মহাকাশে শসা উৎপাদনের ঘোষণা দিয়েছেন জাপানি মহাকাশচারী সাতোশি ফুরুকাওয়া। ইউরোপের জার্মানিসহ বিভিন্ন দেশে বিষাক্ত ও ভেজাল শাক-সবজির মাধ্যমে ই-কোলাই নামক রোগে আক্রান্ত হয়ে অন্তত ২২ জনের প্রাণহানি ও দুই হাজার দুইশ'রও বেশি লোক অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তির পর চিকিৎসক ও বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী কোটি কোটি উদ্বিগ্ন ভোক্তা যখন শসা জাতীয় খাদ্যদ্রব্য গ্রহণ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে, তখন ওই জাপানি
মহাকাশচারীর এ ঘোষণায় মিশ্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে বিশ্বজুড়ে। খবর এপি, কানাডিয়ান প্রেস ও সিবিসি নিউজের।জানা গেছে, পেশায় চিকিৎসক জাপানি ওই মহাকাশচারী মহাকাশের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেছেন। সেখানে প্রায় ছয় মাস অবস্থান করবেন তিনি। এ যাত্রায় তার অন্য দুই সঙ্গী হলেন রাশিয়ান নভোচারী সারগেই ভলকোভ ও মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসার নভোচারী মাইকেল ফশাম। সাতোশি ফুরুকাওয়া গত সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, ভবিষ্যতে মহাকাশচারীরা কীভাবে নিজেদের জীবনধারণের জন্য প্রয়োজনীয় খাদ্যদ্রব্য নিজেরাই মহাকাশে উৎপাদন করবেন, তার পরীক্ষাস্বরূপ তিনি মহাকাশে এ ধরনের সবজি উৎপাদনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তিনি বলেন, 'আমরা আমাদের উৎপাদিত শসা মহাকাশে বসে
খাওয়ারও ইচ্ছা পোষণ করেছিলাম। কিন্তু এ ব্যাপারে অনুমোদন না থাকায় এ যাত্রা তা আর সম্ভব হবে না।' সংবাদ সম্মেলনে রাশিয়ার নভোচারী সারগেই ভলকোভ বলেন, রাশিয়ার পক্ষ থেকে মহাকাশে টমেটো চাষ করা হবে। তিনি কৌতুক করে বলেন, 'আশা করি, আমরা মহাকাশে এসব সবজির সালাদ তৈরির অনুমতি পেয়ে যাব।' তবে কীভাবে মহাকাশে এসব সবজি চাষ করা হবে, তা বিস্তারিত জানানো হয়নি প্রকাশিত খবরে। এর আগে সচি নগুচি নামে এক জাপানি নভোচারী মহাকাশ স্টেশনে জাপানের জনপ্রিয় খাবার সুসি রেসিপি তৈরি করে হইচই ফেলে দিয়েছিলেন। তিন মহাকাশচারী ছয় মাস মহাকাশে অবস্থান শেষে নভেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে পৃথিবীতে ফিরে আসবেন বলে জানা গেছে।
সূত্র: সমকাল.কম
মহাকাশচারীর এ ঘোষণায় মিশ্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে বিশ্বজুড়ে। খবর এপি, কানাডিয়ান প্রেস ও সিবিসি নিউজের।জানা গেছে, পেশায় চিকিৎসক জাপানি ওই মহাকাশচারী মহাকাশের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেছেন। সেখানে প্রায় ছয় মাস অবস্থান করবেন তিনি। এ যাত্রায় তার অন্য দুই সঙ্গী হলেন রাশিয়ান নভোচারী সারগেই ভলকোভ ও মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসার নভোচারী মাইকেল ফশাম। সাতোশি ফুরুকাওয়া গত সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, ভবিষ্যতে মহাকাশচারীরা কীভাবে নিজেদের জীবনধারণের জন্য প্রয়োজনীয় খাদ্যদ্রব্য নিজেরাই মহাকাশে উৎপাদন করবেন, তার পরীক্ষাস্বরূপ তিনি মহাকাশে এ ধরনের সবজি উৎপাদনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তিনি বলেন, 'আমরা আমাদের উৎপাদিত শসা মহাকাশে বসে
খাওয়ারও ইচ্ছা পোষণ করেছিলাম। কিন্তু এ ব্যাপারে অনুমোদন না থাকায় এ যাত্রা তা আর সম্ভব হবে না।' সংবাদ সম্মেলনে রাশিয়ার নভোচারী সারগেই ভলকোভ বলেন, রাশিয়ার পক্ষ থেকে মহাকাশে টমেটো চাষ করা হবে। তিনি কৌতুক করে বলেন, 'আশা করি, আমরা মহাকাশে এসব সবজির সালাদ তৈরির অনুমতি পেয়ে যাব।' তবে কীভাবে মহাকাশে এসব সবজি চাষ করা হবে, তা বিস্তারিত জানানো হয়নি প্রকাশিত খবরে। এর আগে সচি নগুচি নামে এক জাপানি নভোচারী মহাকাশ স্টেশনে জাপানের জনপ্রিয় খাবার সুসি রেসিপি তৈরি করে হইচই ফেলে দিয়েছিলেন। তিন মহাকাশচারী ছয় মাস মহাকাশে অবস্থান শেষে নভেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে পৃথিবীতে ফিরে আসবেন বলে জানা গেছে।
সূত্র: সমকাল.কম
No comments:
Post a Comment