৩শ ৯০ কোটি বছর আগে বিশাল এক উল্কাবৃষ্টিতে চকচকে সোনা আর প্লাটিনাম ঝরে পড়েছিলো আমাদের এই ধরায়। বিশ্বাস করুন আর নাই করুন, বিজ্ঞানীদের গবেষণা তাই-ই বলছে।
সম্প্রতি নেচার জার্নালে প্রকাশিত যুক্তরাজ্যের ব্রিস্টল বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক তাদের নতুন এক গবেষণায় এ দাবি করেছেন।
তারা বলছেন, পৃথিবী পৃষ্ঠ ও এর বহিরাবরণে সোনা এবং প্লাটিনাম মানুষের হিসাবের চেয়েও হাজারগুণ বেশি থাকার কারণ বাতলে দিয়েছে কোটি কেটি বছর আগের এ উল্কাবৃষ্টি।
এ গবেষণার আগে অনেক বিজ্ঞানীই ধরায় সোনা এবং প্লাটিনামের আধারের কারণ হিসেবে উল্কাতত্ত্ব উল্লেখ করেছেন। তবে তাদের কেউই এখন পর্যন্ত এর স্বপক্ষে কোন প্রমাণ দেখাতে পারেন নি।
এক প্রতিবেদনে ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক জানায়, বিজ্ঞানীরা ২০০৮ সালে গ্রিনল্যান্ডে সন্ধান পাওয়া বিশ্বের প্রাচীনতম পাথরের নমুনার উপাদান পরীক্ষা করে পরে পৃথিবীজুড়ে ছড়িয়ে থাকা অন্যান্য পাথরের সঙ্গে এর তুলনা করেছেন।
ব্রিস্টল বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক দলের প্রধান ম্যাথিয়াস উয়িলবোল্ড ডয়েসে ভেলেকে বলেন, প্রাচীনতম পাথরের নমুনা বিশ্লেষণে আমরা উল্কাবৃষ্টির আগের পৃথিবী দেখতে কেমন ছিলো সে সম্পর্কে ধারণা পাওয়ার পাশাপাশি এর মধ্য দিয়ে উল্কাপাত জনিত কি পরিমাণ পদার্থ আমাদের ধরায় ঝরে পড়েছে তার একটি হিসাবও বের করার আশা করছি।
এ দু'ধরনের পাথরের নমুনা পরীক্ষা থেকেই কোটি কোটি বছর আগে বিশাল ওই উল্কাবৃষ্টি হয়েছিলো বলে সিদ্ধান্ত টেনেছেন বিজ্ঞানীরা।
গণমাধ্যমকে দেওয়া এক বিবৃতিতে উইলবোল্ড বলেন," আমাদের গবেষণা সাক্ষ্য দেয়, বিশ্বের মহামূল্যবান পদার্থ এবং বিভিন্ন শিল্পকারখানায় যেসব গুরুত্বপূর্ণ ধাতু ব্যবহৃত হচ্ছে তার বেশিরভাগই পৃথিবীতে এসেছে এক কাকতালীয় সৌভাগ্যের হাত ধরে। যখন তিনশ নব্বই কোটি বছর আগে পৃথিবীতে উল্কাপাতে ঝরে পড়েছিলো ২০শ কোটিরও বেশি টন পদার্থ।"
হইতে: ঢাকা, সেপ্টেম্বর ১১ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম)
সম্প্রতি নেচার জার্নালে প্রকাশিত যুক্তরাজ্যের ব্রিস্টল বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক তাদের নতুন এক গবেষণায় এ দাবি করেছেন।
তারা বলছেন, পৃথিবী পৃষ্ঠ ও এর বহিরাবরণে সোনা এবং প্লাটিনাম মানুষের হিসাবের চেয়েও হাজারগুণ বেশি থাকার কারণ বাতলে দিয়েছে কোটি কেটি বছর আগের এ উল্কাবৃষ্টি।
এ গবেষণার আগে অনেক বিজ্ঞানীই ধরায় সোনা এবং প্লাটিনামের আধারের কারণ হিসেবে উল্কাতত্ত্ব উল্লেখ করেছেন। তবে তাদের কেউই এখন পর্যন্ত এর স্বপক্ষে কোন প্রমাণ দেখাতে পারেন নি।
এক প্রতিবেদনে ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক জানায়, বিজ্ঞানীরা ২০০৮ সালে গ্রিনল্যান্ডে সন্ধান পাওয়া বিশ্বের প্রাচীনতম পাথরের নমুনার উপাদান পরীক্ষা করে পরে পৃথিবীজুড়ে ছড়িয়ে থাকা অন্যান্য পাথরের সঙ্গে এর তুলনা করেছেন।
ব্রিস্টল বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক দলের প্রধান ম্যাথিয়াস উয়িলবোল্ড ডয়েসে ভেলেকে বলেন, প্রাচীনতম পাথরের নমুনা বিশ্লেষণে আমরা উল্কাবৃষ্টির আগের পৃথিবী দেখতে কেমন ছিলো সে সম্পর্কে ধারণা পাওয়ার পাশাপাশি এর মধ্য দিয়ে উল্কাপাত জনিত কি পরিমাণ পদার্থ আমাদের ধরায় ঝরে পড়েছে তার একটি হিসাবও বের করার আশা করছি।
এ দু'ধরনের পাথরের নমুনা পরীক্ষা থেকেই কোটি কোটি বছর আগে বিশাল ওই উল্কাবৃষ্টি হয়েছিলো বলে সিদ্ধান্ত টেনেছেন বিজ্ঞানীরা।
গণমাধ্যমকে দেওয়া এক বিবৃতিতে উইলবোল্ড বলেন," আমাদের গবেষণা সাক্ষ্য দেয়, বিশ্বের মহামূল্যবান পদার্থ এবং বিভিন্ন শিল্পকারখানায় যেসব গুরুত্বপূর্ণ ধাতু ব্যবহৃত হচ্ছে তার বেশিরভাগই পৃথিবীতে এসেছে এক কাকতালীয় সৌভাগ্যের হাত ধরে। যখন তিনশ নব্বই কোটি বছর আগে পৃথিবীতে উল্কাপাতে ঝরে পড়েছিলো ২০শ কোটিরও বেশি টন পদার্থ।"
হইতে: ঢাকা, সেপ্টেম্বর ১১ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম)
No comments:
Post a Comment