Accounting

হিসাববিজ্ঞানে ভাল রেজাল্টে আগ্রহী
এস.এস.সি , এইচ.এস.সি ও অনার্সের হিসাববিজ্ঞান নিয়ে সমস্যা আছে...
দেরী না করে নিচের লিংকে ক্লিক কর

Honours & Masters Result

নিচের লিংকে ক্লিক করে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত অনার্স ও মাস্টার্স এর রেজাল্ট পেয়ে যাবে

রাশিফল জানতে চান?

তাহলে এখনি নিচের লিংকে ক্লিক করে আপনার রাশি সম্পর্কে জেনে নিন। ২০১২ সালটি আপনার কেমন যাবে জানতে এখনি ক্লিক করুণ.....

Saturday, September 24, 2011

বেকারত্বের চ্যালেঞ্জ

 এশিয়ার দেশগুলোতে দারিদ্র্য নিরসনে প্রতি মাসে নতুন অন্তত ১০ লাখ মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে বলে জানিয়েছে বিশ্ব ব্যাংক। 

বৃহস্পতিবার প্রকাশিত বিশ্ব ব্যাংকের 'মোর অ্যান্ড বেটার জবস ইন সাউথ এশিয়া' শীর্ষক এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ, আফগানিস্তান, ভুটান, ভারত, মালদ্বীপ, নেপাল, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কাসহ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো আগামী দুই দশকে বিশ্ব শ্রম বাজারে সবচেয়ে বেশি শ্রমিক সরবরাহ করবে। তবে ওই সময়ে এ অঞ্চলে প্রতি মাসে ১০ থেকে ১২ লাখ নতুন চাকরির সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০০০ থেকে ২০১০ সাল সময়ে এ অঞ্চলে প্রতি মাসে আট লাখ লোকের কর্মসংস্থান হয়েছে। এ অঞ্চলেই বিশ্বের সবচেয়ে বেশি দরিদ্র মানুষ রয়েছে, যাদের সংখ্যা প্রায় ৫০ কোটি। শ্রমই দরিদ্র মানুষের মূল পুঁজি হওয়ায় এখানে বিকল্প ও উন্নত চাকরির সংস্থান একটি বড় চ্যালেঞ্জ।

এই প্রতিবেদন প্রকাশ উপলক্ষে বিশ্ব ব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট ইসাবেল গুয়েরেরো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলেন, "জনশক্তিই দক্ষিণ এশিয়ার মূল সম্পদ। দক্ষিণ এশিয়ায় একটি বড় সংখ্যায় তরুণ জনশক্তি আছে এবং কর্মক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণ দ্বিতীয় সর্বনিু। আগামী দুই দশকে এ অঞ্চলে ৩৫ কোটির বেশি মানুষ কর্মক্ষম বয়সসীমায় পৌঁছাবে।"

প্রতিবেদনের সহ লেখক পাবলো গোট্রেট বলেন, "আগামী কয়েক দশক এ অঞ্চলে আগের গড় হিসাবের চেয়ে ২৫ থেকে ৫০ শতাংশ বেশি মানুষ শ্রম বাজারে প্রবেশ করবে। ফলে এ অঞ্চলের দেশগুলো কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে ব্যাপক চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে।"

বিশ্ব ব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের প্রধান অর্থনীতিবিদ কল্পনা কোচার বলেন, "কেবল চাকরির সংখ্যা বাড়ালেই হবে না, কাজের মানও বাড়াতে হবে- যা খুবই প্রাসঙ্গিক।"

বিগত বছরগুলোতে এ অঞ্চলে কর্মক্ষেত্রের তেমন কোনো বৈচিত্র্যে আসেনি উল্লেখ করে তিনি বলেন, "কায়িক শ্রম, আত্মকর্মসংস্থান এবং নিয়মিত ও বেতনভুক্ত কর্মীরাই আছেন। তবে এদের মধ্যে বেতন বৃদ্ধি ও দারিদ্র্য কমে আসার ক্ষেত্রে অগ্রগতি হয়েছে।"

সূত্র: বিডিনিউজ২৪.কম

No comments:

Post a Comment