বুদ্ধিশক্তির কারণে মানুষ পৃথিবীর তাবৎ প্রাণিকুলের মধ্যে শ্রেষ্ঠ। এভারেস্ট বিজয়, চাঁদে অবতরণ ইত্যাদি কারণে আমরা আমাদের পূর্বপুরুষদের চেয়ে অনেক এগিয়ে। নৃবিজ্ঞানীরা তাদের গবেষণায় দেখেছেন, প্রাচীনকাল অর্থাৎ সেই গুহামানবদের সময় থেকেই মানুষের মস্তিষ্কের আকার ক্রমেই বড় হয়েছে। আর মস্তিষ্কের আকার যত বড় হয়েছে, ততই বড় হয়েছে মানুষের বুদ্ধি ও কর্মক্ষমতা। কিন্তু সাম্প্রতিক গবেষণা বলছে ভিন্ন কথা। নৃবিজ্ঞানীদের এ বক্তব্য সত্যি হলে তা হবে মানবজাতির জন্য চিন্তা ও বিপর্যয়ের। গবেষণার ফলাফল উদৃব্দত করে নৃবিজ্ঞানীরা বলছেন, আধুনিক আরাম-আয়েশের সঙ্গে কমে আসছে মস্তিষ্কের আকার আর কর্মক্ষমতা।
ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, প্রাচীন মানুষের চেয়ে বর্তমানের মানুষের মস্তিষ্ক আকারে ১০ শতাংশ ছোট এবং কর্মক্ষমতাও কম। তারা এক গবেষণায় দেখেছেন, আজ থেকে দুই লাখ বছর আগের প্রাপ্ত মানুষের
ফসিলে দেখা যায়, তারা ছিল লম্বা, সুঠামদেহী ও অন্য যে কোনো প্রাণীর চেয়ে বড় মস্তিষ্কসম্পন্ন। ২০ হাজার বছর আগের একজন পূর্ণ বয়স্ক পুরুষের মস্তিষ্কের আকার ছিল প্রায় ১৫০০ কিউবিক সিএম। বর্তমানে সেখানে ১৩৫০ কিউবিক সিএম_ যা একটি টেনিস বলের সমান। মহিলাদের মস্তিষ্কও একইভাবে ছোট হয়ে আসছে।
৯ হাজার বছর আগে মানুষ যখন মাত্র কৃষিকাজ শুরু করেছে তখনও মস্তিষ্কের আকার ছিল বেশ বড়। কিন্তু বর্তমানে দেখা যায়, মানুষ ক্রমেই দুর্বলদেহী হয়ে পড়েছে এবং সেই সঙ্গে কমে গেছে তার মস্তিষ্কের কর্মশক্তি।
বিজ্ঞানীরা এর কারণ হিসেবে দায়ী করেছেন কৃষিপণ্যে বিভিন্ন কৃত্রিম উপাদানের ব্যবহার, সীমিত খাদ্যাভ্যাস, নগরায়ন এবং বিভিন্ন নতুন রোগের উৎপত্তিকে। এ অবস্থা অব্যাহত থাকলে মানুষের মস্তিষ্ক আরও ছোট হয়ে যেতে পারে বলেও মনে করেছেন বিজ্ঞানীরা।
ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, প্রাচীন মানুষের চেয়ে বর্তমানের মানুষের মস্তিষ্ক আকারে ১০ শতাংশ ছোট এবং কর্মক্ষমতাও কম। তারা এক গবেষণায় দেখেছেন, আজ থেকে দুই লাখ বছর আগের প্রাপ্ত মানুষের
ফসিলে দেখা যায়, তারা ছিল লম্বা, সুঠামদেহী ও অন্য যে কোনো প্রাণীর চেয়ে বড় মস্তিষ্কসম্পন্ন। ২০ হাজার বছর আগের একজন পূর্ণ বয়স্ক পুরুষের মস্তিষ্কের আকার ছিল প্রায় ১৫০০ কিউবিক সিএম। বর্তমানে সেখানে ১৩৫০ কিউবিক সিএম_ যা একটি টেনিস বলের সমান। মহিলাদের মস্তিষ্কও একইভাবে ছোট হয়ে আসছে।
৯ হাজার বছর আগে মানুষ যখন মাত্র কৃষিকাজ শুরু করেছে তখনও মস্তিষ্কের আকার ছিল বেশ বড়। কিন্তু বর্তমানে দেখা যায়, মানুষ ক্রমেই দুর্বলদেহী হয়ে পড়েছে এবং সেই সঙ্গে কমে গেছে তার মস্তিষ্কের কর্মশক্তি।
বিজ্ঞানীরা এর কারণ হিসেবে দায়ী করেছেন কৃষিপণ্যে বিভিন্ন কৃত্রিম উপাদানের ব্যবহার, সীমিত খাদ্যাভ্যাস, নগরায়ন এবং বিভিন্ন নতুন রোগের উৎপত্তিকে। এ অবস্থা অব্যাহত থাকলে মানুষের মস্তিষ্ক আরও ছোট হয়ে যেতে পারে বলেও মনে করেছেন বিজ্ঞানীরা।
No comments:
Post a Comment