothom-alo.com/resize/maxDim/340x1000/img/uploads/media/2012/11/02/2012-11-02-16-06-40-5093ef907687d-the-economist.jpg" />
</div>
</div>
<div id="content" style="font-size: 18px; line-height: 24px;">
চলতি
সপ্তাহে যুক্তরাজ্যের প্রভাবশালী সাময়িকী ‘দ্য ইকোনমিস্ট’-এ প্রকাশিত এক
প্রতিবেদনে বাংলাদেশের উন্নয়ন নিয়ে বিস্ময় প্রকাশ করা হয়েছে। সাবেক
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হেনরি কিসিঞ্জার একসময়ে বাংলাদেশকে বলেছিলেন
‘তলাবিহীন ঝুড়ি’। যে দেশগুলো সব সময় বিদেশি সাহায্যের </div>
<a name='more'></a>ওপর নির্ভর করত, সে
দেশগুলোকে কিসিঞ্জার তলাবিহীন ঝুড়ির তালিকায় ফেলেছিলেন। বাংলাদেশ ওই
তালিকায় ছিল। কিন্তু এখন সেই তলাবিহীন ঝুড়িটিই ধীরে ধীরে উন্নয়নে ভরে
উঠছে। বেরিয়ে আসছে ওই তালিকা থেকে। আর বাংলাদেশের এই অগ্রগতি বা উন্নয়নকে
আশ্চর্যজনক বলে মনে করছে ইকোনমিস্ট।<br />
এখন অন্য অনেক দেশের তুলনায় বাংলাদেশের জনগণের জীবনযাত্রার মান উন্নত।
ভারতীয়দের চেয়ে অনেক বেশি দরিদ্র হওয়া সত্ত্বেও বাংলাদেশিদের গড় আয়ু
তাদের চেয়ে চার বছর বেশি। নারী ও শিশুমৃত্যুও উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে
বাংলাদেশে।<br />
ইকোনমিস্টে প্রকাশিত ওই প্রতিবেদনে সবচেয়ে বেশি যে ব্যাপারে বিস্ময়
প্রকাশ করা হয়েছে তা হলো, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক দুরবস্থা সত্ত্বেও কীভাবে
সামাজিক উন্নয়ন ঘটছে। এ ক্ষেত্রে চারটি ক্ষেত্রকে চিহ্নিত করেছে
ইকোনমিস্ট। তাদের মতে, এ ক্ষেত্রগুলো আর্থিক দুর্দশা সত্ত্বেও বাংলাদেশের
সামাজিক উন্নয়নে ভূমিকা রেখেছে।<br />
প্রথমত, বাংলাদেশ নারীদের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছে, বিশেষ করে
ক্ষুদ্রঋণের সুবিধার জন্য নারীদের অবস্থার উন্নতি হয়েছে। এ ছাড়া
স্বাধীনতার পর দেশটিতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মসূচি জোরদার করা হয়েছে।
পরিবার ছোট হওয়ায় ঘরের বাইরে বিভিন্ন কাজে নিয়োজিত হতে পেরেছেন নারীরা,
বিশেষ করে দেশটির পোশাকশিল্পে ৮০ শতাংশ শ্রমিকই নারী। নারীরা তাঁদের বাড়তি
আয় পরিবারে দিতে পারছেন। ফলে শিশুরা স্বাস্থ্য, শিক্ষা খাতে বাড়তি
সুবিধা পাচ্ছে। <br />
দ্বিতীয়ত, বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ আয় বাড়ছে। দারিদ্র্য কমাতে এটা ভূমিকা
রাখে। বাংলাদেশে সবুজ বিপ্লব ঘটেছে। বছরে দুই ধরনের শস্য উত্পাদন করতে পারে
দেশটি। শুধু তাই নয়, ৬০ লাখ মানুষ দেশের বাইরে কাজ করছেন। তাঁরা
উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করছেন দেশের জন্য।<br />
তৃতীয়ত, সামাজিক উন্নয়ন খাতে বাংলাদেশ সরকার বিশেষ বরাদ্দ রেখেছে।
দেশটিতে সামরিক অভ্যুত্থান ও দুটি প্রধান রাজনৈতিক দলের মধ্যে হানাহানি
থাকলেও সামাজিক উন্নয়ন যে ঘটছে, সেটিই আশ্চর্য করেছে ইকোনমিস্টকে।<br />
