Accounting

হিসাববিজ্ঞানে ভাল রেজাল্টে আগ্রহী
এস.এস.সি , এইচ.এস.সি ও অনার্সের হিসাববিজ্ঞান নিয়ে সমস্যা আছে...
দেরী না করে নিচের লিংকে ক্লিক কর

Honours & Masters Result

নিচের লিংকে ক্লিক করে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত অনার্স ও মাস্টার্স এর রেজাল্ট পেয়ে যাবে

রাশিফল জানতে চান?

তাহলে এখনি নিচের লিংকে ক্লিক করে আপনার রাশি সম্পর্কে জেনে নিন। ২০১২ সালটি আপনার কেমন যাবে জানতে এখনি ক্লিক করুণ.....

Saturday, August 20, 2011

আসছে মস্তিষ্কসদৃশ কম্পিউটার!



মানুষের মতো কোনো কিছু শিখে নেওয়ার ক্ষমতা আছে কম্পিউটারেরও। কিন্তু মানুষের মস্তিষ্কের মতো করে চিন্তাভাবনা করে কাজ করতে পারবে এমন কম্পিউটার তৈরি করা সম্ভব হয়নি এখনো। কারন মস্তিষ্কের আদলে কম্পিউটার বানানোর কাজটা একই সাথে প্রাযুক্তিক ও মনস্তাত্ত্বিক। তাই এটা করতে গিয়ে বার বার সীমাবদ্ধতার মধ্যেই পড়েছে কম্পিউটার ও মস্তিষ্ক বিজ্ঞান। তবে সম্প্রতি এই দুই জগতের মেলবন্ধন ঘটাতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের কম্পিউটার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান আইবিএম করপোরেশন। মস্তিষ্কের আদলে কম্পিউটার তৈরির কাজে অনেক অগ্রগতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির গবেষকেরা। ঘোষণা করেছেন যে তাঁরা নতুন ধরনের কম্পিউটার চিপ বানাতে সক্ষম হয়েছেন, যা মানুষের মস্তিষ্কের মতোই কাজ করবে।
প্রায় ১০০ জন গবেষকের টানা ছয় বছরের নিরলস প্রচেষ্টার পর এই নতুন চিপটি বানানোর কাজে অনেকখানি এগিয়ে গেছে আইবিএম। এখন পর্যন্ত এ গবেষণায় খরচ হয়েছে প্রায় ৪১ মিলিয়ন ডলার।
নতুন এ যুগান্তকারী প্রযুক্তিটিকে ‘সৃজনশীল কম্পিউটিং’ বলে আখ্যায়িত করেছেন আইবিএমের গবেষকেরা। নব আবিষ্কৃত এ চিপটি মস্তিষ্কের নিউরন ও সিনাপসের মতো কাজ করবে। যার ফলে পূর্ব পরিচিত নয়, এমন তথ্যের সঙ্গেও খাপ খাইয়ে নিতে পারবে এ চিপ ব্যবহারকারী কম্পিউটার। আইবিএমের গবেষক গুইলিও টোটোনি বলেছেন, ‘আগে থেকে নির্দেশনা দেওয়া হয়নি এমন কোন প্রোগ্রাম বা তথ্যের সঙ্গে মানিয়ে নিয়েও কাজ করতে পারবে এই চিপটি। কিন্তু চিপটা কী কাজ করছে, এটা গুরুত্বপূর্ণ না। আমাদের লক্ষ্য করতে হবে এটা কাজটা কী পদ্ধতিতে করছে, সেই দিকে।’
তবে নতুন এই চিপটি গবেষণাগার থেকে বেরিয়ে জনসমক্ষে আসতে আরও অনেক সময় লাগবে বলে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা। অবশ্য এই গবেষণার ক্ষেত্রে একটা গুরুত্বপূর্ণ ধাপ যে অতিক্রম করা গেছে, এ ব্যাপারে সন্দেহ নেই কারোরই। আইবিএমের এই প্রকল্পের প্রধান গবেষক ধর্মেন্দ্র মোধা বলেছেন, ‘পুরো ব্যাপারটা আমরা “যদি হয়” থেকে “এবার কী”তে নামিয়ে এনেছি। শুরুতে অনেক সন্দেহ-সংশয় থাকলেও আজ আমরা প্রমাণ করেছি যে এটা সত্যিই সম্ভব। সামনে আমাদের হয়তো আরও অনেক বাধার সম্মুখীন হতে হবে। কিন্তু প্রথম ধাপের কাজটা আমরা সফলভাবেই শেষ করেছি।’ ইকোনমিক টাইমস।

No comments:

Post a Comment