ব্রিটিশ দম্পতি ইয়ান রেডমন্ড ও জিম্মা হটনের বিয়ের বয়স মাত্র ১১ দিন। বিয়ের পর এই নবদম্পতি হানিমুন করতে গিয়েছিলেন আফ্রিকার দেশ সিসিলিসের পারসলিন দ্বীপে।
সৈকতে সময়টা ভালোই কাটছিল তাঁদের। কিন্তু হঠাত্ তাতে ছেদ পড়ে। হানিমুনের আনন্দ পরিণত হয় প্রিয়জন হারানোর বিষাদে।
সৈকতে সময়টা ভালোই কাটছিল তাঁদের। কিন্তু হঠাত্ তাতে ছেদ পড়ে। হানিমুনের আনন্দ পরিণত হয় প্রিয়জন হারানোর বিষাদে।
গতকাল মঙ্গলবার সিসিলিসের সৈকতে সাঁতার কাটতে নামেন ইয়ান রেডমন্ড। আর তাঁর স্ত্রী হটন ব্যস্ত ছিলেন সূর্যস্নানে। এমন সময় রেডমন্ডের চিত্কার ‘বাঁচাও বাঁচাও’। কাছে গিয়ে দেখা গেল, হাঙরের কবলে পড়েছেন রেডমন্ড। সৈকতের পানি তখন রেডমন্ডের রক্তে লাল।
দ্য সান জানায়, হাঙরের মুখ থেকে রেডমন্ডকে উদ্ধার করা সম্ভব হলেও গুরুতরভাবে আহত হন তিনি। বাহু ও পা থেকে অনেকখানি মাংস চলে গেছে হাঙরের পেটে। চিকিত্সকের কাছে নেওয়ার আগেই মারা যান রেডমন্ড। এ সময় কান্নায় ভেঙে পড়েন তাঁর স্ত্রী জিম্মা হটন।
পারসলিন দ্বীপে হাঙরের হামলার এটা দ্বিতীয় ঘটনা। কয়েক দিন আগে ফ্রান্সের এক পর্যটককেও প্রাণ দিতে হয়েছে হাঙরের আক্রমণে।
প্রিন্স উইলিয়াম ও কেট মিডলটন যে দ্বীপে হানিমুন করেছিলেন, সেখান থেকে দুর্ঘটনাস্থল মাত্র ২০ মাইল দূরে।
পারসলিন দ্বীপে হাঙরের হামলার এটা দ্বিতীয় ঘটনা। কয়েক দিন আগে ফ্রান্সের এক পর্যটককেও প্রাণ দিতে হয়েছে হাঙরের আক্রমণে।
প্রিন্স উইলিয়াম ও কেট মিডলটন যে দ্বীপে হানিমুন করেছিলেন, সেখান থেকে দুর্ঘটনাস্থল মাত্র ২০ মাইল দূরে।
সূত্র:প্রথমআলো.কম,১৭,০৮,২০১১
No comments:
Post a Comment