তবে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দরিদ্র জনগণের জন্য বাংলাদেশ যে পরিমাণ অর্থ
ব্যয় করে, অনেক সময় তার অপচয় ঘটে। এ ক্ষেত্রে বেসরকারি সংস্থাগুলো
বিভিন্ন কর্মসূচি দিয়ে দরিদ্র জনগণের উন্নয়নে ভূমিকা রেখেছে। অপচয়
অনেকটাই কমিয়েছে।<br />
এই প্রতিবেদনে বাংলাদেশ সম্পর্কে একটি প্রশ্ন তোলা হয়েছে। আর তা হলো,
দেশের অর্থনৈতিক অর্জনের চেয়ে সামাজিক অর্জন যদি বেশি হয়, তা হলে
অর্থনৈতিক উন্নয়ন কি গুরুত্বহীন হয়ে পড়ে? তবে পত্রিকার বিশ্লেষণে যা উঠে
এসেছে তা হলো, সব ক্ষেত্রে এটি না-ও হতে পারে। এটা সত্যি যে বাংলাদেশ
দেখিয়েছে আর্থসামাজিক উন্নয়নের জন্য বড় ধরনের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি
অর্জনের প্রয়োজন নেই। ছোট ছোট প্রবৃদ্ধি ও পরিকল্পনা কাজে লাগিয়েও
সামাজিক উন্নয়ন সম্ভব। যেমন—বেসরকারি সংস্থাগুলোর কর্মসূচি অথবা পরিবার
পরিকল্পনা অথবা সবুজ বিপ্লব বাংলাদেশের জনগণের জীবনমান উন্নয়নে ভূমিকা
রেখেছে। ক্ষুদ্রঋণ রেখেছে নারীর উন্নয়নে ভূমিকা। আর এগুলোর কোনোটাই বড়
ধরনের বাণিজ্য বা বিনিয়োগ নয়।<br />
<div id="content" style="font-size: 18px; line-height: 24px;">
সূত্র:প্রথমআলো.কম, ০২/১১/২০১২ </div>
</div>
</div>
shimhttp://www.blogger.com/profile/09121622505601048204noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-8933287177963478311.post-81308901613376847412012-11-03T08:11:00.001+06:002012-11-03T08:11:10.090+06:00পাখিদের চেয়েও প্রাচীন উড়ুক্কু মাছ<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<img alt="" class="mb10" src="http://paimages.prothom-alo.com/resize/maxDim/340x340/img/uploads/media/2012/11/02/2012-11-02-05-14-17-509356a9df41c-flying-fish-2.jpg" width="100%" />মাছ উড়তেও পারে! সাগরের পানি থেকে লাফ দিয়ে পাখির মতই দ্রুতগতিতে কিছুদূর
উড়ে যায় উড়ুক্কু মাছ। <br />
<a name='more'></a>গ্রীষ্মমণ্ডলীয় সাগরে উড়ুক্কু মাছেরা নিজেদের
অস্তিত্ব টিকিয়ে রেখেছে দীর্ঘদিন ধরে। পাখি ও ডাইনোসরদের আগে থেকেই এ
মাছের অস্তিত্ব ছিল, এখনো রয়েছে। গবেষকেরা জানিয়েছেন, ২৪ কোটি বছর আগে
থেকেই সমুদ্রে রয়েছে উড়ুক্কু মাছেরা। চীনের জীবাশ্ম বিজ্ঞানীরা দাবি
করেছেন, আকাশে পাখিদের ওড়ার ৮ কোটি বছর আগে থেকেই উড়ুক্কু মাছেদের রাজত্ব
ছিল।
<img alt="" class="mb10" src="http://paimages.prothom-alo.com/resize/maxDim/340x340/img/uploads/media/2012/11/02/2012-11-02-05-14-09-509356a130166-flying-fish-1.jpg" width="100%" /><br />
বিশ্বের সবচে প্রাচীন উড়ুক্কু মাছটি ২৪ কোটি বছর আগে সমুদ্র থেকে লাফিয়ে
উঠেছিল শিকার হওয়া থেকে বাঁচার জন্য। সম্প্রতি চীনের জাদুঘরে সংরক্ষিত
একটি উড়ুক্কু মাছের জীবাশ্ম গবেষণা করে এ তথ্য পেয়েছেন গবেষকেরা। এ
প্রসঙ্গে এক খবরে ডেইলি মেইল জানিয়েছে, আগে গবেষকদের ধারণা ছিল, উড়ুক্কু
