গরমকালে রাত নিঝুম হয়ে এলে সাধারণত ঝিঁঝি পোকার ডাক শোনা যায়। এরা ঠান্ডা
রক্তের পতঙ্গ বলে বেশি শীত পড়লে শুধু যে এদের ডাকাডাকি বন্ধ হয়ে যায় তা-ই নয়,
এদের নড়াচড়াও বন্ধ হয়ে যায়। তবে গরমকালে এরা বেরিয়ে আসে। সাধারণত রাতেই
বেরোয়, দিনে ঝোপঝাড়ে লুকিয়ে থাকে। পাখি বা কোনো
পতঙ্গভুক প্রাণীর আক্রমণ থেকে বাঁচার জন্য এটা করতে হয়। রাতে বেরোনোর দুটি
উদ্দেশ্য। একটি হলো
খাবার সংগ্রহ। অন্যটি বংশবিস্তার। এ কাজে সাহায্য করে এদের একটানা ছন্দময় ডাক।
রক্তের পতঙ্গ বলে বেশি শীত পড়লে শুধু যে এদের ডাকাডাকি বন্ধ হয়ে যায় তা-ই নয়,
এদের নড়াচড়াও বন্ধ হয়ে যায়। তবে গরমকালে এরা বেরিয়ে আসে। সাধারণত রাতেই
বেরোয়, দিনে ঝোপঝাড়ে লুকিয়ে থাকে। পাখি বা কোনো
পতঙ্গভুক প্রাণীর আক্রমণ থেকে বাঁচার জন্য এটা করতে হয়। রাতে বেরোনোর দুটি
উদ্দেশ্য। একটি হলো
খাবার সংগ্রহ। অন্যটি বংশবিস্তার। এ কাজে সাহায্য করে এদের একটানা ছন্দময় ডাক।
তৈরি করে। একটি পাখা ৪৫ ডিগ্রি কোণে মেলে ধরে আর তার খসখসে তলের ওপর দিয়ে অন্য পাখার প্রান্ত
বিশেষ কায়দায় টেনে নিয়ে যায়। এই ঘর্ষণে শব্দ সৃষ্টি হয়। এদের পাখায় বিশেষ ধরনের শিরা এই কাজটি
নিপুণভাবে করতে সাহায্য করে।
বিশেষ কায়দায় টেনে নিয়ে যায়। এই ঘর্ষণে শব্দ সৃষ্টি হয়। এদের পাখায় বিশেষ ধরনের শিরা এই কাজটি
নিপুণভাবে করতে সাহায্য করে।
বেশির ভাগ পতঙ্গবিদের মতে, শুধু পুরুষ ঝিঁঝি পোকাই রাতে ডাকে। এর উদ্দেশ্য হলো স্ত্রী ঝিঁঝি পোকাকে
আমন্ত্রণ জানানো। প্রায় ১০০ প্রজাতির ঝিঁঝি পোকা আছে। এদের এক-একটির ডাকের ধরনে সামান্য পার্থক্য
থাকে। স্ত্রী ঝিঁঝি পোকা আবার এসব পার্থক্য ধরতে পারে। ফলে দুই ভিন্ন প্রজাতির মিলনের ভয় থাকে না।
নিঃশব্দ রাতে ঝিঁঝি পোকার ডাক বহু দূর থেকেও শোনা যায়। এ জন্যই ওরা সংগীতের জন্য রাতকে বেছে
নিয়েছে। বেশি গরমে এদের খাদ্য বিপাক-প্রক্রিয়া বাড়ে, আর সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ে পাখা ঝাপ্টানোর
গতি। এই পারস্পরিক সম্পর্কটি এত নিখুঁত যে, ঝিঁঝি পোকার ডাকের গতি শুনে তাপমাত্রা কত তা
বলে দেওয়া যায়। ১৫ সেকেন্ডে একটি ঝিঁঝি পোকা কতবার ডাকল, তা গুনে নিন এবং এর সঙ্গে ৪০
যোগ করুন। এই যোগফলকেই ওই সময়ের আবহাওয়ার তাপমাত্রা (ফারেনহাইটে) বলে ধরে নেওয়া যায়।
আমন্ত্রণ জানানো। প্রায় ১০০ প্রজাতির ঝিঁঝি পোকা আছে। এদের এক-একটির ডাকের ধরনে সামান্য পার্থক্য
থাকে। স্ত্রী ঝিঁঝি পোকা আবার এসব পার্থক্য ধরতে পারে। ফলে দুই ভিন্ন প্রজাতির মিলনের ভয় থাকে না।
নিঃশব্দ রাতে ঝিঁঝি পোকার ডাক বহু দূর থেকেও শোনা যায়। এ জন্যই ওরা সংগীতের জন্য রাতকে বেছে
নিয়েছে। বেশি গরমে এদের খাদ্য বিপাক-প্রক্রিয়া বাড়ে, আর সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ে পাখা ঝাপ্টানোর
গতি। এই পারস্পরিক সম্পর্কটি এত নিখুঁত যে, ঝিঁঝি পোকার ডাকের গতি শুনে তাপমাত্রা কত তা
বলে দেওয়া যায়। ১৫ সেকেন্ডে একটি ঝিঁঝি পোকা কতবার ডাকল, তা গুনে নিন এবং এর সঙ্গে ৪০
যোগ করুন। এই যোগফলকেই ওই সময়ের আবহাওয়ার তাপমাত্রা (ফারেনহাইটে) বলে ধরে নেওয়া যায়।
সূত্র : প্রথম আলো
No comments:
Post a Comment