পণ করেছিলেন জীবনটা এভাবেই পার করে দেবেন। কিন্তু মানুষ নাকি পণ করে তা ভাঙার জন্যই। মার্কিন নাগরিক গিলবার্ট হেরিকের জীবনেও ঘটেছে তাই। ৯৯ বছর বয়সে এসে পণ ভাঙলেন তিনি। অবসান ঘটালেন কুমার জীবনের।
বয়সের ভার শরীরের ওপর চেপে বসেছে হেরিকের। চলাফেরা করতে হয় হুইল চেয়ারে। নিউইয়র্কের রোচেস্টারের মনরোই কমিউনিটি হাসপাতালে থাকার সময় হেরিকের সঙ্গে দেখা হয় ভার্জিনিয়ার ৮৬ বছর বয়সী বিধবা হার্টম্যানের সঙ্গে। হার্টম্যানেরও ভরসা ওই হুইল চেয়ার।
হার্টম্যানের পাঁচ ছেলে-মেয়ে, নাতি ও নাতিদের সন্তানেরা এই দুই প্রবীণের মনকে এক সুতায় বাঁধার পরিকল্পনা আঁটেন। তাদের পরিকল্পনা অবশেষে কাজে আসে। গত ৬ জানুয়ারি বিয়ের পিঁড়িতে বসেন হেরিক ও হার্টম্যান।
বিয়ের আনুষ্ঠানিকতার সময় হুইল চেয়ারে বসেই এই নবদম্পতি সারেন নৃত্যের কাজটা। দুজনেরই মুখে তখন অনাবিল আনন্দের ছটা। তবে হেরিকের উচ্ছ্বাসটা হয়তো একটু বেশিই ছিল। প্রথম বিয়ে বলে কথা! হোক না ৯৯ বছর বয়সে!
বয়সের ভার শরীরের ওপর চেপে বসেছে হেরিকের। চলাফেরা করতে হয় হুইল চেয়ারে। নিউইয়র্কের রোচেস্টারের মনরোই কমিউনিটি হাসপাতালে থাকার সময় হেরিকের সঙ্গে দেখা হয় ভার্জিনিয়ার ৮৬ বছর বয়সী বিধবা হার্টম্যানের সঙ্গে। হার্টম্যানেরও ভরসা ওই হুইল চেয়ার।
হার্টম্যানের পাঁচ ছেলে-মেয়ে, নাতি ও নাতিদের সন্তানেরা এই দুই প্রবীণের মনকে এক সুতায় বাঁধার পরিকল্পনা আঁটেন। তাদের পরিকল্পনা অবশেষে কাজে আসে। গত ৬ জানুয়ারি বিয়ের পিঁড়িতে বসেন হেরিক ও হার্টম্যান।
বিয়ের আনুষ্ঠানিকতার সময় হুইল চেয়ারে বসেই এই নবদম্পতি সারেন নৃত্যের কাজটা। দুজনেরই মুখে তখন অনাবিল আনন্দের ছটা। তবে হেরিকের উচ্ছ্বাসটা হয়তো একটু বেশিই ছিল। প্রথম বিয়ে বলে কথা! হোক না ৯৯ বছর বয়সে!
No comments:
Post a Comment