মাছের প্রজাতি বড়জোর সাড়ে ছয় কোটি বছরের পুরোনো হতে পারে। কারণ, এ
সময়ের আগের কোনো উড়ুক্কু মাছের জীবাশ্ম তাঁদের কাছে ছিল না। সম্প্রতি
চীনের জাদুঘরে থাকা উড়ুক্কু মাছের ফসিল বা জীবাশ্ম গবেষণায় তাঁরা
দেখেছেন, ২৩ কোটি থেকে ২৪ কোটি বছর আগের মধ্য ট্রায়াসিক যুগে ‘পোটানিক্সাস
কিংজিনসাস’ নামের উড়ুক্কু মাছের প্রজাতির অস্তিত্ব ছিল যা, জুরাসিক যুগের
ডাইনোসরদের থেকেও ৫ কোটি বছর আগেকার।<br />
<img alt="" class="mb10" src="http://paimages.prothom-alo.com/resize/maxDim/340x340/img/uploads/media/2012/11/02/2012-11-02-05-14-27-509356b3e9940-flying-fish-3.jpg" width="100%" /><br />
‘প্রসিডিংস অব দ্য রয়্যাল সোসাইটি বি’ সাময়িকীতে প্রকাশিত নিবন্ধে
গবেষকরা জানিয়েছেন, সবচে প্রাচীন উড়ুক্কু মাছের জীবাশ্ম হিসেবে এর আগে
ইউরোপে খোঁজ পাওয়া জীবাশ্মের তুলনায় ‘পোটানিক্সাস কিংজিনসাস’ প্রজাতির
উড়ুক্কু মাছের জীবাশ্ম ২ কোটি ৭০ লাখ বছরের পুরোনো।<br />
গবেষক ও নিবন্ধের লেখক গুয়ান-হুই জু উড়ুক্কু মাছের প্রাচীন প্রজাতি
সম্পর্কে জানিয়েছেন, মেরুদণ্ডী প্রাণীদের মধ্যে ওড়ার দিক থেকে সবচেয়ে
প্রাচীন প্রাণীর প্রমাণ হচ্ছে ‘পোটানিক্সাস কিংজিনসাস’। ‘পোটানিক্সাস
কিংজিনসাস’ অর্থ হচ্ছে ‘কিংজিংয়ের পাখাওয়ালা মাছ’। ২০০৯ সালে চীনের
কিংজিং শহর থেকে এ প্রজাতির মাছের জীবাশ্ম আবিষ্কার করেন গবেষকেরা।<br />
<img alt="" class="mb10" src="http://paimages.prothom-alo.com/resize/maxDim/340x340/img/uploads/media/2012/11/02/2012-11-02-05-14-36-509356bc4e5e2-flying-fish-4.jpg" width="100%" /><br />
অদ্ভুত-দর্শন, বোঁচা নাকের এ প্রাণীটি সম্পর্কে গবেষকদের ধারণা, শিকারী
প্রাণীদের আক্রমণ থেকে নিজেদের রক্ষার জন্যই উড়তে শুরু করে উড়ুক্কু মাছ।
উড়ুক্কু মাছের গতি ঘণ্টায় ৭০ কিমি বা ৪৫ মাইলেরও বেশি হতে পারে। পানি
স্পর্শ না করে বাতাসে এরা প্রায় এক মিনিট পর্যন্ত উড়তে পারে। এখনকার
গ্রীষ্মমণ্ডলীয় সাগরের উপকূলে যেসব উড়ুক্কু মাছ দেখতে পাওয়া যায় সেগুলো
ডলফিন, স্কুইড ও বড় মাছের আক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে ৬ মিটারের বেশি উপর
দিয়ে ৪০০ মিটার পর্যন্ত উড়ে যেতে পারে। ৬ ইঞ্চি মাপের এই উড়ুক্কু মাছটির
মোট চারটি পাখা ছিল। এ পাখার মধ্যে দুটি পাখা ছিল বড়। মাছের লেজও ছিল
তুলনামূলকভাবে অনেক বড় যা পানি থেকে ওপরে উঠতে ব্যবহূত হত। এ মাছটির আদি
নিবাস ছিল ভারত মহাসাগরে।<br />
সূত্র:প্রথমআলো.কম, ০২/১১/২০১২ </div>
shimhttp://www.blogger.com/profile/09121622505601048204noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-8933287177963478311.post-51057481434534464182012-11-03T08:08:00.003+06:002012-11-03T08:08:49.442+06:00 সবচেয়ে দীর্ঘ দাম্পত্য জীবন!<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="cb oH">
