তারিখ: ২৫-০৪-২০১১
পৃথিবীজুড়ে তাঁর কোটি কোটি ভক্ত। কিন্তু তিনিও তো কারও কারও ভক্ত। ভারতের কিংবদন্তি সংগীতশিল্পী লতা মঙ্গেশকর শচীন টেন্ডুলকারের ভীষণ, বলা যায় অন্ধভক্ত। জন্মদিনে লতাজিও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন টেন্ডুলকারকে। অনেকেই অনেক শুভকামনা জানিয়েছেন, বার্তা দিয়েছেন। তবে লতাজির বার্তাটি একটু আলাদা। তিনি বলছেন, ‘শচীনের অবসর নেওয়া ঠিক হবে না। এখনো ক্রিকেটকে তার অনেক কিছু দেওয়ার বাকি। অবসর নেওয়ার সেই “ওয়াক্ত” আসেনি।’
কাল ছিল টেন্ডুলকারের ৩৮তম জন্মদিন। ৩৯-এ পা দিলেন। চাইলেও তো আর আজীবন খেলে যেতে পারবেন না। কিন্তু প্রশ্নটা হলো, আর কত দিন খেলবেন টেন্ডুলকার? এখন, আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ২১ বছর পেরিয়েও যেমন দুর্দান্ত খেলছেন, তাতে অবসর প্রসঙ্গটাই ওঠা উচিত নয়।
চিরনবীন সংগীতশিল্পী লতা নিজের জীবন থেকেই উপলব্ধি করেন, ক্রিকেটবিহীন জীবন টেন্ডুলকারের পক্ষে হবে অসহনীয়, ‘ক্রিকেটই ওর জীবন। ক্রিকেট ছাড়া অন্য কোনোখানে ও তৃপ্তি খুঁজে পাবে না। আমার কথাই ধরুন না। ধীরে ধীরে চলচ্চিত্রে গান করা কমিয়ে দিয়েছি। কিন্তু একেবারেই গান বাদ দিইনি।’
টেন্ডুলকার সত্যিই প্রেরণা খুঁজে নিতে পারেন ৮১ বছর বয়সী এই কিংবদন্তির কাছ থেকে। লতাজি নিজে ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন ১৯৪২ সালে, ভারতবর্ষে তখনো ব্রিটিশ শাসন। প্রায় সাত দশক ধরে গান গেয়েই চলেছেন! এক হাজারেরও বেশি বলিউড ছবিতে গান করেছেন। গান করেছেন ৩৬টিরও বেশি ভারতীয় আঞ্চলিক ভাষায়!
আশা ভোঁসলের বড়বোন মনে করেন, ক্রিকেটে টেন্ডুলকারের শেষ দিন পর্যন্ত যুক্ত থাকা উচিত, ‘যেদিন ও বুঝতে পারবে, ওর পক্ষে আর খেলা সম্ভব হচ্ছে না; তখন ওর উচিত হবে একটা ক্রিকেট একাডেমি করে ওর অর্জিত জ্ঞান বাকিদের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়া।’ বিনয়ী এই শিল্পী জানালেন, টেন্ডুলকারের কাছ থেকেও প্রেরণা খুঁজে নেন তিনি, ‘শুধু আমি কেন, পুরো বিশ্বকেই ও অনুপ্রাণিত করে। মাঠে যে প্রাণশক্তি নিয়ে খেলে, সেটা সত্যিই প্রেরণাদায়ী।’ টেন্ডুলকারকে ভারতীয় ধ্রুপদ সংগীতের কান্ডারি পণ্ডিত ভীমসেন যোশি আর বড়ে গুলাম আলীর সঙ্গেও তুলনা করেছেন লতা। একসময় গ্যারি সোবার্সের ভীষণ ভক্ত এই ক্রিকেট অনুরাগী বলেছেন, দ্বিতীয় টেন্ডুলকারের দেখা আর কখনোই পাবে না বিশ্ব, ‘টেন্ডুলকার এক, অদ্বিতীয়।’
