Accounting

হিসাববিজ্ঞানে ভাল রেজাল্টে আগ্রহী
এস.এস.সি , এইচ.এস.সি ও অনার্সের হিসাববিজ্ঞান নিয়ে সমস্যা আছে...
দেরী না করে নিচের লিংকে ক্লিক কর

Honours & Masters Result

নিচের লিংকে ক্লিক করে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত অনার্স ও মাস্টার্স এর রেজাল্ট পেয়ে যাবে

রাশিফল জানতে চান?

তাহলে এখনি নিচের লিংকে ক্লিক করে আপনার রাশি সম্পর্কে জেনে নিন। ২০১২ সালটি আপনার কেমন যাবে জানতে এখনি ক্লিক করুণ.....

Thursday, August 18, 2011

ক্ষুব্ধ প্রধানমন্ত্রীর কড়া নির্দেশে দৌড়ঝাঁপ

হকিকত জাহান হকি/শরীফুল ইসলাম

ক্ষুব্ধ প্রধানমন্ত্রীর কঠোর নির্দেশের পর বেহাল মহাসড়ক মেরামত করে দ্রুত যানবাহন চলাচল নিশ্চিত করতে গতকাল মঙ্গলবার দুপুরের পর থেকেই দৌড়ঝাঁপ শুরু হয়েছে। যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন ত্বরিত গাজীপুর গিয়ে মেরামত কাজ পরিদর্শন করেছেন। রাতে নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খানকে নিয়ে তিনি মহাখালী বাস টার্মিনালে বাস মালিকদের সঙ্গে জরুরি কথা বলার পর বিভিন্ন রুটে বাস চলাচল শুরু হয়েছে। মহাসড়কের ভয়াবহ বেহাল অবস্থার কারণে ঢাকার সঙ্গে বহু জেলার বাস চলাচল বন্ধ হয়ে গেলে প্রধানমন্ত্রী গতকাল তার কার্যালয়ে যোগাযোগ ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের

কর্মকর্তাদের সঙ্গে দীর্ঘ দু'ঘণ্টা বৈঠকে জনদুর্ভোগের জন্য গভীর ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, অর্থাভাবে রাস্তার মেরামত বন্ধ হওয়া কোনো যুক্তিতেই তিনি মেনে নিতে পারেন না। তিনি বৈঠকে উপস্থিত যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেনকে কালবিলম্ব না করে ত্বরিত পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ দিয়ে বলেন, দ্রুত রাস্তা সংস্কার করা না হলে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যোগাযোগমন্ত্রী জানিয়েছেন, ঈদের আগে সড়ক সংস্কারের জন্য ৬৯০ কোটি টাকা ছাড় করাতে দু'এক দিনের মধ্যেই অর্থ মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠানো হবে।
প্রধানমন্ত্রী বৈঠকে জনদুর্ভোগ অবসানে ঈদের আগেই বেহাল সব সড়ক দ্রুত সচল করার নির্দেশ দেন। দেশের সড়ক ব্যবস্থা ভেঙে পড়ায় প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রণালয় ও অধিদফতরের দায়িত্বশীল কর্মকর্তাদের তিরস্কার করেন। তিনি যোগাযোগমন্ত্রীকেও রেহাই দেননি। আগের বরাদ্দ দেওয়া অর্থ দ্রুত খরচ করে গর্ত আর খানাখন্দে ভরা সড়কগুলো দ্রুত সংস্কার, মেরামতের নির্দেশ দেন তিনি। প্রায় দু'ঘণ্টার বৈঠকে বরাদ্দ দেওয়া অর্থ যথাসময়ে সড়ক সংস্কারে খরচ না করা ও সড়ক ব্যবস্থার বেহাল অবস্থার জন্য যোগাযোগমন্ত্রী, যোগাযোগ সচিব, সড়ক ও জনপথ
বিভাগের (সওজ) প্রধান প্রকৌশলীসহ সংশ্লিষ্ট অন্যদের ভর্ৎসনা এবং সড়ক ও জনপথ বিভাগের অদক্ষতাকে দায়ী করা হয়। বিডিনিউজ জানায়, বৈঠকে উপস্থিত এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, প্রধানমন্ত্রী যোগাযোগমন্ত্রীকে বলেন, আমি আড়াই বছর ধরে তোমাকে বলছি ভাঙা রাস্তা মেরামত করতে। প্রতি বছর ঠিক করা হলে এমন অবস্থা হতো না। প্রধানমন্ত্রী ঈদের আগে সারাদেশের মানুষের চলাচলের কোনোরকম যাতে সমস্যা না হয় সে বিষয়টি মাথায় রেখে দ্রুত সব সড়ক চলাচল উপযোগী করতে নির্দেশ দেন। ঢাকা থেকে সব জেলায় বিআরটিসি বাস চালু করতেও নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী।
যোগাযোগ মন্ত্রণালয় ও অধিদফতরের কর্মকর্তাদের কাছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জানতে চান, সারাদেশের রাস্তার এমন চিত্র হলে আগে কেন সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়নি? বরাদ্দ না থাকার কারণে সংস্কার করা যায়নি_ কর্মকর্তাদের এমন বক্তব্য নাকচ করে দিয়ে তিনি বলেন, মন্ত্রণালয়ের কাছে তো রাস্তাঘাট রক্ষণাবেক্ষণে ৬৯০ কোটি টাকা রয়েছে, এ টাকা দিয়ে কেন সংস্কার করা হলো না? এ টাকা খরচ না করে কেন অন্য প্রকল্পের ১ হাজার ৪১০ কোটি টাকা ছাড়ের প্রসঙ্গ আসছে?
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে বৈঠক শেষে যোগাযোগমন্ত্রী সচিবালয়ে নিজ কার্যালয়ে না ফিরে ঢাকা-ময়মনসিংহ সড়কের গাজীপুর এলাকা পরিদর্শনে চলে যান। তার সঙ্গে ছিলেন যোগাযোগ সচিব, সওজের প্রধান প্রকৌশলীসহ অন্য কর্মকর্তারা।
গতকালের সভায় উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর সংস্থাপন বিষয়ক উপদেষ্টা এইচটি ইমাম, অর্থ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. মশিউর রহমান, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব এম আবদুল করিম, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মোল্লা ওয়াহেদুজ্জামান, অর্থ সচিব ড. মোহাম্মদ তারেক, যোগাযোগ সচিব মোজাম্মেল হক খান ও প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ।
