পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু পর্বতশৃঙ্গ হিমালয়ের মাউন্ট এভারেস্ট। এভারেস্টে আরোহণ নিয়ে মানুষের কতই না আয়োজন। ইতিমধ্যে এ পর্বতের শীর্ষে আরোহণ করেছেন দুজন বাংলাদেশিও। কিন্তু কোনো পাখির এ পর্বতে আরোহণের কথা শুনেছেন? না। তাহলে আপনি জেনে আনন্দিত হবেন, এশিয়ারই প্রাচীন পাখি মাথায় দাগওয়ালা রাজহংসী হিমালয় পর্বতমালা ডিঙিয়ে চলে অনায়াসেই।
সম্প্রতি এক গবেষণা থেকে জানা যায়, মাথায় দাগওয়ালা এ রাজহংসী পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি উঁচুতে উড়তে পারা পাখি। মাত্র আট ঘণ্টায় হিমালয় পর্বত পাড়ি দিতে পারে এ পাখি।
ইউনিভার্সিটি অব ইউনাইটেড কিংডমের জীববিজ্ঞানী লুসি হকিস বলেন, এই রাজহংসী দেখতে বেশ সুন্দর। এর ওড়ার ক্ষমতাও বিস্ময়কর।
লুসি হকিস জানান, ভারতে ২০০৯ সালে আন্তর্জাতিক গবেষকদল ২৫টি রাজহংসীর মাথায় জিপিএস ট্রান্সমিটার বসিয়ে ছেড়ে দেয়। এর কিছুদিন পর পাখিগুলো প্রজননের জন্য মঙ্গোলিয়ায় যায়। ওই সময় সেগুলোর সামনে পড়ে ২৯ হাজার ৩৫ ফুট উচ্চতার পৃথিবীর সর্বোচ্চ চূড়া মাউন্ট এভারেস্ট।
গবেষকদল দেখতে পায়, পাখিগুলো তাদের ভ্রমণের সময় পর্বতের প্রায় ২১ হাজার ১২০ ফুট ওপরে উঠেছে। পাঁচ হাজার মাইল দূরত্ব অতিক্রম করতে তারা সময় নিয়েছিল দুই মাস।
দেশান্তরের সময় তারা বিশ্রাম বন্ধ রেখেছিল। কোনো বিশ্রাম না নিয়েই তারা আট ঘণ্টায় হিমালয়ের চূড়ায় ওঠে। হকিস জানান, এটা মানুষের পক্ষে কখনোই সম্ভব হতো না। সূত্র : ন্যাশনাল জিওগ্রাফি অনলাইন।
সূত্র:কালেরকণ্ঠডেস্ক
সম্প্রতি এক গবেষণা থেকে জানা যায়, মাথায় দাগওয়ালা এ রাজহংসী পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি উঁচুতে উড়তে পারা পাখি। মাত্র আট ঘণ্টায় হিমালয় পর্বত পাড়ি দিতে পারে এ পাখি।
ইউনিভার্সিটি অব ইউনাইটেড কিংডমের জীববিজ্ঞানী লুসি হকিস বলেন, এই রাজহংসী দেখতে বেশ সুন্দর। এর ওড়ার ক্ষমতাও বিস্ময়কর।
লুসি হকিস জানান, ভারতে ২০০৯ সালে আন্তর্জাতিক গবেষকদল ২৫টি রাজহংসীর মাথায় জিপিএস ট্রান্সমিটার বসিয়ে ছেড়ে দেয়। এর কিছুদিন পর পাখিগুলো প্রজননের জন্য মঙ্গোলিয়ায় যায়। ওই সময় সেগুলোর সামনে পড়ে ২৯ হাজার ৩৫ ফুট উচ্চতার পৃথিবীর সর্বোচ্চ চূড়া মাউন্ট এভারেস্ট।
গবেষকদল দেখতে পায়, পাখিগুলো তাদের ভ্রমণের সময় পর্বতের প্রায় ২১ হাজার ১২০ ফুট ওপরে উঠেছে। পাঁচ হাজার মাইল দূরত্ব অতিক্রম করতে তারা সময় নিয়েছিল দুই মাস।
দেশান্তরের সময় তারা বিশ্রাম বন্ধ রেখেছিল। কোনো বিশ্রাম না নিয়েই তারা আট ঘণ্টায় হিমালয়ের চূড়ায় ওঠে। হকিস জানান, এটা মানুষের পক্ষে কখনোই সম্ভব হতো না। সূত্র : ন্যাশনাল জিওগ্রাফি অনলাইন।
সূত্র:কালেরকণ্ঠডেস্ক
No comments:
Post a Comment