আজ অব্দি এলিয়েন বা ভিনগ্রহের কোনো প্রাণীর কোনো খোঁজ পাননি নাসার গবেষকরা। তারপরও তারা এলিয়েনদের কাছ থেকে পুথিবীতে হামলার আশংকা করছেন। গবেষকদের আশংকা, এলিয়েনরা যে কোনো সময় হয়তো পৃথিবীতে এসে পড়বে এবং তছনছ করে দিয়ে যাবে মানুষের আবাসস্থলটিকে। খবর ডেইলি মেইল-এর।
সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, এলিয়েনরা প্রকৃতিবান্ধব এবং প্রকৃতির নিয়ম মেনেই চলে। পৃথিবীর প্রাকৃতিক বিপর্যয়ই তাদের এখানে টেনে আনতে পারে এবং পৃথিবীর পরিবেশ ঠিকঠাক করতেই তারা সবকিছু গুড়িয়ে দিয়ে যাবে।
সম্প্রতি নাসার একটি প্রতিবেদনে গবেষকরা আশংকা করে বলেছেন, এলিয়েনদের আক্রমণ করে বসার প্রধান কারণ হতে পারে গ্রিনহাউজ গ্যাসের অতিরিক্তি নির্গমন। এ গ্যাস আমাদের পৃথিবীর ওপরে থাকা ওজোনস্তরকে ধ্বংস করছে। গ্যাস দ্রুত বাড়ার ফলে পৃথিবীকে দূর থেকে দ্রুত বর্ধনশীল কোনো বস্তু মনে হচ্ছে। আর এটিকে গ্রাস করতেই হামলা চালাবে এলিয়েনরা।
গবেষকদের ধারণা, প্রাকৃতিক বিপর্যয় রুখতে এবং নিজেদের বংশবিস্তারের অনুকূল পরিবেশ ঠিক করতেও পৃথিবীর আমূল পরিবর্তন করে ফেলবে ভিনগ্রহের প্রাণীরা। এমনকি মানুষকে বাঁচিয়ে রেখে দাসও বানিয়ে ফেলতে পারে তারা।
জানা গেছে, এ ত্ত্বকে সমর্থন দিয়েছেন গবেষক স্টিফেন হকিং।
নাসার প্রতিবেদনে, এ ভয়াবহ আক্রমণ থেকে রক্ষা পাবার উপায়ও নির্দেশ করা হয়েছে। বৈশ্বিক পরিবেশ ঠিকঠাক রাখতে হবে এবং দ্রুত গ্রিনহাউজ গ্যাস নির্গমন কমাতে পারলেই কেবল রক্ষা পেতে পারে আমাদের পৃথিবী।
From: বিডিনিউজটোয়েন্টিফোরডটকম
সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, এলিয়েনরা প্রকৃতিবান্ধব এবং প্রকৃতির নিয়ম মেনেই চলে। পৃথিবীর প্রাকৃতিক বিপর্যয়ই তাদের এখানে টেনে আনতে পারে এবং পৃথিবীর পরিবেশ ঠিকঠাক করতেই তারা সবকিছু গুড়িয়ে দিয়ে যাবে।
সম্প্রতি নাসার একটি প্রতিবেদনে গবেষকরা আশংকা করে বলেছেন, এলিয়েনদের আক্রমণ করে বসার প্রধান কারণ হতে পারে গ্রিনহাউজ গ্যাসের অতিরিক্তি নির্গমন। এ গ্যাস আমাদের পৃথিবীর ওপরে থাকা ওজোনস্তরকে ধ্বংস করছে। গ্যাস দ্রুত বাড়ার ফলে পৃথিবীকে দূর থেকে দ্রুত বর্ধনশীল কোনো বস্তু মনে হচ্ছে। আর এটিকে গ্রাস করতেই হামলা চালাবে এলিয়েনরা।
গবেষকদের ধারণা, প্রাকৃতিক বিপর্যয় রুখতে এবং নিজেদের বংশবিস্তারের অনুকূল পরিবেশ ঠিক করতেও পৃথিবীর আমূল পরিবর্তন করে ফেলবে ভিনগ্রহের প্রাণীরা। এমনকি মানুষকে বাঁচিয়ে রেখে দাসও বানিয়ে ফেলতে পারে তারা।
জানা গেছে, এ ত্ত্বকে সমর্থন দিয়েছেন গবেষক স্টিফেন হকিং।
নাসার প্রতিবেদনে, এ ভয়াবহ আক্রমণ থেকে রক্ষা পাবার উপায়ও নির্দেশ করা হয়েছে। বৈশ্বিক পরিবেশ ঠিকঠাক রাখতে হবে এবং দ্রুত গ্রিনহাউজ গ্যাস নির্গমন কমাতে পারলেই কেবল রক্ষা পেতে পারে আমাদের পৃথিবী।
From: বিডিনিউজটোয়েন্টিফোরডটকম
No comments:
Post a Comment