সভা সূত্রে জানা গেছে, সড়ক মেরামত, সংস্কার ও রক্ষণাবেক্ষণের কাজে বেশ আগে ৬৯০ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হলেও তা এ কাজে খরচ করা হয়নি। বাস্তবায়নকারী সংস্থা সড়ক ও জনপথ বিভাগের এ টাকা পড়েছিল দীর্ঘদিন। কোনো কাজ করা হয়নি। মেরামত, সংস্কারের জন্য আরও ১ হাজার ৪১০ কোটি টাকা বাদ্দের অনুমতিও দেওয়া হয়েছে। স্বল্প সময়ের মধ্যে এসব টাকা খরচ করে সড়ক সচল করার নির্দেশ দেওয়া হয় গতকালের সভায়। দ্রুত সড়ক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে প্রয়োজনে স্বল্প সময়ের মধ্যে আরও টাকা বরাদ্দ দেওয়া হবে। জনগণের স্বার্থে দ্রুত সড়ক উন্নয়ন কাজ না করা হলে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী বিদ্যুৎ খাতের মতো যোগাযোগ খাতকে অগ্রাধিকার দিতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেন। তিনি বলেন, সড়ক যোগাযোগ সংশ্লিষ্ট কোনো ফাইল টেবিলে ধরে রাখা যাবে না। যত দ্রুত সম্ভব এটি ছেড়ে দিতে হবে। তিনি যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের নেওয়া ১৫৫টি প্রকল্পকে কাটছাঁট করে অগ্রাধিকার প্রকল্পের তালিকা তৈরি করে তা দ্রুত বাস্তবায়নের নির্দেশ দেন। বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী গত ৯-১০ বছরে কোন সরকারের আমলে যোগাযোগ খাতে কত টাকা খরচ হয়েছে তাও বিস্তারিত জানাতে নির্দেশ দেন।
প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব আবদুল করিম সমকালকে বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত সড়কগুলোর জরুরি সংস্কারের জন্য বেশ আগে বড় অঙ্কের টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। এরপর আরও ১ হাজার ৪১০ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। অধিদফতর এ টাকা খরচ করে সড়ক সংস্কারকাজে ব্যর্থ হয়েছে। স্বল্প সময়ে স্বচ্ছতার সঙ্গে বরাদ্দ দেওয়া টাকা খরচ করার তাগিদ দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, স্বল্প সময়ে সড়ক চলাচল উপযোগী করা না হলে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
গতকালের সভায় বলা হয়, বিগত চারদলীয় জোট সরকারের সময় সড়ক উন্নয়ন কাজ করা হয়নি। ওই সময় উন্নয়ন কাজ ব্যাহত হয়। বিদ্যমান সময়ে সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থায় বেহাল অবস্থার পেছনে অতীতের অবহেলা, উদাসীনতাও অনেকটা দায়ী।
প্রেস সচিবের ব্রিফিং
বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ সাংবাদিকদের বলেন, বিগত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাত বছরে কোনো প্রকার সংস্কার কাজ না করায় ঢাকা-ময়মনসিংহসহ দেশের বিভিন্ন সড়কে খারাপ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিগত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের পাঁচ বছর ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দুই বছর এবং বর্তমান সরকারের আড়াই বছরসহ মোট সাড়ে ৯ বছরে সড়ক ও রেল যোগাযোগের ক্ষেত্রে কোন আমলে কত টাকা খরচ করা হয়েছে তার একটি পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রদানের জন্য যোগাযোগ মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দিয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী অবিলম্বে বিআরটিসির আন্তঃজেলা বাস সার্ভিস চালুর নির্দেশ দিয়ে বলেছেন, সংস্থার ৩০০ বাস রাস্তায় চলাচলের জন্য প্রস্তুত রয়েছে। 'আগামী ২১ আগস্ট ঢাকা-রংপুর রুটে এক্সপ্রেস ট্রেন চালু করা হবে' উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী এ ট্রেনে যাত্রী বহনের পাশাপাশি মালপত্র পরিবহনের ব্যবস্থা রাখারও নির্দেশ দেন। প্রধানমন্ত্রী সড়ক দুর্ঘটনা রোধে ট্রাফিক আইন সম্পর্কে চালক ও যাত্রীসহ সবাইকে সচেতন করে তোলার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ারও নির্দেশ দেন।
বিভিন্ন রুটে বাস চলাচল শুরু
