ব্যাকটেরিয়া দিয়ে বাল্ব বা বৈদ্যুতিক বাতি তৈরি হবে। তা দিয়ে আলোকিত হবে সবকিছু। ব্যাপারটি একটু অন্য রকম শোনালেও আগামী বছরের মধ্যেই এই বাল্ব আলোর মুখ দেখাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বিশ্বখ্যাত ইলেকট্রনিক পণ্যপ্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান ফিলিপস এমনই একটি বাল্ব তৈরির পরিকল্পনা করেছে। প্রতিষ্ঠানটি এই বিষয়টির নাম দিয়েছে ‘বায়ো-লাইট কনসেপ্ট’।
এই বায়ো-লাইট কনসেপ্ট ব্যবহার করে ফিলিপস ভবিষ্যতে সাধারণ ফ্লুরোসেন্ট বাল্ব থেকে শুরু করে এলইডি, হ্যালোজেন—সব ধরনের বাল্বই তৈরি করবে বলে জানিয়েছে।
বায়ো-লুমিনেসেন্ট ব্যাকটেরিয়া এই বাল্বগুলো তৈরিতে ব্যবহার করা হবে। বায়ো-লুমিনেসেন্ট ব্যাকটেরিয়া হচ্ছে একধরনের ব্যাকটেরিয়া, যাদের শরীর থেকে জোনাকি পোকার মতো আলো বিচ্ছুরিত হয়। এই ব্যাকটেরিয়া পচিয়ে সবুজ রঙের আলো বিচ্ছুরণ করা এই বাল্ব খুব তাড়াতাড়িই বাজারে আসবে বলে জানা গেছে। এটি হালের এনার্জি সেভিং বাল্বের ধারণাকে পুরোনো করে তো দেবেই, উল্টো পরিবেশবান্ধব জ্বালানি ব্যবহারের ক্ষেত্রে নতুন দিক-নির্দেশনাও তৈরি করবে বলেও ধারণা করছেন জ্বালানি ও প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা।
বায়ো-লুমিনেসেন্ট ব্যাকটেরিয়া বিভিন্ন জৈব পদার্থের মধ্যেই খুঁজে পাওয়া যায়। সাধারণ টয়লেট বর্জ্যেও এই বাল্ব জ্বলবে। প্রতিটি বাল্বে যে বায়ো-লুমিনেসেন্ট ব্যাকটেরিয়া থাকবে, তার খাদ্য হবে টয়লেট বর্জ্যের মিথেন গ্যাস।
আপাতত, ঘর আলোতে উজ্জ্বল করে দেওয়ার মতো শক্তিশালী নয় এই বাল্বগুলো। তবে হালকা আলোর এই বাল্ব রাতে শহরের রাস্তা মার্কিংয়েও যথেষ্ট কার্যকরী হবে বলেই মনে করা হচ্ছে। রয়টার্স
বিশ্বখ্যাত ইলেকট্রনিক পণ্যপ্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান ফিলিপস এমনই একটি বাল্ব তৈরির পরিকল্পনা করেছে। প্রতিষ্ঠানটি এই বিষয়টির নাম দিয়েছে ‘বায়ো-লাইট কনসেপ্ট’।
এই বায়ো-লাইট কনসেপ্ট ব্যবহার করে ফিলিপস ভবিষ্যতে সাধারণ ফ্লুরোসেন্ট বাল্ব থেকে শুরু করে এলইডি, হ্যালোজেন—সব ধরনের বাল্বই তৈরি করবে বলে জানিয়েছে।
বায়ো-লুমিনেসেন্ট ব্যাকটেরিয়া এই বাল্বগুলো তৈরিতে ব্যবহার করা হবে। বায়ো-লুমিনেসেন্ট ব্যাকটেরিয়া হচ্ছে একধরনের ব্যাকটেরিয়া, যাদের শরীর থেকে জোনাকি পোকার মতো আলো বিচ্ছুরিত হয়। এই ব্যাকটেরিয়া পচিয়ে সবুজ রঙের আলো বিচ্ছুরণ করা এই বাল্ব খুব তাড়াতাড়িই বাজারে আসবে বলে জানা গেছে। এটি হালের এনার্জি সেভিং বাল্বের ধারণাকে পুরোনো করে তো দেবেই, উল্টো পরিবেশবান্ধব জ্বালানি ব্যবহারের ক্ষেত্রে নতুন দিক-নির্দেশনাও তৈরি করবে বলেও ধারণা করছেন জ্বালানি ও প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা।
বায়ো-লুমিনেসেন্ট ব্যাকটেরিয়া বিভিন্ন জৈব পদার্থের মধ্যেই খুঁজে পাওয়া যায়। সাধারণ টয়লেট বর্জ্যেও এই বাল্ব জ্বলবে। প্রতিটি বাল্বে যে বায়ো-লুমিনেসেন্ট ব্যাকটেরিয়া থাকবে, তার খাদ্য হবে টয়লেট বর্জ্যের মিথেন গ্যাস।
আপাতত, ঘর আলোতে উজ্জ্বল করে দেওয়ার মতো শক্তিশালী নয় এই বাল্বগুলো। তবে হালকা আলোর এই বাল্ব রাতে শহরের রাস্তা মার্কিংয়েও যথেষ্ট কার্যকরী হবে বলেই মনে করা হচ্ছে। রয়টার্স
No comments:
Post a Comment