হেঁটে
আমাদের গন্তব্য এবার দেবতার পুকুর। এখানে এসে আরজি জানালে নাকি পূরণ হয়
মনের ইচ্ছা। রোগমুক্তিও মেলে। ইচ্ছাপূরণের সেই পুকুরের স্থানীয় নাম মাতাই
পূখিরী।
খাগড়াছড়ির টিপরা-অধ্যুষিত থুলিপাড়া থেকে আমাদের হাঁটা শুরু হলো। উদ্দেশ্য সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় এক হাজার ৫০০ ফুট ওপরে পাহাড়ের মাঝে অবস্থিত মাতাই পূখিরী পরিদর্শন। আধঘণ্টার মতো হাঁটার পর পৌঁছে যাই সেখানে। থুলিপাড়া থেকে কিছুটা এগোলেই চোখে পড়ে বড় বড় পাথরের নুনছড়ি ছড়া। সেখান থেকে এক টিপরা নারীকে পানির হাঁড়ি মাথায় নিয়ে ফিরতে দেখে আমাদের চলার গতিতে পড়ে ছেদ। ছড়ার পানি পড়ার দৃশ্য নান্দনিক সন্দেহ নেই। তবে প্রয়োজনের কথাও ভুলিনি। সেখানে বোতলে পানি ভরে গন্তব্যের পথে আবার চলা শুরু হয় আমাদের।
খাগড়াছড়ির টিপরা-অধ্যুষিত থুলিপাড়া থেকে আমাদের হাঁটা শুরু হলো। উদ্দেশ্য সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় এক হাজার ৫০০ ফুট ওপরে পাহাড়ের মাঝে অবস্থিত মাতাই পূখিরী পরিদর্শন। আধঘণ্টার মতো হাঁটার পর পৌঁছে যাই সেখানে। থুলিপাড়া থেকে কিছুটা এগোলেই চোখে পড়ে বড় বড় পাথরের নুনছড়ি ছড়া। সেখান থেকে এক টিপরা নারীকে পানির হাঁড়ি মাথায় নিয়ে ফিরতে দেখে আমাদের চলার গতিতে পড়ে ছেদ। ছড়ার পানি পড়ার দৃশ্য নান্দনিক সন্দেহ নেই। তবে প্রয়োজনের কথাও ভুলিনি। সেখানে বোতলে পানি ভরে গন্তব্যের পথে আবার চলা শুরু হয় আমাদের।