কুকুর, শূকর ও ছারপোকাসহ পশুপাখির কামড়ে আহত হয়ে যুক্তরাজ্যের হাসপাতালে লোকজনের ভর্তির হার বেড়ে গেছে। জাতীয় স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের (এনএইচএস) তথ্যকেন্দ্রের প্রকাশিত তথ্য থেকে এ কথা জানা গেছে।
২০১০ সালের মে মাস থেকে গত এপ্রিল পর্যন্ত কুকুরের কামড়ে আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয় ছয় হাজার ১২০ জন। আগের বছরের চেয়ে এই হার পাঁচ শতাংশ বেশি।
হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়েছে এমন ঘটনার কথাই শুধু এখানে বলা হয়েছে। যারা আহত হয়েছে, কিন্তু হাসপাতালে ভর্তির প্রয়োজন পড়েনি সে ঘটনা এখানে আসেনি।
কুকুরের দংশনে আহত হয়ে শুধু গত এপ্রিল মাসেই হাসপাতালে ভর্তি হয় ৬৪০ জন। ২০০৯ সালের মে মাসের পর এক মাসে এটাই সবচেয়ে বেশি।
এনএইচএস তথ্যকেন্দ্রের প্রধান নির্বাহী টিম স্ট্রহাম এক বিবৃতিতে বলেন, ‘আমাদের তথ্য থেকে দেখা যাচ্ছে, গ্রিষ্মের এই সময়টা কুকুরের কামড়ে আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তির হার বছরের অন্য সময়ের তুলনায় অনেক বেড়ে যায়।’ রয়টার্স।
২০১০ সালের মে মাস থেকে গত এপ্রিল পর্যন্ত কুকুরের কামড়ে আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয় ছয় হাজার ১২০ জন। আগের বছরের চেয়ে এই হার পাঁচ শতাংশ বেশি।
হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়েছে এমন ঘটনার কথাই শুধু এখানে বলা হয়েছে। যারা আহত হয়েছে, কিন্তু হাসপাতালে ভর্তির প্রয়োজন পড়েনি সে ঘটনা এখানে আসেনি।
কুকুরের দংশনে আহত হয়ে শুধু গত এপ্রিল মাসেই হাসপাতালে ভর্তি হয় ৬৪০ জন। ২০০৯ সালের মে মাসের পর এক মাসে এটাই সবচেয়ে বেশি।
এনএইচএস তথ্যকেন্দ্রের প্রধান নির্বাহী টিম স্ট্রহাম এক বিবৃতিতে বলেন, ‘আমাদের তথ্য থেকে দেখা যাচ্ছে, গ্রিষ্মের এই সময়টা কুকুরের কামড়ে আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তির হার বছরের অন্য সময়ের তুলনায় অনেক বেড়ে যায়।’ রয়টার্স।
No comments:
Post a Comment