জন্মদিন উপলক্ষে টেন্ডুলকারকে একটি গানও উৎসর্গ করেছেন। যে গানের কথা এ রকম: ‘তুমি হাজার বছর বাঁচো, যে বছরগুলো হোক একেকটি পঞ্চাশ হাজার দিনের!’ ওয়েবসাইট।
কাল ছিল টেন্ডুলকারের ৩৮তম জন্মদিন। ৩৯-এ পা দিলেন। চাইলেও তো আর আজীবন খেলে যেতে পারবেন না। কিন্তু প্রশ্নটা হলো, আর কত দিন খেলবেন টেন্ডুলকার? এখন, আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ২১ বছর পেরিয়েও যেমন দুর্দান্ত খেলছেন, তাতে অবসর প্রসঙ্গটাই ওঠা উচিত নয়।
চিরনবীন সংগীতশিল্পী লতা নিজের জীবন থেকেই উপলব্ধি করেন, ক্রিকেটবিহীন জীবন টেন্ডুলকারের পক্ষে হবে অসহনীয়, ‘ক্রিকেটই ওর জীবন। ক্রিকেট ছাড়া অন্য কোনোখানে ও তৃপ্তি খুঁজে পাবে না। আমার কথাই ধরুন না। ধীরে ধীরে চলচ্চিত্রে গান করা কমিয়ে দিয়েছি। কিন্তু একেবারেই গান বাদ দিইনি।’
টেন্ডুলকার সত্যিই প্রেরণা খুঁজে নিতে পারেন ৮১ বছর বয়সী এই কিংবদন্তির কাছ থেকে। লতাজি নিজে ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন ১৯৪২ সালে, ভারতবর্ষে তখনো ব্রিটিশ শাসন। প্রায় সাত দশক ধরে গান গেয়েই চলেছেন! এক হাজারেরও বেশি বলিউড ছবিতে গান করেছেন। গান করেছেন ৩৬টিরও বেশি ভারতীয় আঞ্চলিক ভাষায়!
আশা ভোঁসলের বড়বোন মনে করেন, ক্রিকেটে টেন্ডুলকারের শেষ দিন পর্যন্ত যুক্ত থাকা উচিত, ‘যেদিন ও বুঝতে পারবে, ওর পক্ষে আর খেলা সম্ভব হচ্ছে না; তখন ওর উচিত হবে একটা ক্রিকেট একাডেমি করে ওর অর্জিত জ্ঞান বাকিদের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়া।’ বিনয়ী এই শিল্পী জানালেন, টেন্ডুলকারের কাছ থেকেও প্রেরণা খুঁজে নেন তিনি, ‘শুধু আমি কেন, পুরো বিশ্বকেই ও অনুপ্রাণিত করে। মাঠে যে প্রাণশক্তি নিয়ে খেলে, সেটা সত্যিই প্রেরণাদায়ী।’ টেন্ডুলকারকে ভারতীয় ধ্রুপদ সংগীতের কান্ডারি পণ্ডিত ভীমসেন যোশি আর বড়ে গুলাম আলীর সঙ্গেও তুলনা করেছেন লতা। একসময় গ্যারি সোবার্সের ভীষণ ভক্ত এই ক্রিকেট অনুরাগী বলেছেন, দ্বিতীয় টেন্ডুলকারের দেখা আর কখনোই পাবে না বিশ্ব, ‘টেন্ডুলকার এক, অদ্বিতীয়।’
জন্মদিন উপলক্ষে টেন্ডুলকারকে একটি গানও উৎসর্গ করেছেন। যে গানের কথা এ রকম: ‘তুমি হাজার বছর বাঁচো, যে বছরগুলো হোক একেকটি পঞ্চাশ হাজার দিনের!’ ওয়েবসাইট।
সূত্র: প্রথম আলো
No comments:
Post a Comment