সম্প্রতি নাসা জানিয়েছে, ২৩ সেপ্টেম্বর শুক্রবার পৃথিবীর বুকে আছড়ে পড়তে পারে ২০ বছরের পুরোনো পরিত্যক্ত একটি কৃত্রিম উপগ্রহ। এটি এখন প্রতি সেকেন্ডে ৫ মাইল গতিতে পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে। তবে, ঠিক কোথায় এটি পড়বে সেটি এখনও নিশ্চিত করে বলতে না পারলেও নাসার গবেষকরা বলছেন, কৃত্রিম উপগ্রহটি যুক্তরাষ্ট্রে অন্তত পড়ছে না। খবর হাফিংটন পোস্ট-এর।
সেপ্টেম্বরের ২৩ তারিখ শুক্রবার বাংলাদেশ সময় ভোর ৪টা ৩৫ মিনিট নাগাদ পৃথিবীতে স্যাটেলাইটটি পড়তে পারে বলে আনুমানিক হিসেব দিয়েছেন গবেষকরা। তবে, এ সময়ের হেরফেরও হতে পারে।
৬ টন ওজনের আপার অ্যাটমসফিয়ার রিসার্চ স্যাটেলাইট (ইউএআরএস) নামের এ কৃত্রিম উপগ্রহটি পৃথিবীর বুকে আসতে আসতে ২৬ খণ্ডে বিভক্ত হয়ে যাবে বলেই নাসার গবেষকরা জানিয়েছেন। এর মধ্যে সবচেয়ে ভারি টুকরোর ওজন ৩৫০ পাউন্ডের মতো বা বড়ো একটি রেফ্রিজারেটরের মতো হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
গবেষকরা বলছেন, বায়ুমণ্ডলে প্রবেশের পর এটি ৫০০ মাইল এলাকাজুড়ে ছড়িয়ে পড়তে পারে। এটি এখন যে গতিতে আসছে তাতে সতর্ক হবার আগে মাত্র ২০ মিনিট সময় পাওয়া যাবে।
গবেষকরা বলছেন, বায়ুমণ্ডলে প্রবেশের পর এসব খন্ডের অধিকাংশই পুড়ে নিঃশেষ হয়ে যাবে। এটি মাথায় পড়ার ঝুঁকিতে রয়েছেন প্রতি ৩,২০০ জনের মধ্যে একজন। বলাবাহুল্য, এর আগে মহাকাশ থেকে অকেজো যন্ত্রপাতি কারো মাথায় কখনোই পড়েনি বলে জানিয়েছে নাসা।
৫৭ ডিগ্রি উত্তর এবং ৫৭ ডিগ্রি দক্ষিণ অক্ষাংশের মধ্যে যেকোনো স্থানেই এটি পড়তে পারে বলেই নাসার গবেষকদের মত। এর মানে হলো, অ্যান্টার্টটিকা ব্যতীত পৃথিবীর সব এলাকাতেই স্যাটেলাইট টুকরো এসে পড়তে পারে। তবে, এটি যেখানেই পড়ুক নাসার গবেষকরা এর খণ্ডগুলো স্পর্শ করতে নিষেধ করেছে।
জ্বালানি ফুরিয়ে যাবার ফলে এটি কক্ষচ্যুত হয়ে এখন ধীরে ধীরে গতি পাচ্ছে। গবেষকরাও অবশ্য এ উপগ্রহটিকে সব সময়ই চোখে চোখে রাখছেন। এটি পৃথিবীতে পড়ার আগে ক্ষুদ্র টুকরো হয়ে আগুনের গোলার মতো ছড়িয়ে পড়তে পারে।
এ ঘটনায় আতংকিত না হতেই গবেষকরা পরামর্শ দিয়েছেন।
সূত্র:বিডিনিউজ.কম
সেপ্টেম্বরের ২৩ তারিখ শুক্রবার বাংলাদেশ সময় ভোর ৪টা ৩৫ মিনিট নাগাদ পৃথিবীতে স্যাটেলাইটটি পড়তে পারে বলে আনুমানিক হিসেব দিয়েছেন গবেষকরা। তবে, এ সময়ের হেরফেরও হতে পারে।
৬ টন ওজনের আপার অ্যাটমসফিয়ার রিসার্চ স্যাটেলাইট (ইউএআরএস) নামের এ কৃত্রিম উপগ্রহটি পৃথিবীর বুকে আসতে আসতে ২৬ খণ্ডে বিভক্ত হয়ে যাবে বলেই নাসার গবেষকরা জানিয়েছেন। এর মধ্যে সবচেয়ে ভারি টুকরোর ওজন ৩৫০ পাউন্ডের মতো বা বড়ো একটি রেফ্রিজারেটরের মতো হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
গবেষকরা বলছেন, বায়ুমণ্ডলে প্রবেশের পর এটি ৫০০ মাইল এলাকাজুড়ে ছড়িয়ে পড়তে পারে। এটি এখন যে গতিতে আসছে তাতে সতর্ক হবার আগে মাত্র ২০ মিনিট সময় পাওয়া যাবে।
গবেষকরা বলছেন, বায়ুমণ্ডলে প্রবেশের পর এসব খন্ডের অধিকাংশই পুড়ে নিঃশেষ হয়ে যাবে। এটি মাথায় পড়ার ঝুঁকিতে রয়েছেন প্রতি ৩,২০০ জনের মধ্যে একজন। বলাবাহুল্য, এর আগে মহাকাশ থেকে অকেজো যন্ত্রপাতি কারো মাথায় কখনোই পড়েনি বলে জানিয়েছে নাসা।
৫৭ ডিগ্রি উত্তর এবং ৫৭ ডিগ্রি দক্ষিণ অক্ষাংশের মধ্যে যেকোনো স্থানেই এটি পড়তে পারে বলেই নাসার গবেষকদের মত। এর মানে হলো, অ্যান্টার্টটিকা ব্যতীত পৃথিবীর সব এলাকাতেই স্যাটেলাইট টুকরো এসে পড়তে পারে। তবে, এটি যেখানেই পড়ুক নাসার গবেষকরা এর খণ্ডগুলো স্পর্শ করতে নিষেধ করেছে।
জ্বালানি ফুরিয়ে যাবার ফলে এটি কক্ষচ্যুত হয়ে এখন ধীরে ধীরে গতি পাচ্ছে। গবেষকরাও অবশ্য এ উপগ্রহটিকে সব সময়ই চোখে চোখে রাখছেন। এটি পৃথিবীতে পড়ার আগে ক্ষুদ্র টুকরো হয়ে আগুনের গোলার মতো ছড়িয়ে পড়তে পারে।
এ ঘটনায় আতংকিত না হতেই গবেষকরা পরামর্শ দিয়েছেন।
সূত্র:বিডিনিউজ.কম
No comments:
Post a Comment