মহাশূন্যে বিশাল একটি জলাধারের সন্ধান পেয়েছেন মার্কিন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। এতে পৃথিবীর সব মহাসাগরের চেয়ে অন্তত ১৪০ ট্রিলিয়ন গুণ বেশি পানি রয়েছে।
গবেষকদের দুটি দল বলছে, মহাবিশ্বে আবিষ্কৃত সবচেয়ে দূরের জলাধার এটি। নতুন সন্ধান পাওয়া এই জলাধারটি পৃথিবী থেকে এক হাজার ২০০ আলোকবর্ষ দূরের একটি কৃষ্ণ-গহ্বরকে ঘিরে রেখেছে। একটি বিশাল আকৃতির কৃষ্ণ-গহ্বরবেষ্টিত কোয়াসার চার পাশের গ্যাস-ধুলোবালি চুষে নেয়।
গবেষকেরা ‘এপিএম-০৮২৭৯+৫২৫৫’ নামের ওই কোয়াসার নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে গবেষণা চালিয়ে আসছেন। কৃষ্ণ-গহ্বরটি সূর্যের চেয়ে দুই হাজার গুণ বড়। একপর্যায়ে তাঁরা ওই কৃষ্ণ-গহ্বরটির চারপাশে বাষ্পীভূত পানির অস্তিত্ব খুঁজে পান।
দুটি গবেষক দল এ গবেষণায় অংশ নেয়। একটির নেতৃত্বে ছিলেন নাসার বিজ্ঞানী ম্যাট ব্রাডফোর্ড। তিনি বলেন, কৃষ্ণ-গহ্বরটির চার পাশের আবহাওয়া অনন্য ধরনের যা বিপুল পরিমাণে পানি উৎপন্ন করছে।’
জলাধারটির অস্তিত্ব প্রথম আবিষ্কার করেন ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির (ক্যালটেক) গবেষক পদার্থবিজ্ঞানী ডারিউজ লিস ও তাঁর সহযোগীরা। আইবি টাইমস, সায়েন্স ডেইলি।
গবেষকদের দুটি দল বলছে, মহাবিশ্বে আবিষ্কৃত সবচেয়ে দূরের জলাধার এটি। নতুন সন্ধান পাওয়া এই জলাধারটি পৃথিবী থেকে এক হাজার ২০০ আলোকবর্ষ দূরের একটি কৃষ্ণ-গহ্বরকে ঘিরে রেখেছে। একটি বিশাল আকৃতির কৃষ্ণ-গহ্বরবেষ্টিত কোয়াসার চার পাশের গ্যাস-ধুলোবালি চুষে নেয়।
গবেষকেরা ‘এপিএম-০৮২৭৯+৫২৫৫’ নামের ওই কোয়াসার নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে গবেষণা চালিয়ে আসছেন। কৃষ্ণ-গহ্বরটি সূর্যের চেয়ে দুই হাজার গুণ বড়। একপর্যায়ে তাঁরা ওই কৃষ্ণ-গহ্বরটির চারপাশে বাষ্পীভূত পানির অস্তিত্ব খুঁজে পান।
দুটি গবেষক দল এ গবেষণায় অংশ নেয়। একটির নেতৃত্বে ছিলেন নাসার বিজ্ঞানী ম্যাট ব্রাডফোর্ড। তিনি বলেন, কৃষ্ণ-গহ্বরটির চার পাশের আবহাওয়া অনন্য ধরনের যা বিপুল পরিমাণে পানি উৎপন্ন করছে।’
জলাধারটির অস্তিত্ব প্রথম আবিষ্কার করেন ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির (ক্যালটেক) গবেষক পদার্থবিজ্ঞানী ডারিউজ লিস ও তাঁর সহযোগীরা। আইবি টাইমস, সায়েন্স ডেইলি।
No comments:
Post a Comment