সাত দিন বন্ধ থাকার পর মঙ্গলবার রাতেই ঢাকা-ময়মনসিংহ এবং উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন রুটে মহাখালী টার্মিনাল থেকে বাস চলাচল শুরু হয়েছে। ইফতারের পর যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন এবং নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান মহাখালী টার্মিনালে মালিক-শ্রমিক নেতাদের সঙ্গে বৈঠকের পর গাড়ি চলাচল শুরু হয়। বৈঠকে পরিবহন মালিকরা অভিযোগ করেন, নিম্নমানের ইট দিয়ে রাস্তা সংস্কারের ফলে ইট বিছানোর পর এক-দুটি গাড়ি চললেই তা ভেঙে যাচ্ছে। গতকাল মঙ্গলবারও দিনভর মহাখালী টার্মিনালে শত শত যাত্রী ভিড় করে থাকেন বাসের জন্য। দুই মন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে ঢাকা সড়ক পরিবহন সমিতির সাধারণ সম্পাদক খন্দকার এনায়েতুল্লাহ, মহাখালী টার্মিনাল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবদুল মালেক, ঢাকা জেলা সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি শহীদুল্লাহ সদু উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে যোগাযোগমন্ত্রী দ্রুত রাস্তাঘাট সংস্কার করার আশ্বাস দিলে মালিকপক্ষ বাস চলাচলের সিদ্ধান্ত নেন।
বৈঠক শেষে ঢাকা জেলা পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি শহীদুল্লাহ সদু সমকালকে জানান, মন্ত্রী আগে উদ্যোগ নিলে আরও আগে সমস্যার সমাধান হতো। তবে এখন গাড়ি চললেও প্রতিটি গাড়িকে ঝুঁকি নিয়েই চলতে হচ্ছে। বৈঠক শেষ হওয়ার ১৫ মিনিট পর থেকেই বন্ধ থাকা সব গাড়ি চলতে শুরু করেছে বলে তিনি জানান। যোগাযোগমন্ত্রী বৈঠক থেকেই ময়মনসিংহ পরিবহন নেতাদের সঙ্গে কথা বলেন।
মঙ্গলবার মহাখালী টার্মিনালে সকাল থেকেই ছিল শত শত মানুষের ভিড়। এর আগের দিনগুলোতে কিছু গাড়ি গাজীপুর পর্যন্ত চলাচল করলেও মঙ্গলবার দিনে তাও করেনি। অসংখ্য যাত্রী সকাল থেকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকেন মহাখালী টার্মিনালে।
ভাঙা রাস্তার গর্তে যোগাযোগমন্ত্রীর গাড়িবহর
গতকাল মঙ্গলবার ভাঙাচোরা রাস্তা দেখতে গিয়ে গাজীপুরের মাওনায় যোগাযোগমন্ত্রীর গাড়িবহরই আটকা পড়ে গর্তে। তাকে নিরাপত্তা দেওয়ার কাজে নিয়োজিত পুলিশের গাড়ি বিকল হয়ে যায়।
গাজীপুর প্রতিনিধি জানান, গাড়ি আটকা পড়ায় মাওনা থানা থেকে পুলিশ এসে বিকল হয়ে পড়া পুলিশের পিকআপ এবং আরও একটি ট্রাক গর্ত থেকে তুলে যোগাযোগমন্ত্রীর পাজেরো গাড়িকে মুক্ত করে। ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জুবায়েদুল আলম সাংবাদিকদের বলেন, মাওনা চৌরাস্তায় বড় একটি গর্তে পড়ে পুলিশের একটি পিকআপ বিকল হয়ে যায়। এ ছাড়া আরও একটি ট্রাক গর্তে আটকে যায়। এ কারণে যোগাযোগমন্ত্রীর গাড়িও আটকে থাকে।
যেসব সড়কে বেহাল অবস্থা
পরিবহন সূত্র এবং স্থানীয়ভাবে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী ঢাকার সঙ্গে ঢাকা থেকে ময়মনসিংহ সড়কের মাওনা, দীঘিরচালা, গাজীপুর এলাকার মালেকের বাড়ি এলাকায় রাস্তা ভেঙেচুরে ভয়াবহ রূপ নেয়। চার দিন আগে এ সড়ক সংস্কারের কাজ শুরু হয়। আরও সাত দিন আগে এ সড়কে বাস চলাচল বন্ধ করে দেন পরিবহন মালিকরা। ঢাকা-উত্তরবঙ্গ মহাসড়কের কালিয়াকৈর, দেলদুয়ার, রায়পুরা, চান্দাইকোনা প্রভৃতি এলাকায় রাস্তার কার্পেটিং উঠে গেছে। এ ছাড়া এ মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে রাস্তায় ছোট ছোট খানাখন্দ রয়েছে। ফলে স্বাভাবিক গতির চেয়ে কম গতিতে গাড়ি চলছে। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের দাউদকান্দি, চৌদ্দগ্রাম, ফেনী, সীতাকুণ্ড, ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের মানিকগঞ্জের কৈট্টাম উথলী প্রভৃতি এলাকায় রয়েছে বেহাল অবস্থা। এ ছাড়া ফরিদপুর-আলফাডাঙ্গা, রাজশাহী-নওগাঁ, বগুড়া-রংপুর, রংপুর-দিনাজপুর, সিরাজগঞ্জের হাঁটিকুমরুল থেকে নাটোরের বনপাড়া সড়কের রয়েছে বেহাল অবস্থা। চট্টগ্রামে চট্টগ্রাম-রাঙামাটি সড়ক অনেকটাই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সড়কের কয়েকটি স্থানেও রয়েছে বেহাল অবস্থা।


সূত্র:প্রথমআলো.কম,১৭/০৮/২০১১

No comments:

Post a Comment