
এ গালিচাটির নীচের অংশে রয়েছে বাতাস ধরে রাখার মতো একাধিক পকেট। বিদ্যুৎ চালনা করা হলে এ পকেটগুলো বাতাসে ভর্তি হয়ে যায় এবং এটাকে উড়তে সাহায্য করে।
গবেষণার ফল প্রকাশিত হয়েছে ‘অ্যাপ্লাইড ফিজিকস লেটারস’ সাময়িকীতে।
গবেষকরা জানিয়েছেন, পরীক্ষাগারে ফ্লাইং কার্পেটটি প্রতি সেকেন্ডে এক সেন্টিমিটার গতিতে উড়তে সক্ষম হয়েছে। এ ডিভাইসটিকে আরো দ্রুত গতিতে ওড়তে পারবেন বলেই তারা আশা করছেন।
এ প্রকল্পের গবেষক নোয়া জেফারিস জানিয়েছেন, ‘এটি মাটি থেকে খুব বেশি ওপরে উড়তে সক্ষম নয়। কারণ এ ডিভাইসটি মাটি এবং যন্ত্রটির মধ্যে দূরত্বের হিসেবে বাতাসের শক্তি ব্যবহার করে। বিদ্যুৎ প্রবাহিত হলে এ যন্ত্রটি বাতাসকে পেছনের দিকে ঠেলে দেয় এবং এটি সামনে এগিয়ে চলে।‘
এর ওপর ভিত্তি করেই ভবিষ্যতে জাদুর গালিচার মতো যান উদ্ভাবন করতে পারবেন বলেই গবেষকরা আশা করছেন।
No comments:
Post a Comment