<br />
</div>
<div class="alternativeCol justify cb oH mb10">
<div class="fL detailGallery twoCol mr20 mb10">
<div class="mb10">
<img alt="" class="mb10" src="http://paimages.prothom-alo.com/resize/maxDim/340x1000/img/uploads/media/2012/11/02/2012-11-02-07-19-30-5093740275805-london.jpg" />
</div>
</div>
<div id="content" style="font-size: 18px; line-height: 24px;">
পারস্পরিক
শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় একসঙ্গে ৮৭ বছর কাটালেন কারাম (১০৭) ও কাটারি (১০০)
দম্পতি। শতায়ু এই দম্পতি গিনেজ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে দীর্ঘতম দাম্পত্য
জীবনের নতুন রেকর্ডধারী জুটি হতে চলেছেন। নথিবদ্ধ তথ্য অনুযায়ী, বর্তমান
রেকর্ডটি থেকে তাঁদের দাম্পত্য জীবন আরও পাঁচ বছর বেশি।</div>
<a name='more'></a><br />
ভারতের পাঞ্জাব থেকে আসা এই দম্পতি বর্তমানে যুক্তরাজ্যের ব্রাডফোর্ড
এলাকায় থাকেন। আট সন্তান ও ২৮ নাতি-নাতনির সংসার তাঁদের। সুদীর্ঘ সুখী
দাম্পত্য জীবনের রহস্য সম্পর্কে কারাম-কাটারি দম্পতি বলেন, এতে কোনো রহস্য
নেই। বিশ্বাস আর ভালোবাসাই তাঁদের পথচলার সঙ্গী। তাঁরা সব সময় একজন
আরেকজনের খেয়াল রাখার চেষ্টা করেন।<br />
কারাম বলেন, ‘স্ত্রী কাটারিকে হাসিখুশি রাখার চেষ্টা করি। সংসার আনন্দময়
করে তোলার মধ্যেই ভালোবাসা জিইয়ে থাকে। মুখের হাসি জীবন ও সম্পর্ককে
দীর্ঘায়িত করে। ভালোবাসার জোরে আরও অনেক দিন আমার স্ত্রীর পাশে থাকতে
চাই।’ <br />
কাটারি বলেন, ‘আমরা দুজন নিরামিষভোজী। একটা সময় ছিল, রোজ রাতেই ওর জন্য
নানা সবজির খাবার তৈরি করতাম আর ভাবতাম, স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খেলে দুজন
একসঙ্গে বুড়ো হতে পারব। আমরা পূর্বপরিচিত ছিলাম না, পারিবারিকভাবেই বিবাহ
বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলাম। মনে হয় সেদিনের ঘটনা। একবারও মনে হয় না আমাদের
৮৭ বছরের সংসার।’ <br />
মা-বাবাকে নিয়ে গর্বিত ছেলে সত্যপাল। বাবা-মায়ের দীর্ঘ সুখী দাম্পত্য
জীবন সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘আমার মা-বাবার সহজ সরল জীবনযাপন। তাঁদের
ভালোবাসার প্রতি আমাদের শ্রদ্ধার শেষ নেই। আমরা সবাই চাই তাঁরা সব সময়
পাশাপাশি, হাসি-খুশি থাকুন। চলতি মাসে ঘটা করে মায়ের ১০০তম এবং বাবার
১০৭তম জন্মদিন উদযাপনের প্রস্তুতি নিয়েছি আমরা।’<br />
<div id="content" style="font-size: 18px; line-height: 24px;">
<br /></div>
<div id="content" style="font-size: 18px; line-height: 24px;">
সূত্র: প্রথমআলো.কম, ০২/১১/২০১২ </div>
</div>
</div>
shimhttp://www.blogger.com/profile/09121622505601048204noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-8933287177963478311.post-79516470189689611062012-11-03T08:07:00.002+06:002012-11-03T08:07:54.322+06:00কোশিকের মুখে কোরীয় ভাষা!<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="cb oH">
