ঝিনাইদহের কোদালিয়া গ্রামে এক রশির দুই প্রান্তে ঝুলে গতকাল মঙ্গলবার একসঙ্গে আত্মহত্যা করেছেন দুই তরুণ-তরুণী। এঁরা হলেন ঝিনাইদহের কোদালিয়া গ্রামের মোমিন উদ্দিন (২২) ও পার্শ্ববর্তী মাগুরা জেলার শ্রীরামপুর গ্রামের সীমা খাতুন (১৮)।
গ্রামবাসী জানিয়েছে, ঝিনাইদহের কোদালিয়া গ্রামের মোমিন ও মাগুরার শ্রীরামপুরের সীমা দীর্ঘদিন ধরে একে অন্যকে পছন্দ করতেন। কিন্তু মোমিনের তুলনায় সীমার পরিবার বিত্তশালী হওয়ায় তারা দুজনের প্রেমের এ সম্পর্ক মেনে নেয়নি। তাই দেড় মাস আগে পার্শ্ববর্তী পাইকপাড়া গ্রামের জাহিদ জোয়ারদারের সঙ্গে সীমার জোর করে বিয়ে দেওয়া হয়। ঈদের আগের দিন সীমা শ্রীরামপুরে বাবার বাড়িতে বেড়াতে আসেন। এরপর তিনি মোমিনের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। গতকাল গভীর রাতের কোনো একসময় তাঁরা বাড়ি থেকে পালিয়ে গিয়ে কোদালিয়া গ্রামে গাছের সঙ্গে রশি বেঁধে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন।
ঝিনাইদহ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইকবাল সোবাহান চৌধুরী জানান, প্রেমের কারণে তারা দুজন আত্মহত্যা করেছে। কোনো পরিবারের পক্ষ থেকে কারো বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ না থাকায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে ময়নাতদন্ত ছাড়াই লাশ দাফনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
সূত্র : প্রথমআলো.কম
গ্রামবাসী জানিয়েছে, ঝিনাইদহের কোদালিয়া গ্রামের মোমিন ও মাগুরার শ্রীরামপুরের সীমা দীর্ঘদিন ধরে একে অন্যকে পছন্দ করতেন। কিন্তু মোমিনের তুলনায় সীমার পরিবার বিত্তশালী হওয়ায় তারা দুজনের প্রেমের এ সম্পর্ক মেনে নেয়নি। তাই দেড় মাস আগে পার্শ্ববর্তী পাইকপাড়া গ্রামের জাহিদ জোয়ারদারের সঙ্গে সীমার জোর করে বিয়ে দেওয়া হয়। ঈদের আগের দিন সীমা শ্রীরামপুরে বাবার বাড়িতে বেড়াতে আসেন। এরপর তিনি মোমিনের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। গতকাল গভীর রাতের কোনো একসময় তাঁরা বাড়ি থেকে পালিয়ে গিয়ে কোদালিয়া গ্রামে গাছের সঙ্গে রশি বেঁধে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন।
ঝিনাইদহ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইকবাল সোবাহান চৌধুরী জানান, প্রেমের কারণে তারা দুজন আত্মহত্যা করেছে। কোনো পরিবারের পক্ষ থেকে কারো বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ না থাকায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে ময়নাতদন্ত ছাড়াই লাশ দাফনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
সূত্র : প্রথমআলো.কম
No comments:
Post a Comment