<br />
</div>
<div class="alternativeCol justify cb oH mb10">
<div class="fL detailGallery twoCol mr20 mb10">
<div class="mb10">
<img alt="" class="mb10" src="http://paimages.prothom-alo.com/resize/maxDim/340x1000/img/uploads/media/2012/11/02/2012-11-02-07-04-34-50937082cf8c3-koshik.jpg" />
</div>
</div>
<div id="content" style="font-size: 18px; line-height: 24px;">
দক্ষিণ
কোরিয়ার এভারল্যান্ড চিড়িয়াখানার ‘কোশিক’ নামের একটি হাতি কোরীয় ভাষা
শিখেছে। মানুষের মতো কোরীয় ভাষায় কোশিক যেসব শব্দ উচ্চারণ করে, তা
স্থানীয় ভাষা জানা লোকেরা সহজেই বুঝতে পারে। সম্প্রতি ভিয়েনা
বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা এ তথ্য জানিয়েছেন। খবর রয়টার্সের।</div>
<a name='more'></a><br />
হাতি কীভাবে মানুষের ভাষা নকল করা শিখেছে—এ বিষয়ে পরিষ্কার কোনো তথ্য গবেষকেরা জানাতে পারেননি। <br />
এ ব্যাপারে ‘কারেন্ট বায়োলজি’ সাময়িকীতে প্রকাশিত নিবন্ধে গবেষক
অ্যাঞ্জেলা স্টিগার ও টেকামসে ফিচ জানান, ছোটবেলা থেকে চিড়িয়াখানায়
মানুষের কাছাকাছি থেকে মানুষের ভাষা রপ্ত করেছে কোশিক। সামাজিক আচরণ শেখার
মতো গুরুত্বপূর্ণ সময়ে মানুষের সাহচর্য পেয়েছে কোশিক। এতে মানুষের ভাষা
আয়ত্তে এসেছে তার।<br />
গবেষকেরা জানান, কোশিক মুখ ও <br />
শুঁড়ের ব্যবহার করে পাঁচটি কোরীয় শব্দ উচ্চারণ করতে পারে। শব্দগুলো
হচ্ছে, ‘হ্যালো’, ‘বসুন’, ‘না’, ‘শুয়ে পড়ুন’ ও ‘ভালো’। এসব শব্দ উচ্চারণ
করতে সক্ষম হলেও এর অর্থ কোশিকের বোধগম্য কি না, তা এখনো গবেষকেরা বের করতে
পারেননি। <br />
কোশিকের ভাষা শেখা প্রসঙ্গে গবেষক স্টিগার জানান, মানুষের সঙ্গে সামাজিক
বন্ধন দৃঢ় করতে মানুষের ভাষা রপ্ত করেছে কৌশিক। ভাষা শেখার এ বৈশিষ্ট্য
প্রাণিজগতের বিভিন্ন প্রজাতির মধ্যে লক্ষ করা যায়।<br />
হাতি ট্রাকের ইঞ্জিনের শব্দ অনুকরণ করে শব্দ করতে পারে, কাজাখস্তানের
চিড়িয়াখানার হাতি রুশ ও কাজাখ শব্দ উচ্চারণ করতে পারে—এমন তথ্য এর আগেও
শোনা গিয়েছিল। কিন্তু কোনো ক্ষেত্রেই পরীক্ষা করে তা দেখা হয়নি। কোশিকের
ক্ষেত্রে প্রথমবার কথা বলতে পারার বৈশিষ্ট্য রয়েছে বলে প্রমাণ পেলেন
গবেষকেরা।<br />
কয়েক বছর আগে থেকে কোরীয় ভাষায় কথা বলে চিড়িয়াখানার দর্শকদের নজর
কাড়তে শুরু করে কোশিক। কোশিককে পরীক্ষার জন্য স্থানীয় কোরিয়ান ভাষা জানা
ব্যক্তিদের তার উচ্চারিত শব্দগুলো লিখে রাখতে বলেছিলেন গবেষকেরা। এতে,
দেখা গেছে পাঁচটি কোরীয় শব্দ জানে কোশিক।<br />
<div id="content" style="font-size: 18px; line-height: 24px;">
<br />
সূত্র:প্রথমআলো.কম, ০২/১১/২০১২<br />
</div>
</div>
</div>
shimhttp://www.blogger.com/profile/09121622505601048204noreply@blogger.com0